পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি নির্বাচনকে সামনে রেখে তৎপর হয়ে উঠেছেন ঢাকায় কর্মরত বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকরা। নির্বাচন কমিশন, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর সঙ্গে প্রকাশ্যে এবং গোপনে বৈঠকের পাশাপাশি নিজেদের মধ্যেও ঘরোয়া রুদ্ধদ্বার বৈঠকে মিলিত হচ্ছেন তারা। ২৯ জানুয়ারি ব্রিটিশ হাইকমিশনারের বাসায় এমন একটি গোপন বৈঠকের খবরে চাঞ্চল্য তৈরি করেছে। ওই বৈঠকে বেশ কয়েকটি পশ্চিমা দেশের কূটনীতিক অংশ নেন। একই সঙ্গে ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাস থেকে বলা হয়েছে, আমরা ঢাকা সিটিতে একটি শান্তিপূর্ণ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন কামনা করছি। এর আগে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত আর্ল রবার্ট মিলার। স্থানীয় নির্বাচন ইস্যুতে বিদেশিদের এমন বৈঠকে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন সরকারের নীতি নির্ধারকরা। পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বিদেশি কূটনীতিকদের এমন তৎপরতার কঠোর সমালোচনা করে বলেছেন, দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে বিদেশি কূটনীতিকদের নাগ গলানো ডিপ্লোম্যাটের কোড অব কন্ডাক্ট বহির্ভূত। অভ্যন্তরীণ বিষয়ে কেউ অযাচিত ‘নাগ গলালে’ তাদের নিজ দেশে চলে যাওয়ার অনুরোধ করব। নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে দেখা করে প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম বলেছেন, আমরা চাই বিদেশি পর্যবেক্ষকরা সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করুক; কিন্তু কোনো বিশেষ দেশ যেন মাতব্বরি করতে না পারে। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, নির্বাচনে ভীতি ছড়াতে বিএনপি বহিরাগত দাগী আসামি ও চিহ্নিত সন্ত্রাসীদের ঢাকায় জড়ো করেছে। নির্বাচনের পরিবেশ সুষ্ঠু রাখতে আওয়ামী লীগ সাংগঠনিকভাবে কেন্দ্র পাহারায় থাকবে।
আওয়ামী লীগ কেন্দ্র পাহারায় থাকবে : ওবায়দুল কাদের
নির্বাচনে ভীতি ছড়াতে বিএনপি বহিরাগত দাগী আসামি ও চিহ্নিত সন্ত্রাসীদের ঢাকায় জড়ো করেছে বলে অভিযোগ করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। দলটি ঢাকার প্রতি কেন্দ্রে এই ধরনের ৫শ’ লোক রাখার পাঁয়তারা করছে বলেও তিনি অভিযোগ করেন। তবে নির্বাচনের পরিবেশ সুষ্ঠু রাখতে আওয়ামী লীগ সাংগঠনিকভাবে কেন্দ্র পাহারায় থাকবে বলে জানান ওবায়দুল কাদের।
গতকাল আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলের সভা শেষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপির স্বভাবসুলভ যে মিথ্যাচার, অপপ্রচার বিভ্রান্তিকর মন্তব্য করছে, এসবের মধ্য দিয়ে নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ বিনষ্ট করা এবং ভীতি সঞ্চারের মাধ্যমে নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার অপপ্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছে। নির্বাচনের মাঠে জনগণের আশানুরূপ সাড়া না পেয়ে তারা বিভ্রান্ত নাবিকের মত আচরণ করছে। বিএনপি নেতৃবৃন্দ এবং তাদের মনোনীত প্রার্থীর কথাবার্তা এবং আচরণের মধ্য দিয়ে নির্বাচনের পরিবেশ নষ্টের প্রত্যক্ষ উস্কানি পরিলক্ষিত হচ্ছে।
তিনি বলেন, ভোট রক্ষার নামে বিএনপি কেন্দ্রে কেন্দ্রে হট্টগোল করা এবং নির্বাচন বানচালের পাঁয়তারা করছে। আমাদের কাছে খবর আছে, বিএনপি ঢাকার বাইরে থেকে প্রচুর বহিরাগতকে ঢাকায় এনে জড়ো করেছে। এদের মধ্যে দাগী আসামি, চিহ্নিত সন্ত্রাসী রয়েছে। প্রতিটি কেন্দ্রে তারা পাঁশতর মত লোক রাখার পাঁয়তারা করছে। ভোট রক্ষার নামে তাদের এই অভিসন্ধি আমরা জানতে পেরেছি।
ওবায়দুল কাদের বলেন, তথ্য পাওয়ার পর আমরা সাংগঠনিকভাবে প্রস্তুতি নিচ্ছি, যাতে করে মানুষ ভোট দিতে পারে। নির্বাচনী কেন্দ্রগুলোতেও আমাদের নেতাকর্মীরা সতর্ক পাহারা দেবে। আইন প্রয়োগকারী সংস্থা নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা অনুযায়ী তাদের দায়িত্ব পালন করবে। অপর এক প্রশ্নের উত্তরে ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা তো ভোটের সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিত করার জন্য, জনগণকে সহযোগিতা করার জন্য মাঠে থাকবো, কারও সঙ্গে সংঘর্ষ সৃষ্টি করার জন্য নেতাকর্মীদের কোনো নির্দেশনা দেইনি। আমরা প্রতিপক্ষের সঙ্গে কোনো রকম সংঘাত-সংঘর্ষে যাবো না।
ইভিএমের মাধ্যমে সরকার কারচুপি করার সু² পথ বের করেছে- বিএনপির এ ধরণের অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে ওবায়দুল কাদের বলেন, আমি মনে করি কারচুপি ঠেকানের কৌশল হিসেবে ইভিএম হচ্ছে উত্তম ব্যবস্থা। এটা তারা মনে করতে পারে কারণ, তারা এখনও এনালগে রয়ে গেছে। তারা এখনও ডিজিটালে আসতে পারেনি। তারা আধুনিক প্রযুক্তি পছন্দ করে না। কারণ তারা নিজেরাই সেই অন্ধকারে রয়ে গেছে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমেদ হোসেন, বিএম মোজাম্মেল হক, এস এম কামাল হোসেন, মির্জা আজম, অ্যাডভোকেট আফজাল হোসেন, সাখাওয়াত হোসেন শফিক, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়–য়া, শিক্ষা ও মানব সম্পাদক শামসুন্নাহার চাঁপা, উপদপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।
বিশেষ দেশের মাতব্বরি চাই না : এইচ টি ইমাম ইমাম
ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন নির্বাচনে কোনো বিশেষ দেশের কেউ যেন মাতব্বরি না করেন সেদিকে নজর রাখতে নির্বাচন কমিশনকে অনুরোধ করেছেন আওয়ামী লীগের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির কো-চেয়ারম্যান এইচ টি ইমাম ইমাম।
গতকাল নির্বাচন কমিশনে (ইসি) প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদার নেতৃত্বাধীন কমিশনের সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের একথা বলেন। এইচটি ইমাম বলেন, নির্বাচনের সার্বিক অবস্থা ভালো। আমাদের সহযোগিতার জন্যই সেটা হয়েছে। নির্বাচনে পর্যবেক্ষকদের বিষয়ে কিছু কথা বলেছি। তারা যেন নিয়ম কানুন মেনে চলে চলেন। বিশেষ দেশের কেউ যেন এখানে মাতব্বরি না করেন। অন্য দেশে এমন কোনো সুযোগ নেই। অন্য দেশে তাদের অনেক বিধিনিষেধ থাকে। অনেক নিয়ম কানুন মানতে হয়। অনেক সময়ে অনেকেই অনেক কথা বলে ফেলেন যাতে মনে হয় আমাদের সার্বভৌমত্বের উপর কটাক্ষ করে ফেলেন। বাংলাদেশ আগের বাংলাদেশ নেই। আজকের বাংলাদেশে গণতন্ত্র সুসংহত।
তিনি বলেন, আমরা নিজস্ব ব্যয়ে বড় বড় প্রজেক্ট করতে পারি। আমরা এই উচ্চতায় এসে গণতান্ত্রিক রীতি নীতি ও নির্বাচন ব্যবস্থায় আমরা যে পরিবর্তন এনেছি এগুলো অন্যরা মেনে চলুক। আমরা চাই সুষ্ঠুভাবে তারাও নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করুক এবং আন্তর্জাতিক কোড অব কনডাক্ট ও নির্বাচন কমিশনের নির্ধারিত নিয়ম এবং সংবিধান মেনে চলুক। বিদেশি পর্যবেক্ষদের বিষয়ে তিনি বলেন, বিদেশি ডিপ্লোমেটদের ব্যাপারে যে নিয়ম কানুন সেটি তাদের কর্মকর্তা কর্মচারীদের ব্যাপারে প্রযোজ্য হতে পারে না। কারণ তারা তো আমাদের দেশের মানুষ। তাদের বেলায় আইন কানুন যেভাবে আছে ঠিক সেভাবেই যেন মেনে চলা হয়। তারা যেন মনে করেন না তারা অনেক কিছুই করতে পারেন।
গত নির্বাচনে কোনো একটি দেশের রাষ্ট্রদূত ক্যামেরা নিয়ে পোলিং বুথে ঢুকে গিয়েছিলেন উল্লেখ করে এইচ টি ইমাম বলেন, এ ধরনের ঘটনা যেন না ঘটে। রাষ্ট্রদূতদের যথেষ্ট সম্মান করি, বাংলাদেশের মতো এতো আদর-যতœ কেউ করে না। সেগুলো করবোই, কিন্তু আতিথেয়তা মানে এই নয় যে, সে সুযোগ নিয়ে কেউ অতিরিক্ত বাড়াবাড়ি করবে।
আগামীকাল ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ভোটকেন্দ্রগুলোতে পাহারা বসানোর কথা বলেছেন বিএনপি নেতারা। কিন্তু কেন্দ্রে পাহারা বসানোর অধিকার তাদের কে দিয়েছে, এ প্রশ্ন তুলেছেন আওয়ামী লীগের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির কো-চেয়ারম্যান এইচটি ইমাম।
তিনি বলেন, বিএনপি নেতারা বলছেন তারা কেন্দ্রে পাহারা বসাবেন। কে তাদের এই অধিকার দিল? এটা এটি কি আইনসিদ্ধ? কোনো দলই এটা করতে পারবে না। এইচটি ইমাম ইমামের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদলে অন্যদের মধ্যে ছিলেন- আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, প্রচার সম্পাদক আবদুস সোবাহান গোলাপ, দলের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য এ বি এম রিয়াজুল কবীর কাউসার।
বৈঠকে নির্বাচন কমিশনের পক্ষে থেকে সিইসি কে এম নুরুল হুদা, নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার, রফিকুল ইসলাম, কবিতা খানম ও ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব:) শাহাদাত হোসেন চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।
কূটনীতিকরা গলাচ্ছেন নাক : পররাষ্ট্রমন্ত্রী
অনুষ্ঠিতব্য ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচন উপলক্ষে স¤প্রতি বিদেশি কূটনীতিকরা ব্রিটিশ হাইকমিশনে মিলিত হয়েছেন। ব্রিটিশ হাইকমিশনার সিইসি এবং একাধিক মেয়র প্রার্থীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন। সিটি করপোরেশন নির্বাচন ঘিরে বিদেশি ক‚টনীতিকদের এ ‘নাক গলানো’ নিয়ে আপত্তি তুলেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ‘বাংলাদেশ উন্নয়ন ফোরাম-২০২০’-এর সমাপনী অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ আপত্তির কথা জানান। এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, ক‚টনীতিকরা নিজেদের কাজ বাদ দিয়ে আমাদের ডমেস্টিক (অভ্যন্তরীণ) ইস্যুতে নাক গলাচ্ছেন। এটা উচিত নয়। ডিপ্লোম্যাটরা কোড অব কন্ডাক্ট মেনে কাজ করবেন বলে আমরা আশা করি। আর যারা কোড অব কান্ডাক্ট মানবেন না, তাদের বলবো দেশ থেকে চলে যান।
ঢাকা সিটি করপোরেশনের নির্বাচন কতোটা সুষ্ঠু হবে এ বিষয়ে জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, এ নির্বাচন হবে আদর্শ নির্বাচন। এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিয়েছেন। এই নির্বাচন অত্যন্ত স্বচ্ছ হবে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, চীনে অবস্থানরত ৩৭০ জন বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর তালিকা তৈরি করা হয়েছে। চীন সরকার অনুমতি দিলে প্রয়োজনে বিমান পাঠিয়ে এক ফ্লাইটে করে তাদের দেশে নিয়ে আসা হবে। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরো বলেন, উহানে আমাদের অনেক ছেলেমেয়ে আছে। সাধারণভাবে যেটা হচ্ছে, ছেলেমেয়েদের কেউ অসুস্থ হলে চীন সরকার তাদের চিকিৎসা দেবে। আর আমরা এখানে মোটামুটিভাবে রেডি আছি।
উহান থেকে তাদের বাসে করে এয়ারপোর্টে নিয়ে যাওয়া হবে। চীন থেকে আমাদের ৪১৯ জনের কমার্শিয়াল ফ্লাইট আছে। চীন সরকার অনুমতি দিলে আমরা প্রয়োজনে সেই ফ্লাইট পাঠিয়ে দেবো। এক ফ্লাইটে তারা সবাই চলে আসবে। চীনারা সময় দিলেই আমরা ফ্লাইট পাঠাব।
চীন থেকে বাংলাদেশিদের ফিরিয়ে আনার বিষয়টি তাহলে সম্প‚র্ণভাবে চীন সরকারের ওপর নির্ভর করছে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, তাদের ওপরই নির্ভর করছে। তবে শুধু সেটাই নয়, অনেক শিক্ষার্থীও আপাতত আসতে রাজি নয়। ১৫ জন শিক্ষার্থী বলেছে, তারা দেশে এসে অসুস্থ হলে তা দেশের জন্য অমঙ্গলের কারণ হয়ে দাঁড়াবে। তাই তারা দেশে আসতে চায় না। তবে চীন সরকারের অনুমতি পেলে দেশে ফিরতে আগ্রহী সবাইকে নিয়ে আসা হবে।
তিনি আরো বলেন, আমরা পরিস্থিতি মোকাবিলা করার জন্য প্রস্তুতি নিয়েছি। ওদের দেশে ফিরিয়ে আনা হলে আমরা আলাদাভাবে রাখব, পর্যবেক্ষণ করব। আমরা তো তাদের জন্য আলাদা দ্বীপের ব্যবস্থা করতে পারব না, তবে আমরা হাসপাতালে রাখব।
চীন থেকে অনেক দেশ তাদের নাগরিকদের নিয়ে যাচ্ছে এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে আবদুল মোমেন বলেন, শুনেছি কোনো কোনো দেশ তাদের কূটনৈতিকদের নিয়ে গেছে। সেই ফাঁকে তারা অন্য কাউকে নিয়ে গেছে কি না, সেটা জানি না। তিনি বলেন, দেশে এখনো করোনাভাইরাসে আক্রান্ত কারও সন্ধান পাওয়া যায়নি। এখন পর্যন্ত চীন ভ্রমণে কোনো ধরনের নিষেধাজ্ঞার বিষয়েও সিদ্ধান্ত হয়নি। আমরা আতঙ্কিত হতে চাই না। ##
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।