পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বর্তমান সরকার ও নির্বাচন কমিশন (ইসি) ভোট গ্রহণে সস্পূর্ণ ব্যর্থ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি’র যুগ্ম মহাসচিব ও সংসদ সদস্য হারুনুর রশীদ। তিনি বলেন, অযোগ্য অপদার্থ ও ব্যর্থ ইসির সদস্যদের এখনই দায়িত্ব থেকে সরে যাওয়া উচিত। ভোটারদের অনুপস্থিতির কারণে দুই সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের বৈধতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছে তিনি।
গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে জাতীয় সংসদের অধিবেশনে অনির্ধারিত আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অধিবেশন শুরু হলে পয়েন্ট অব অর্ডারে দাঁড়িয়ে তিনি সদ্য সমাপ্ত সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি কম হওয়ার জন্য ইসি ও সরকারকে দায়ি করেন।
তিনি বলেন, ১ ফেব্রুয়ারি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ঢাকার দুই সিটি নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে। সেই নির্বাচনে সর্বোচ্চ ২৭ শতাংশ ভোট কাস্ট হয়েছে। দেশে যত জায়গায় নির্বাচন পরিচালনার বডি রয়েছে তা পরিচালনার ক্ষেত্রে একটা কমিটি কার্যক্রমের ক্ষেত্রেও কমপক্ষে এক তৃতীয়াংশ উপস্থিতি লাগে। যেখানে এক তৃতীয়াংশ ভোটার উপস্থিত হয়নি, সেই নির্বাচন কিভাবে গ্রহণযোগ্য? এই নির্বাচনের কোনো বৈধতা আছে? যেখানে সিংহভাগ মানুষ নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করতে পারল না, তাদের মতামত ও রায় দিতে পারল না। সেই নির্বাচনের কি গ্রহণযোগ্যতা আছে?
গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদের উদ্ধৃতি দিয়ে হারুনুর রশীদ বলেন, ইভিএম-এর ফলাফলও পরিবর্তন হয়েছে। সংবিধান যখন প্রণয়ন করা হয়েছিলো, তখন দেশের কোথাও নির্বাচনে ৩০ ভাগের কম ভোটার উপস্থিতিতে নির্বাচন গ্রহণযোগ্য ছিল না।
তিনি বলেন, বর্তমান সরকোরের আমলে ছাড়া অতীতে কোন সময় স্থানীয় সরকার নির্বাচন বা জাতীয় নির্বাচনে ৫০ ভাগের কম ভোটের নজির নেই। তাই বর্তমান সরকার এবং নির্বাচন কমিশন ভোট গ্রহণ করার ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ ব্যর্থ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।