নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
অস্ট্রেলিয়ার ব্রেট লি, শন টেইট, নিউজিল্যান্ডের শেন বন্ডসহ অনেকেই বল করতেন দুর্বার গতিতে। তবে কেউই ছাড়িয়ে যেতে পারেন নি পাকিস্তানি স্পিডস্টার শোয়েব আকতারকে। রাওয়াল পিন্ডি এক্সপ্রেসের ২০০৩ সালে করা ১৬১.৩ কিলোমিটার গতির সেই বল ছিল এখন পর্যন্ত সবচেয়ে দ্রুতগতির বল। তবে অনুর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে শ্রীলঙ্কান পেসার মাথিশা পাথিরানা ১৭৫ কি.মি গতির বল করে টপকে গেলেন এই পাক গতি তারকাকে।
বিশ্বসেরা ক্রিকেটার তৈরির কারখানা হিসেবে পরিচিত যুব বিশ্বকাপ। গতকাল (রোববার) ক্রিকেট বিশ্বকে পরিচয় করিয়ে দিলো লঙ্কান যুব বোলার 'নতুন মালিঙ্গা'র সাথে। যে কিনা ভেঙে দিয়েছে শোয়েব আখতারের রেকর্ড। লঙ্কান দলে খেলা এই বোলারের নাম মাথিশা পাথিরানা। তার বোলিং অ্যাকশন অবিকল মালিঙ্গার মতোই। লাসিথ মালিঙ্গার এই উত্তরসূরি ভারতের বিপক্ষের ম্যাচে দেখান চমক।
ইনিংসের শুরু থেকেই করছিলেন আগুন ঝোরানো বোলিং। নিজের ৪র্থ ওভারের শেষ বলে পাথিরানার একটি শর্ট বল বাউন্সার হয়ে বেরিয়ে যায় লেগসাইড দিয়ে। আম্পায়ার বিন্দুমাত্র বিলম্ব না করে বলটি ওয়াইড হিসেবে ঘোষণা দেন। সবকিছুই ছিলো স্বাভাবিক। কিন্তু সবাই রীতিমতো চমকে যায় যখন স্পিড মিটারে তার বলের গতি প্রকাশিত হয়। স্পিডোমিটারে তার সেই বলের গতি আসে ঘণ্টা প্রতি ১৭৫ কিলোমিটার। সেই হিসেব মতে ১৭ বছর বয়সী এই বোলার ছাপিয়ে গেলেন আইসিসি স্বীকৃত সর্বকালের গতিতারকা পাকিস্তানের শোয়েব আখতারকে।
গতি দেখে সন্দেহ উঠে আইসিসির প্রযুক্তিগত বিষয়ে। তবে আইসিসির পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত তাদের প্রযুক্তিগত কোনো ভুল হয়েছে কিনা সে বিষয়ে জানানো হয়নি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।