পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চাঁদার দাবি পূরন না হওয়ায় কোচিং সেন্টার ভাঙচুরের ঘটনায় গতকাল দুপুরে নগরীর সিএন্ডবি মোড় থেকে রাজশাহী কলেজ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নাইমুল হাসান নাঈমকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। অপর আসামি আসাদকেও গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
গত রোববার রাতে বোয়ালিয়া থানায় নাঈমসহ অন্য আসামিদের বিরুদ্ধে মামলা করেন ইউনি কেয়ার কোচিংয়ের পরিচালক রায়হান হোসেন। মামলার এজাহারে বলা হয়, রাজশাহী কলেজ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নাইমুল হাসান নাঈম ও তার অনুসারী আসাদ এবং মারুফসহ আরো বেশ কয়েকজন কোচিংটির কাছ থেকে মোটা অঙ্কের টাকা চাঁদা দাবি করে আসছিলেন। এর আগেও তারা বিভিন্নভাবে এই কোচিংয়ের কাছ থেকে চাঁদা আদায় করেছেন। গত শনিবার তারা আবারও ১০ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করেন। চাঁদা দিতে অপারগতা প্রকাশ করলেও তারা জোরপূর্বক ৩ হাজার টাকা নিয়ে আসে। দাবিকৃত টাকার পুরোটা না দেয়ায় রোববার রাত ৮টার দিকে নাঈম ও তার অনুসারীরা কোচিং সেন্টারে ভাঙচুর করেন।
কোচিংয়ের পরিচালক মো. রায়হান বলেন, গত বৃহস্পতিবার আসাদ ও মারুফ এসে তিন হাজার টাকা চাঁদা নিয়ে যায়। সেদিন তারা কোচিংয়ের জানালা, টেবিল, চেয়ার ভাঙচুরের পাশাপাশি এক কর্মচারীকে মারধরও করে। এরপর গত রোববার আবার তারা চাঁদা দাবি করে। তখন আমি টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানাই। নাঈম জানায়, টাকা না দিলে কোচিং ভাঙচুর হবে। আমিও তাকে বলি যে, ভাঙচুর করতে আসলে আমিও প্রতিহত করার ব্যবস্থা করব। কিন্তু গত রোববার আমার অনুপস্থিতিতে কোচিংয়ের গেইট ভাঙচুর করে যায় নাইম, আসাদ ও মারুফসহ অনেকেই। পরে আমি থানায় অভিযোগ করি।
নগরীর বোয়ালিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নিবারন চন্দ্র বর্মন বলেন, নাঈমকে গ্রেফতারের পর আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।