নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসে অতীত-বর্তমান সব অধিনায়ক থেকে আকবর আলীকে আলাদা করতে এই একটি বিশেষণই যথেষ্ট-‘বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক’! এক বিশ্বকাপ জয় অন্য সব অর্জনকে ছাপিয়ে গেলেও আকবরের নেতৃত্ব এমন কিছু কীর্তি গড়ে রেখেছে যা যুব ক্রিকেটে বাংলাদেশের সাবেক অধিনায়কদের চেয়ে আলাদা! যেখানে এক ও অনন্য ‘আকবর দ্য গ্রেট’।
অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি ম্যাচে নেতৃত্ব দেয়ার কীর্তিটা বাংলাদেশকে প্রথম যুব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে তোলা অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজের। ৪৮টি ম্যাচে অধিনায়ক ছিলেন তিনি। ৩৫ ম্যাচে অধিনায়কত্ব করে তিনে মাহমুদুল হাসান। ২৮ ম্যাচে নেতৃত্ব দিয়ে চারে আকবর।
তবে আগের দুই অধিনায়কের থেকে আকবরকে আলাদা করেছে নেতা হিসেবে তার জয়ের হার। ২৮ ম্যাচে ২১টিতেই জয় পেয়েছে তার দল। হেরেছে মাত্র ৪টিতে, ২টি হয়েছে পরিত্যক্ত, একটি টাই। জয়ের হার ৮২.৬৯ শতাংশ। মিরাজের ৪৮ ম্যাচে বাংলাদেশ জয় পেয়েছিলো ৩০টিতে, গড়ে ৬৩.৮২ শতাংশ। আর মাহমুদুল হাসানের দল জয় এনে দিয়েছিলো ২২ ম্যাচে, জয়ের হার ছিলো ৬৬.৬৬ শতাংশ। তবে কমপক্ষে ২৫ ম্যাচে নেতৃত্ব দিয়েছেন এমন অধিনায়কদের মধ্যে জয়ের হার হিসেব করলে বিশ্বে সবার সেরা আকবর।
টানা ম্যাচে নেতৃত্বের রেকর্ডেও আছে আকবরের নাম। ২০১৯ সালের শুরু থেকে বিশ্বকাপের ফাইনাল পর্যন্ত ২৮ ম্যাচে বাংলাদেশের অধিনায়ক ছিলেন তিনি। রেকর্ড বইয়ে তার স্থানটা দুইয়ে। রেকর্ডের শীর্ষে বাংলাদেশের সাবেক অধিনায়ক মাহমুদুল হাসান। ২০০৯ সালের মে থেকে ২০১০ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত তার নেতৃত্বে ৩০টি ম্যাচ খেলেছে টাইগার যুবারা। তবে জয়ের রেকর্ডটা বিবেচনায় অবশ্যই সেরা আকবর।
অধিনায়ক আবার উইকেটরক্ষকও, এ তালিকায় সবার উপরে আকবর। যে ২৮ ম্যাচে নেতৃত্ব দিয়েছেন তার একটিতেই কেবল উইকেটের পেছনে দাঁড়াননি তিনি। ২১ ম্যাচে অধিনায়কত্বের সাথে উইকেটকিপিং করে দুইয়ে পাকিস্তানের বর্তমান অধিনায়ক রোহাইল নাজির। তিনে আছেন বাংলাদেশের সাবেক অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।