পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী আতিকুল ইসলাম বলেছেন, আধুনিক পরিকল্পিত নগরী গড়তে আসন্ন সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আপনারা ভোট দিয়ে নৌকা মার্কাকে বিজয়ী করুন, নৌকা মার্কায় ভোট দেওয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি। কারণ, উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে নৌকার কোনো বিকল্প নেই। নৌকা দেবে শান্তি, নৌকা দেবে সচল ঢাকা।
গতকাল বাউনিয়া, নলভোগ, কালিয়ারটেক, কামরাপাড়াসহ নির্বাচনী আসন-১৮ এর আওতাধীন ৫১, ৫২, ৫৩, ৫৪ নম্বর ওয়ার্ড এ গণসংযোগ করার সময় তিনি এ কথা বলেন। এসময় তার সাথে হাজার-হাজার সাধারণ মানুষ অংশগ্রহণ করেন।
আতিকুল ইসলাম বলেন, যত্রতত্র পোস্টার টাঙিয়ে নির্বাচনী প্রচারণা না করে আসুন আমরা এমন পদ্ধতি বের করি যেন শহরের সৌন্দর্য নষ্ট না হয়। কোনো ডিজিটাল প্রচারণা পদ্ধতি আমরা বের করি। এ ছাড়া বিজ্ঞাপন, প্রচারণার পোস্টার যত্রতত্র না লাগিয়ে আমরা নির্দিষ্ট কোনো জায়গা তৈরি করতে পারি। শুধু সেসব স্থানেই মানুষ তাদের প্রতিষ্ঠানের বা নিজের প্রচারণার পোস্টার, ব্যানার লাগাবে। এমন পদ্ধতি চালু করতে পারলে শহরের সৌন্দর্য নষ্ট হওয়া রোধ করা যাবে।
নতুন যুক্ত হওয়া ওয়ার্ডগুলোর প্রসঙ্গে আতিকুল ইসলাম বলেন, আমরা দেখেছি নতুন ওয়ার্ডগুলো এখনো অবহেলিত অবস্থায় আছে। ভালো রাস্তা নেই, বাজার নেই, জলাবদ্ধতা হয়, সব মিলিয়ে সেই এলাকার মানুষগুলো খারাপ অবস্থায় আছেন। আমি কথা দিতে চাই, আপনারা যদি আমাকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেন তাহলে আগামী ৬ মাসের মধ্যেই ওসব এলাকার উন্নয়নের কাজ শুরু করা হবে, ইনশাআল্লাহ্। ইতোমধ্যে নগর পরিকল্পনাবীদরা ওসব নতুন ওয়ার্ডগুলোর কোথায় রাস্তা হবে, ফুটপাত, ড্রেন কেমন হবে তার নকশা কাজ করছেন। এ ছাড়া নতুন ওয়ার্ডগুলো সিটি করপোরেশনের সব নাগরিক সুবিধাসহ নতুন রূপে সাজাতে ৪ হাজার ২০০ কোটি টাকা বরাদ্দের অনুমোদনের অপেক্ষায় আছে।
আতিকুল ইসলাম তার নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, নির্বাচনী প্রচারণা চালাতে গিয়ে কোনোভাবেই জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করা চলবে না। যানজট যেন সৃষ্টি না হয় সেদিকে নেতা কর্মীদের খেওয়াল রাখতে হবে। মানুষের দুর্ভোগ হয় এমন কোনো কাজ নেতা-কর্মীরা করবেন না। আমি নির্বাচিত হলে জনগণের সেবক হয়ে কাজ করতে চাই।
এসময় উপস্থিত ছিলেন- ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ এর সভাপতি শেখ বজলুর রহমান এবং সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচি, সাবেক প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম, চিত্রনায়ক রিয়াজ, অভিনেত্রী বাঁধন, অভিনেতা আহসানুল হক মিনু, অভিনেত্রী শামীমা তুষ্টি ও যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান খান নিখিল প্রমুখ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।