Inqilab Logo

সোমবার ১৮ নভেম্বর ২০২৪, ০৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১৫ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

উপেক্ষিত বাসা ভাড়া সঙ্কট

মেয়র প্রার্থীদের এজেন্ডা

সাঈদ আহমেদ | প্রকাশের সময় : ২৩ জানুয়ারি, ২০২০, ১২:০১ এএম

ঢাকার ৯০ ভাগ মানুষের মৌলিক নাগরিক সঙ্কট নিরসনে সুনির্দিষ্ট কোনো এজেন্ডা নেই ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচনের প্রার্থীদের। দুই সিটি নির্বাচনকে সামনে রেখে মেয়র এবং কাউন্সিলর প্রার্থীদের বয়ে যাচ্ছে প্রতিশ্রুতির বন্যা। অথচ উপেক্ষিত থেকে যাচ্ছে সবচেয়ে বড় নাগরিক সমস্যাটি। ভুক্তভোগীরা এ নিয়ে গলদঘর্ম হলেও টু শব্দটি নেই প্রার্থীদের মুখে। অথচ পরিসংখ্যান বলছে, ঢাকার বাসিন্দাদের ৯০ ভাগ ভাড়াটিয়া। তাদের ভোটেই নির্বাচিত হবেন দুই মেয়র, ১২৯ জন কাউন্সিলর। অথচ ৯০ ভাগ মানুষের জন্য সুনির্দিষ্ট কোনো এজেন্ডাই নেই।
ঢাকায় বসবাসরত মানুষদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বাসা ভাড়া বাড়ছে। আড়াই দশকে রাজধানীর বাসা ভাড়া বেড়েছে ৪শ’ গুণ। ক্রম বর্ধমান ভাড়া মিটিয়ে ঢাকায় টিকে থাকাই দায় হয়ে পড়েছে। বর্ধিষ্ণু বাসা ভাড়া নিয়ন্ত্রণের কোনো কর্তৃপক্ষ নেই। লাগাম টেনে ধরার মতো নেই কোনো সরকারি মনিটরিং। অনিয়ন্ত্রিত বাসা ভাড়া ঢাকায় বসবাসরত মানুষদের মৌলিক সংকট। মানুষ এটির স্থায়ী সমাধান আশা করে জনপ্রতিনিধিদের কাছ থেকে। এ যাবতকালে এ বিষয়ে কার্যকর কোনো উদ্যোগ দেখা যায়নি। ফলে বিষয়টি গড়িয়েছে আদালত অবধি। এ অবস্থায় আসন্ন সিটি করপোরেশন নির্বাচনের নির্বাচিতদের দ্বারা সঙ্কট নিরসন হবে কি না এ নিয়ে থেকে যাচ্ছে শঙ্কা।

বেসরকারি পরিসংখ্যান মতে, গত ২৫ বছরে নিত্যপণ্যের দাম বেড়েছে ২শ’ ভাগ। নিত্যপণ্যের দামের চেয়ে বাসা ভাড়ার হার বেড়েছে দ্বিগুণ । রাজধানীতে ১৯৯০ সালে পাকা ভবনে দুই কক্ষের একটি বাসার ভাড়া ছিল ২ হাজার ৯৪২ টাকা। ২০২০ সালে সেই ভাড়া দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ১৫০ টাকা। গত বছর এই ভাড়া এসে ঠেকেছে ২১ হাজার ৩৪০ টাকায়। ২০০৬ সাল থেকে গত ১৪ বছরে ভাড়া বেড়েছে সবচেয়ে বেশি। বিশ্ব ব্যাংকের তথ্যানুসারে, ২০০০-২০১৯ সাল পর্যন্ত দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশে নগরায়নের হার সবচেয়ে বেশি। এ ছাড়া ২০১০ সালে ৪৫ দশমিক ৭ শতাংশ লোক শহরে বসবাস করে। বাড়ি ভাড়া বাড়ার আরও একটি কারণ হচ্ছে লোকজন নানা কারণে ঢাকামুখি। ফলে চাহিদা এ জোগানের মধ্যে কোনো ভারসাম্য নেই। ক্রমবর্ধমান বাসা ভাড়া বৃদ্ধিসহ বাড়িওয়ালা-ভাড়াটের মধ্যকার নানা সমস্যা নিয়ে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে নগরভিত্তিক অনেক সংগঠন। তাদের কর্মসূচির প্রতি নেই কর্তৃপক্ষীয় কোনো কর্ণপাত।

আইনে নেই অধিকাংশ ভাড়াটে-বাড়িওয়ালা : ক্যাব’র তথ্য মতে, রাজধানীর ৯০ ভাগ মানুষই ভাড়া বাসায় থাকেন। বাড়িওয়ালাদের ৮০ শতাংশই বাড়ি ভাড়ার আয় দিয়ে জীবিকা নির্বাহ করেন। ঢাকার ২৮ দশমিক ৩৬ শতাংশ বাড়িওয়ালা ভাড়াটেদের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করেন না। ভাড়াটেরা বাড়ি ভাড়া আইন সম্পর্কে না জানার কারণে বাড়িওয়ালাদের দ্বারা নির্যাতিত ও নিগৃহিত হচ্ছেন। অথচ তারা কোনো আইনগত প্রতিকার পাচ্ছেন না। তবে আইনগত প্রতিকার পেতে হলে আগে ভাড়াটিয়া-বাড়িওয়ালা উভয়কেই আইনের আওতায় আসতে হবে বলে জানান সুপ্রিম কোর্ট বারের আইনজীবী ড. এমএম আনোয়ার হোসেন। তিনি বলেন, দেশের ৯৫ ভাগ বাড়িওয়ালা-ভাড়াটিয়াকে এখনো আইনের আওতায় আনা যায়নি। আইনের প্রতি তাদের অনীহা রয়েছে। ফলে বিদ্যমান আইনের সুফলও কোনো পক্ষ পাচ্ছেন না। নিম্নবিত্ত-মধ্যবিত্ত পরিবারগুলো বাসা ভাড়া নেয় বাড়িওয়ালার সঙ্গে মৌখিক চুক্তিতে। মাস মাস ভাড়া আদায় করলেও বিপরীতে ভাড়াটিয়াকে কোনো রসিদ দেয়া হয় না। ভাড়াটিয়া-বাড়িওয়ালা মধ্যকার আর্থিক লেনদেনের সম্পর্কের কোনো প্রমাণও থাকে না। কোনো প্রমাণ সৃষ্টি না করার সুফল নিচ্ছেন বাড়িওয়ালা। আয়কর ফাঁকি, হোল্ডিং ট্যাক্স ফাঁকি এবং ভাড়াটির অধিকার অস্বীকার করার মতো সুযোগ নেন তিনি। ভাড়াটে তেমন কিছু পাচ্ছে না। কোনো এক পক্ষ শর্ত ভঙ্গ করলেও আইনি প্রতিকার মেলেনা। হোল্ডিং ট্যাক্স বৃদ্ধি, গ্যাস, পানি, বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধি এমনকি নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধির অজুহাতে বাসা ভাড়া বাড়ানো হয়। হোল্ডিং ট্যাক্স ছাড়া বাকিগুলোর দাম বাড়লেও অধিকাংশ ক্ষেত্রেই তা পরিশোধ করেন ভাড়াটিয়া। ভবন তৈরিতে এককালিন বিনিয়োগ ছাড়া বাড়িওয়ালার নতুন কোনো বিনিয়োগ নেই। অথচ তিনি ভাড়া বাড়িয়েই চলেছেন। ‘বাড়ি ভাড়া নিয়ন্ত্রণ আইন-১৯৯১’ বাস্তবায়নের দাবি জানিয়ে ‘বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক মুক্তি আন্দোলন’র চেয়ারম্যান আশরাফ আলী হাওলাদার বলেন, বাড়ির মালিকদের কাছে ভাড়াটিয়ারা জিম্মি। নগরীর ভাড়াটিয়াদের কষ্ট নিসরনের দাবিতে আমরা মানববন্ধনসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করছি। কিন্তু কেউ আমলে নেয়নি। ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র এবং কাউন্সিলর প্রার্থীদের নির্বাচনী এজেন্ডোয় নানা রকম প্রতিশ্রুতি রয়েছে। অথচ বাসা ভাড়া বৃদ্ধির মতো স্থায়ী ও বড় সমস্যাটি কারও এজেন্ডায় নেই।

হবু মেয়রদের এজেন্ডায় নেই বাসা ভাড়া : এদিকে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের জমজমাট প্রচারণায় বাসা ভাড়া’র বিষয়ে কোনো প্রতিশ্রুতি নেই প্রার্থীদের এজেন্ডায়। গত ৭ জানুয়ারি ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সরকারদলীয় মেয়র প্রার্থী ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস দক্ষিণ ঢাকাবাসীকে ৫টি প্রতিশ্রুতি দেন। এগুলো হচ্ছে, ঐতিহ্য ঢাকা, সুন্দর ঢাকা, সচল ঢাকা, সুশাসিত ঢাকা ও উন্নত ঢাকা। তার অধিকাংশ ভোটার ভাড়াটিয়া। অথচ ক্রম:বর্ধমান বাসা ভাড়ার বিষয়ে কোনো প্রতিশ্রুতি নেই। একই সিটির বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ইশরাক হোসেন প্রতিশ্রুতি দেন ৩ মাসের মধ্যে মধ্যে প্রত্যেক ওয়ার্ড জনবসতি আনুপাতিক পাবলিক টয়লেট স্থাপনের। সবার আগে তিনি ঢাকা দক্ষিণ সিটির দুর্নীতি দূর করবেন-মর্মেও প্রতিশ্রুতি দেন। তার এজেন্ডায়ও বাসা ভাড়া প্রসঙ্গ পায়নি।

ঢাকা উত্তরের সরকার দলীয় প্রার্থী আতিকুল ইসলাম বলছেন, ঢাকার ওয়ার্ডভিত্তিক সব সমস্যার সমাধান করবো। ঢাকাকে গড়ে তোলা হবে মানবিক ও নিরাপদ ঢাকা হিসেবে। এখানেও বাসা ভাড়ার বিষয়ে প্রতিশ্রুতি নেই। একই সিটি নির্বাচন এলাকার বিএনপি’র প্রার্থী তাবিথ আউয়াল বলেন, ঢাকাকে বাঁচাতে আমাদের সব পরিকল্পনা শুরু করতে হবে। আধুনিক ঢাকা গড়ে তুলতে হবে। নগরবাসী ট্যাক্স দিয়েও কাক্সিক্ষত সেবা পাচ্ছে না। নগরীরর ভোটাররা দুর্নীতি, অপশাসন ও ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারাচ্ছেন। তার প্রতিশ্রুতিতেও নেই বাসা ভাড়ার প্রসঙ্গ। ‘সিটিজেন রাইটস মুভমেন্ট’র মহাসচিব তুষার রেহমান বলেন, প্রার্থীরা ঢাকার হবু মেয়র। কিন্তু বাসা ভাড়ার বিষয়টি কারো এজেন্ডাতেই নেই। অথচ এটি নগরবাসীর দীর্ঘদিনের পুঞ্জিভুত সঙ্কট।

ভরসা আইনি লড়াই : মাস মাস বাসা ভাড়া মেটাতে নাগরিকের নাভিঃশ্বাস উঠলেও এ বিষয়ে কারোর কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই। এ প্রেক্ষিতে আইনি লড়াইয়ে নেমেছে ‘হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পীস ফর বাংলাদেশ’ নামক বেসরকারি সংস্থা। সংস্থাটি বিদ্যমান ‘বাড়ি ভাড়া নিয়ন্ত্রণ আইন’ চ্যালেঞ্জ করে। এ পরিপ্রেক্ষিতে গত ১ ডিসেম্বর বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ এবং বিচারপতি মো. সোহরাওয়ার্দীর ডিভিশন বেঞ্চ সংশ্লিষ্টদের প্রতি রুল জারি করেন। রুলে ১৯৯১ সালের বাড়ি ভাড়া নিয়ন্ত্রণ আইনের ১৫ নম্বর ধারা কেন আইনগত কর্তৃত্ব বহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না- জানতে চাওয়া হয়েছে। এছাড়া ‘ভাড়া নিয়ন্ত্রক’ নিয়োগসহ বাড়ি ভাড়ার বিদ্যমান অসঙ্গতি দূর করে মানসম্মত বাড়ি ভাড়া নির্ধারণ ও সুপারিশ প্রণয়নে অনুসন্ধান আইন, ১৯৫৬ এর ৩(১) ধারা অনুযায়ী অনুসন্ধান কমিশন গঠনে কেন নির্দেশ দেয়া হবে না-জানতে চাওয়া হয়েছে। রিটটি এখন চূড়ান্ত শুনানির অপেক্ষায় রয়েছে। চার সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দেয়ার কথা থাকলেও মন্ত্রিপরিষদ সচিব, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব, সংসদ সচিবালয় ও আইন মন্ত্রণালয়ের সচিব ও ঢাকা সিটি করপোরেশনের দুই মেয়রের দপ্তর থেকে এখনো কোনো জবাব আসেনি।

সংস্থার চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদ বলেন, ১৯৯১ সালের বাড়ি ভাড়া আইনে ভাড়া নির্ধারণ করার যে পদ্ধতি বলা আছে, সেই পদ্ধতি অনুসারে, এখন যে বাসার ভাড়া ৩০ হাজার টাকা, সেই বাসার ভাড়া ৯০ হাজার টাকা হয়ে যাবে। এটাই হলো দেশের প্রচলিত আইন। এই কারণে ভাড়া নির্ধারণের জন্য মালিক এবং ভাড়াটিয়ার মধ্যে যে বিধান ছিল, সে বিষয়ে কেউ আদালতে যাচ্ছে না। কারণ, এটা অসম্ভব এবং অকার্যকর। তিনি বলেন, মানসম্মত বাড়ি ভাড়া নির্ধারণ করার কথা সরকারের। কিন্তু সরকার সেটি করেনি। এ কারণে ভাড়াটিয়া ও বাড়িওয়ালাদের মধ্যে প্রায়ই বিরোধ বাধছে। অনেক বাড়িওয়ালাই ইচ্ছে মতো ভাড়া বাড়াচ্ছেন। আবার অনেক ভাড়াটিয়াকে বাড়ি থেকে বের করে দিচ্ছেন। এসব নিয়ে নানা জটিলতা হচ্ছে। কিন্তু কোনও ভাড়াটিয়া যে আদালতে গিয়ে প্রতিকার পাবেন সেটিও সম্ভব নয় আইনি জটিলতার কারণে। আমরা একটি আবেদন করেছিলাম কমিশন গঠনের (ভাড়া নিয়ন্ত্রণের) জন্য। সেই আবেদন শুনে আদালত রুল জারি করেছেন। এ বিষয়টি চ‚ড়ান্ত শুনানির অপেক্ষায় রয়েছে।

প্রসঙ্গত: ১৯৯১ সালে ‘বাড়ি ভাড়া নিয়ন্ত্রণ আইন’ করা হয়। সে সময় জারিকৃত অধ্যাদেশ অনুযায়ী , ২০০৭ সালের ১৬ জুলাই মহানগরীকে ১০টি রাজস্ব অঞ্চলে ভাগ করে ৩টি ক্যাটাগরিতে ভাড়া নির্ধারণ করে দেয় ঢাকা সিটি করপোরেশন (ডিসিসি)। কিন্তু এসব আইনের বিধান কার্যকর হয়নি। কোন এলাকার ভাড়া কতো হবে, তা সুনির্দিষ্ট করে সরকার কোনো প্রজ্ঞাপন জারি করেনি। ফলে আইনটি কার্যকরের নির্দেশনা চেয়ে ২০১০ সালের ২৫ এপ্রিল ‘হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পীস ফর বাংলাদেশ’র পক্ষে রিট করা হয়। এইচআরপিবি’র পক্ষ থেকে হাইকোর্টে রিট করা হয়। তাতে বলা হয়েছিলো, বাড়ি ভাড়া নিয়ন্ত্রণ আইনে ভাড়ার রশিদ ও বাড়ি ছাড়ার জন্য নোটিস দেয়াসহ বিভিন্ন বিধান থাকলেও বেশিরভাগ সময় বাড়ির মালিকেরা সেটি প্রতিপালন করছেন না। এমনকি ঢাকা সিটি করপোরেশনের নির্ধারিত ভাড়ার তালিকা অনুসারেও ভাড়া আদায় করা হচ্ছে না। ফলে ক্রমবর্ধমান বাসা ভাড়া’র সঙ্কটের কোনো সুরাহা হয়নি।



 

Show all comments
  • Rafsan ২৭ অক্টোবর, ২০২০, ১২:০৩ পিএম says : 0
    খুব এ ভাল লাগল বিস্তারিত পড়ে।তাছাড়া ভাড়াটিয়া আর বাড়ীওয়ালা সাথে ভাল সম্পর্ক একটি গুরুত্তপূর্ণ দিক।বাড়ী ভাড়ার নিয়ম সম্পর্কে যদি বাড়ীর মালিক ও ভাড়াটিয়া কোন কিছু না জেনে বাড়ী ভাড়া নেই ও দেয় সেই ক্ষেত্রে বাড়ীর মালিক ও ভাড়াটিয়া উভয়পক্ষ বিপদের সম্মুক্ষিণ হতে পারেন।বাড়ি ভাড়া নেওয়ার আগে কিছু করণীয় কাজ রয়েছে।বাড়ি ভাড়া আইনসম্পর্কে আর ও বিস্তারিত আমি এই ওয়েবসাইটে পড়েছিলাম।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ