Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

প্রকাশিত সংবাদ প্রসঙ্গে

প্রকাশের সময় : ৫ জুলাই, ২০১৬, ১২:০০ এএম

স্টাফ রিপোর্টার : গত রোববার দৈনিক ইনকিলাবে ‘ছাত্রলীগের নেতৃত্ব পেয়ে বেপরোয়া হামিদুল্লাহ’ শীর্ষক প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছেন শাহজাহানপুর থানা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ মো. হামিদুল্লাহ। গতকাল সোমবার এক প্রতিবাদ পত্রে তিনি এ সংবাদকে অসত্য, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও তার সামাজিক মর্যাদা বিনষ্টের কারণ ঘটেছে বলে দাবি করেছেন।
শেখ হামিদুল্লাহ প্রতিবাদ পত্রে বলেন, প্রকাশিত প্রতিবেদনে শেখ শেফালী আক্তারকে থানা মহিলা আওয়ামী লীগের সভানেত্রী বলা হলেও প্রকৃত পক্ষে শেফালী থানা মহিলা লীগের কোনো পদেও নেই। তিনি কর্মী মাত্র। তার ভাই (শেফালী) কাইল্যা খোকন, বাবুল শান্তিবাগ এলাকার চিহ্নিত ও তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী। তাদের নামে মতিঝিল ও শাহজাহানপুর থানায় মামলাও (মামলার কপি সংযুক্ত) রয়েছে।
হামিদুল্লাহ বলেন, প্রকাশিত প্রতিবেদনে ডিস ব্যবসায়ী রুবেলের কাছে চাঁদা চাওয়ার তথ্য উল্লেখ আছে। প্রকৃতপক্ষে রুবেল শেফালী আক্তারের ভাতিজা ও কাইল্যা খোকনের ছেলে। সেও এলাকার চিহ্নিত সন্ত্রাসী। তার নামেও থানায় মামলা রয়েছে। আমি রুবেলের কাছে কখনও চাঁদা দাবি করিনি। তিনি আরও বলেন, প্রতিবেদনে মরহুম শেখ নুরুল ইসলামকে তালিকাভুক্ত রাজাকার বলা হয়েছে। তিনি আমার আত্মীয় বটে, কিন্তু তালিকাভুক্ত রাজাকার নন। এছাড়া আমার সঙ্গে বিএনপি নেতা মির্জা আব্বাস ও জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসেন সাঈদীর পরিবারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা রয়েছে বলে যে তথ্য আছে তা মিথ্যা। এসব আমার রাজনৈতিক ইমেজ নষ্টের অপপ্রয়াস মাত্র।
শেফালী আক্তারকে নিজের দুঃসম্পর্কের আত্মীয় স্বীকার করে হামিদুল্লাহ বলেন, তাদের পরিবারের সঙ্গে আমার পরিবারের বিরোধ রয়েছে।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: প্রকাশিত সংবাদ প্রসঙ্গে

১৫ জানুয়ারি, ২০২২
১১ ডিসেম্বর, ২০২১
২ সেপ্টেম্বর, ২০২১
২৮ ডিসেম্বর, ২০১৯

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ