পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আওয়ামীলীগের মেয়র প্রার্থী ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস বলেছেন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের আওতায় যেসব খাল দখল করে রাখা হয়েছে সেগুলো দখলমুক্ত করে নান্দনিক পার্ক গড়ে তোলা হবে। গতকাল দুপুরে গেন্ডারিয়া থানার নারিন্দা এলাকার গড়িয়ার মঠ সংলগ্ন মোড়ে নির্বাচনী প্রচারণার সময় তিনি এ কথা বলেন।
ব্যারিস্টার তাপস বলেন, পুরান ঢাকার বেশ কিছু খাল দখলে রয়েছে। খালগুলো পানি উন্নয়ন বোর্ডের নিয়ন্ত্রণাধীন হলেও সংস্থাাটি তা উদ্ধার করতে পারেনি। সিটি নির্বাচনের মধ্য দিয়ে দক্ষিণ ঢাকার মেয়র হতে পারলে সেই খালগুলো উদ্ধার করে সেখানে নানন্দিক পরিবেশ সৃষ্টি করা হবে। আমরা সুন্দর ঢাকার আওতায় নিজস্ব উদ্যোগে এই খালগুলো উদ্ধার করে নান্দনিক বিনোদন কেন্দ্র স্থাাপন করবো।
সেবা সংস্থাার মধ্যে সমন্বয় ঘটিয়ে ঐতিহ্য সংরক্ষণ করবেন জানিয়ে তাপস বলেন, আমাদের পুরান ঢাকার ঐতিহ্যকে নিজস্ব স্বকীয়তা বজায় রেখে অন্যান্য সংস্থাার সঙ্গে সমন্বয় করে সংরক্ষণ করবো। আমরা সিটি করপোরেশন থেকে ঐতিহ্যবাহী স্থাাপনাগুলো রক্ষণাবেক্ষণে নিয়োজিত থাকবো। ঐতিহ্যের ঢাকাকে পুনর্জীবিত করবো। যেন বিশ্ববাসী পর্যটক হিসেবে এইসব ঐতিহাসিক স্থাানে এসে উপভোগ করতে পারেন।
তিনি বলেন, আমরা ঢাকাবাসীর উন্নয়নের ৩০ বছর মেয়াদি যে মহাপরিকল্পনা দিয়েছি তা ঢাকাবাসী ব্যাপকভাবে গ্রহণ করেছেন। আমি আশা করছি ঢাকার উন্নয়নে ঢাকাবাসী আগামী ১ ফেব্রুয়ারি আমাকে নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে সেবক হিসেবে কাজ করার রায় দেবেন।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তাপস বলেন, সুন্দর ঢাকা গড়তে যেসব রূপরেখা নেওয়া হয়েছে তার আওতায় জলাবদ্ধতা নিরসন করা হবে। ঢাকার পুরনো খালগুলো দখল করে রাখা হয়েছে। সেগুলো উদ্ধারে ওয়াসা বা পানি উন্নয়ন বোর্ড থেকে এখন পর্যন্ত দখলমুক্ত করা হয়নি। আমরা দায়িত্ব নিয়ে সেগুলো দখলমুক্ত করে খালগুলো নান্দনিক পার্ক হিসেবে গড়ে তুলব। যাতে ঢাকাবাসী নান্দনিক সুযোগ সুবিধা পায়।
এ সময় তিনি কাউন্সিলর প্রার্থীদের জন্য ভোট প্রার্থনা করেন এবং নৌকা মার্কায় ভোট দেওয়ার আহ্বান জানান।
এ সময় আওয়ামী লীগের নেতা মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, ঢাকা সিটির সভাপতি আবু আহমেদ মান্নাফিসহ দলের কেন্দ্রীয়, মহানগর এবং স্থাানীয় নেতাকর্মীরা উপস্থিাত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।