পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সময়ের আলোচিত বক্তা ড. মিজানুর রহমান আজহারী বর্তমান সময়ে দেশের ধর্মপ্রাণ মানুষের মাঝে খুবই জনপ্রিয় বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) ভিপি নুরুল হক নুর। তিনি বলেন, আমি মনে করি, আজহারীকে পছন্দ-অপছন্দ করা কোন বিষয় নয়, ধর্মপ্রাণ মানুষের কাছে উনার জনপ্রিয়তা তুঙ্গে।
শুক্রবার রাতে নিজের ফেসবুক পেজে এক লাইভ ভিডিওতে তিনি এসব কথা বলেন। নুর বলেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বিশেষ করে ইউটিউবে তার ওয়াজের ভিডিওগুলো যেভাবে ভিউ হয়, তাতে তার জনপ্রিয়তা অস্বীকার করার কোন পথ নেই। সম্প্রতি তাকে নিয়ে ধর্মপ্রতিমন্ত্রীর একটি বক্তব্যে আলোচনায় এসেছে।
ডাকসুর ভিপি বলেন, প্রত্যেকের একটা ব্যাক্তিগত দৃষ্টিভঙ্গি থাকে। আজহারীর যে আলোচনা আমার মনেহয় বর্তমার প্রেক্ষাপটে খুবই প্রয়োজনীয়। আমাদের সমাজে যে মিানবিক মূল্যবোধের নৈতিক অবক্ষয়, বাচ্চা থেকে বৃদ্ধ নারী ধর্ষণের শিকার হয়, যেখানে স্বামী স্ত্রীর হাতে নিহত হয়, যেখানে পারিবারিক অসান্তি এই সময় তার মতো একজন ধর্মীয় বক্তার প্রয়োজন।
তিনি আরও বলেন, গতানুতগতিক বক্তাদের বাইরে গিয়ে তিনি সাধারণত ওয়াজ করে থাকেন। সমকালীন প্রসঙ্গের সাথে বিজ্ঞানভিত্তিক আলোচনা এবং বিশ্লেষণ করেন তিনি। এজন্য তিনি এতো জনপ্রিয়।
এর আগে বৃহস্পতিবার (৬ই ফেব্রুয়ারি) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক বার্তায় এ বছরের মার্চ পর্যন্ত সব তাফসির কর্মসূচি স্থগিত করার ঘোষণা দিয়েছেন ড. মিজানুর রহমান আজহারী। এ সময়ে গবেষণার কাজে তিনি মালয়েশিয়ায় চলে যাচ্ছেন বলেও উল্লেখ করেন ওই বার্তায়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।