পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
যশোরের অভয়নগরের শিল্প ও বাণিজ্য শহর নওয়াপাড়ায় বাংলাদেশ রেলওয়ের সম্পত্তিতে গড়ে ওঠা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের অভিযান গতকাল সকাল থেকে শুরু হয়েছে। অবৈধ স্থাপনা সরানোর রেল কর্তৃপক্ষের বেঁধে দেয়া সময়সীমা শেষ হওয়ার পর এই উচ্ছেদ অভিযান শুরু হয়। রেলওয়ের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে বিপুল সংখ্যায় পুলিশ মোতায়েনের মাধ্যমে দিনব্যাপী এই উচ্ছেদ অভিযান পরিচালিত হয়।
সংশ্লিষ্ট সূত্র থেকে জানা গেছে, রেলকর্তৃপক্ষ অবৈধ স্থাপনাকারীদের দুদফা সময় দিয়ে ব্যাপক মাইকিং করে স্থাপনা সরিয়ে নেয়ার জন্য গত রোববার পর্যন্ত সময় বেঁধে দেয়। ওই সময়ের মধ্যে স্থাপনা না সরানোর কারণে গতকাল সোমবার সকাল থেকে নওয়াপাড়া রেলস্টেশন এলাকা থেকে নূরবাগ রেলগেট এলাকা পর্যন্ত, বেঙ্গলগেট এলাকা, গরুহাটা এলাকার প্রায় ৫ শতাধিক দোকানপাট, বসতঘর, হোটেল-রেঁস্তোরাসহ নানাবিধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়। এসময় নওয়াপাড়া পৌরসভার ইজারা দেয়া গরুর হাটটি নতুন করে সর্বোচ্চ ডাকদাতাকে ১৪ মাসের জন্য ২ লাখ ১২ হাজার টাকায় ইজারা প্রদান করেন।
এই উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেন রেলওয়ের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও বিভাগীয় ভূসম্পত্তি কর্মকর্তা মো. নুরুজ্জামান। এসময় যশোর জেলা প্রশাসকের প্রতিনিধি নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সুফল চন্দ্র গোলাদারসহ রেলওয়ের উর্ধতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। অভিযান চলাকালে দখলকারীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। অনেককে দিকবিদিক ছোটাছুটি করতে এবং নিজ নিজ দায়িত্বে মালামাল ও স্থাপনা সরিয়ে ফেলতে দেখা যায়।
উচ্ছেদের ব্যাপারে বিভাগীয় ভূ-সম্পত্তি কর্মকর্তা মো. নুরুজ্জামান জানান. রেলওয়ের সম্পত্তি অবৈধ দখলদারদের কাছ থেকে মুক্ত করে সরকারের রাজস্ব আয় বাড়ানোর চেষ্টা চলছে। দখলদাররা যতই শক্তিশালী হোক না কেন, উচ্ছেদ অভিযান অব্যাহত রেখে রেলওয়ের সম্পত্তি দখলমুক্ত করা হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।