পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) নির্বাচনে বিএনপির মেয়র প্রার্থী তাবিথ আউয়ালের প্রচারণায় হামলার ঘটনা ঘটেছে। গতকাল এ ঘটনায় তাবিথ আউয়াল ও সাংবাদিক সাঈদ খানসহ প্রচারণায় থাকা বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন।
প্রচারণার বহরে থাকা নেতারা জানান, মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে রাজধানীর মিরপুরের দারুসসালাম থানার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বড়বাজার এলাকায় এই মামলার ঘটনা ঘটে। হামলার পর ওই এলাকায় নির্বাচনী প্রচারণা স্থগিত করা হয়।
তাবিথের প্রচারণায় থাকা কর্মীদের অভিযোগ, ৯ নম্বর ওয়ার্ডে বিএনপির মেয়র প্রার্থী তাবিথ আউয়ালের প্রচারণা চলছিল। তাবিথের সমর্থনে মিছিল বের করা হয়। এ সময় ৯নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও আওয়ামী লীগ নেতা মাসুমের নেতৃত্বে মিছিলে হামলার ঘটনা ঘটে। তারা জয় বাংলা শ্লোগান দিয়ে হামলা করেন। এতে তাবিথ আউয়াল মাথায় আঘাত পান। এছাড়া প্রচারণায় থাকা বেশ কয়েকজন নেতাকর্মী ও সমর্থক আহত হয়েছেন। এ হামলার বিচারের দাবি জানিয়েছেন তারা।
এর আগে রাজধানীর গাবতলীর পর্বত সিনেমা হলের সামনে থেকে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করেন তাবিথ আউয়াল। এ সময় তিনি বলেন, ইভিএম নিয়ে জনগণের মধ্যে এক ধরনের শঙ্কা কাজ করছে। নিজের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে পারবে কিনা। ইসি নির্বাচনের তারিখ নিয়ে বিতর্কের সৃষ্টি করেছিল। এখন তারিখ নিয়ে সুষ্ঠু সমাধানে আসতে পেরেছে।
ধানের শীষের প্রার্থী আরও বলেন, আমাদের মাইক কেড়ে নেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন ধরনের বাধা দেওয়া হচ্ছে। এভাবে চললে ভোটাররা ভয়ের মধ্যে থাকবে। সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচন করা সম্ভব হবে না। আমরা আশা করব ভোটারদের ভোট দেওয়ার পরিবেশ তৈরি করবে ইসি। তবে আমরা ধানের শীষের পক্ষে ব্যাপক সাড়া পাচ্ছি। ভোটাররা ভোট দিতে পারলে বিজয় নিশ্চিত।
কল্যাণপুরে নির্বাচনী প্রচারণার সময় জনসমর্থন দেখে আতঙ্কিত হয়ে আওয়ামী লীগ হামলা করেছে দাবি করে তাবিথ আউয়াল। আমাদের শান্তিপূর্ণ প্রচারণায় আওয়ামী লীগের সমর্থিত ৯ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী (ঠেলাগাড়ি প্রতীক) মাসুম এলাকার শ’খানেক লোকজন নিয়ে হামলা চালায়। পুলিশের সামনে এ হামলার ঘটনা ঘটে। এ ব্যাপারে নির্বাচন কমিশনকে ব্যবস্থা নিতে বলেছি। আমাকে টার্গেট করেই এই হামলা করা হয়েছে। তিনি বলেন, ইভিএম নিয়ে জনগণের মধ্যে এক ধরনের শঙ্কা কাজ করছে। নিজের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে পারবে কিনা। ইসি নির্বাচনের তারিখ নিয়ে বিতর্কের সৃষ্টি করেছিল। এখন তারিখ নিয়ে সুষ্ঠু সমাধানে আসতে পেরেছে।
ধানের শীষের প্রার্থী আরও বলেন, আমাদের মাইক কেড়ে নেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন ধরনের বাধা দেওয়া হচ্ছে। আমরা আশা করব ভোটারদের ভোট দেওয়ার পরিবেশ তৈরি করবে ইসি। তবে আমরা ধানের শীষের পক্ষে ব্যাপক সাড়া পাচ্ছি। ভোটাররা ভোট দিতে পারলে বিজয় নিশ্চিত।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।