নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
মেহেদি হাসান মিরাজের নেতৃত্বেই চার বছর আগে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল খেলেছিল বাংলাদেশ। সেবার ঘরের মাঠে বিশ্বকাপ আসরে বাংলাদেশ তৃতীয় হয়েছিল। অনেক স্বপ্ন ছিল মিরাজদের কিন্তু সেটি বাস্তবে রুপ পায়নি। চার বছর পর মিরাজদের স্বপ্নপূরণ করার থেকে ঠিক এক কদম দূরে তাদের ছোট ‘ভাই’রা। রবিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) পোচেস্ট্রুমের ফাইনালে ভারতের সামনে আকবর আলির বাংলাদেশ। তার আগে মিরাজ বলেছেন,‘ আকবর, মাহমুদুল হাসান জয়দের একটাই কথা বলব। আমরা যে কাজটা করে আসতে পারিনি, তোমরা সেটা করে দেখাও। শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত লড়ে যাও। আমরা সবাই তোমাদের দিকে তাকিয়ে।’
২০১৬-এর সেমিফাইনালে হেরে যাওয়ার যন্ত্রণা ভুলতে সময় লেগেছিল মিরাজদের। তিনি বলছিলেন,‘ সেমিফাইনালে হেরে যাওয়ায় খুব আঘাত পেয়েছিলাম। ওই কষ্টটা কাটিয়ে উঠতে অনেক দিন লেগেছিল আমার। অভিজ্ঞতা থেকে জয়দের বলছি, দারুণ সুযোগ তোমাদের সামনে। জানপ্রাণ লড়িয়ে যাও মাঠে।’
নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে সেমিফাইনাল দেখে মিরাজ বলছেন,‘ দলটা একটা টিম হিসেবে খেলছে। সেমিফাইনালে জয় সেঞ্চুরি করেছে ঠিকই, কিন্তু যখন যা রানের দরকার, বাকিরাও তা করে দিয়েছে। এটাই তো ভালো দিক।’
সেমিফাইনালে মাহমুদুল হাসান জয় সেঞ্চুরি তুলে নেন। ইতিমধ্যেই সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে তাঁকে নিয়ে হইচই হচ্ছে। মিরাজ জানালেন,‘ শুধু এক বা দু’জনের ওপরে ভরসা করে কিন্তু ভারতের বিরুদ্ধে ফাইনাল জেতা সম্ভব নয়। এই ভারত খুবই শক্তিশালী দল। টিম গেমের ওপরে ভরসা করে যেমন খেলে এসেছে, সেই খেলাই খেলতে হবে ফাইনালে।’
বাংলাদেশের কৌশল কেমন হতে পারে? মিরাজ বলে গেলেন,‘ অন্তত একজন পেসারকে জ্বলে উঠতেই হবে। স্পিনার দিয়ে রান আটকে রাখতে হবে। আর ব্যাট করার সময়ে মিডল অর্ডারকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে হবে।’ রবিবার একটা রোমাঞ্চকর ম্যাচ দেখতেই তাকিয়ে আছে বাংলাদেশ-ভারতের ক্রিকেটপ্রেমীরা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।