গুলিস্তানের বিস্ফোরণে নিহত ১৬ জনের নাম-পরিচয় পাওয়া গেছে
রাজধানীর গুলিস্তানের সিদ্দিক বাজার এলাকায় ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১৬ জন নিহত হয়েছেন। এ
অস্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ, পরিবেশ দূষণ, জীবন যাত্রায় পরিবর্তনসহ নানাবিধ কারণে ডায়বেটিস, হৃদরোগ, স্ট্রোক, উচ্চ রক্তচাপ, স্থুলতা, বিষন্নতাসহ বিভিন্ন রোগ মানুষের মাঝে বৃদ্ধি পাচ্ছে। যা আগামী দিনে স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় বড় ধরনের নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। স্বাস্থ্যবান জাতি পেতে হলে শিশু কিশোরদের অস্বাস্থ্যকর খাবার ও নেশাজাত দ্রব্য থেকে দূরে রাখতে হবে। জনস্বাস্থ্য বিষয়ক সংশ্লিষ্ট আইনের যথাযথ প্রয়োগের মাধ্যমে অস্বাস্থ্যকর খাবারের বিজ্ঞাপন বন্ধে অনতিবিলম্বে কার্যকর প্রশাসনিক উদ্যোগ গ্রহণ জরুরী। রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা শক্তিশালীকরণে স্কুলে ও কমিউনিটিভিত্তিক শিশুদের খেলাধূলা/শরীর চর্চ্চার জন্য মাঠ-পার্ক, সকল বয়সী মানুষের গণপরিসর বৃদ্ধি, খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তনসহ জীবনযাত্রায় ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে সচেতনতামূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।
বৃহষ্পতিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) রায়েরবাজারে ওয়ার্ক ফর এ বেটার বাংলাদেশ ট্রাস্ট ও শের-ই-বাংলা আইডিয়াল স্কুলের আয়োজনে শিশুদের নিয়ে ‘স্বাস্থ্যকর খাবার খাই রোগ প্রতিরোধে এগিয়ে যাই’ শীর্ষক কর্মসূচিতে বক্তারা এ অভিমত ব্যক্ত করেন।
শের-ই-বাংলা আইডিয়াল স্কুলের প্রধান শিক্ষক কামাল হোসেন অপু’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ডাব্লিউবিবি ট্রাস্টের নেটওয়ার্ক কর্মকর্তা শুভ কর্মকার। ডাবিউবিবি ট্রাস্ট্রের প্রকল্প কর্মকর্তা সামিউল হাসান এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে কোমল পানীয় ও জাঙ্কফুডের উপাদান এবং এগুলোর ক্ষতিকর দিকগুলো ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে তুলে ধরেন ডাব্লিউবিবি ট্রাস্টের সহ: প্রকল্প কর্মকর্তা আবু রায়হান।
অনুষ্ঠানে শের-ই-বাংলা আইডিয়াল স্কুলের বিভিন্ন ক্লাসের শতাধিক ছাত্র ও ছাত্রী অংশগ্রহণ করেন। অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধে জাঙ্কফুড, ফাস্টফুড ও ক্ষতিকর কোমল পানীয় পরিহার করে স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণের পরামর্শ প্রদান করা হয়। এসময় উপস্থিত ৯৫ শতাংশ ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে অস্বাস্থ্যকর খাবার পরিহার করার আগ্রহ দেখা যায়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।