পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ধানের শীষের প্রতীকে ভোট চাইতে রাজধানীজুড়েই ছুটে যাচ্ছেন বিএনপির দুই মেয়র প্রার্থী উত্তরের তাবিথ আউয়াল ও দক্ষিণের ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন। গতকাল প্রচারণার পঞ্চম দিনে তাবিথ আউয়াল বাড্ডা, ভাটারা, বারিধারা এলাকায় প্রচারণা চালান। ইশরাক হোসেন প্রচারণা চালান খিলগাঁও, মুগদা, বাসাবো, সবুজবাগ এলাকায়। দুই প্রার্থীই এসব এলাকার অলিতে-গলিতে ঘুরে বেড়িয়েছেন। ভোটারদের কাছ থেকে দোয়া ও ভোট চেয়েছেন। দিয়েছেন সমস্যা সমাধানের আশ্বাস এবং পাশের থাকার অঙ্গীকার। ভোটাররাও ফুটপাথ, রাস্তার ধারে, গাড়িতে-বাড়িতে, দোকান-পাট থেকে হাত নেড়ে তাবিথ-ইশরাককে শুভেচ্ছা জানান। প্রার্থীরাও তাদের উদ্দেশ্যে হাত নেড়ে ধন্যবাদ জানান। তারা পথে পথে অলিতে গলিতে ভোটারদের কাছে ছুটে যান। ভোটাররাও তাদেরকে বুকে জড়িয়ে নেন। জানান ভোট দিতে না পারার আক্ষেপ। ৩০ জানুয়ারি ভোট দিতে পারলে ধানের শীষে ভোট দেয়ার প্রতিশ্রæতিও করেন অনেক ভোটার।
দুর্নীতি দূর করার অঙ্গীকার তাবিথ আউয়ালের: ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের প্রতিটি স্তর ‘দুর্নীতিতে ভরে গেছে’ উল্লেখ করে উত্তরের মেয়র পদে ধানের শীষের প্রার্থী তাবিথ আউয়াল বলেছেন, নির্বাচিত হলে প্রথমেই দুর্নীতি দমনে কাজ করতে চান তিনি। গতকাল মঙ্গলবার নির্বাচনী গণসংযোগকালে তিনি এ কথা বলেন। উত্তর সিটির মেয়র প্রার্থী তাবিথ আউয়াল নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেছেন, নির্বাচনের লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড বলতে কিছু নেই। একের পর হামলার ঘটনা প্রমাণ করছে জনমত আমাদের পক্ষে। জনগণ আমাদের সঙ্গে অন্তর্ভূক্ত হয়ে গেছে দেখে সরকার দিশেহারা হয়ে গেছে। বেলা ১১টায় ২১ নম্বর ওয়ার্ডের উত্তর বাড্ডা ফুজি টাওয়ার থেকে দলীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে গণসংযোগ শুরু করেন তাবিথ। এসময় হাজার হাজার নেতা-কর্মী ‘ধানের শীষ’, ‘ধানের শীষ’ স্লোগানে চারিদিক প্রকম্পিত করে তোলে। তারা মেয়রের পক্ষে লিফলেট বিতরণ করে ভোট প্রার্থনা করেন। বিভিন্ন স্থানে মাইকিং করে ধানের শীষে ভোট চাওয়া হয়।
বাড্ডা ফুজি টাওয়ার এলাকায় গণসংযোগকালে তাবিথ আউয়াল বলেন, ‘বিভিন্ন স্থানে আমাদের প্রচারে বাধার সৃষ্টি করা হচ্ছে। ৪৮ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থীর নির্বাচনী অফিসে হামলা হয়েছে, ভাংচুর হয়েছে। বিশেষ করে ১৮ নং ওয়ার্ড যেখানে আমি একটা নির্বাচনী ক্যাম্প উদ্বোধন করে বেরিয়ে যাচ্ছিলাম, পেছন থেকে আমাদের কর্মীদের ওপর হামলা হয়েছে। সে হামলাতে তিনজন আহত হয়েছে। এরকম নিয়মিত পোস্টার ছিড়ে ফেলা হচ্ছে। তাবিথ আউয়াল নির্বাচন কমিশন ও কর্তৃপক্ষকে শৃঙ্খলা বজায় রাখার অনুরোধ জানান। তিনি বলেন, আইন মেনে ভোটারদের অধিকার ফিরিয়ে দিন। তিনি বলেন, ভোটাররা উৎসবের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু অনেক ওপর হামলার চেষ্টা করা হচ্ছে, যেন তারা আতঙ্কে থাকে। আমি বারবার বলছি, আমাদের মনোবল শক্ত আছে। আমরা যেটা আশঙ্কা করেছিলাম, সেটি নিয়মিত প্রমাণিত হচ্ছে।
হামলা বাড়লে কিভাবে মোকাবেল করবেন, এমন প্রশ্নের জবাবে তাবিথ আউয়াল বলেন, জনমত আমাদের পক্ষে। জনগন আমাদের সাথে অন্তর্ভূক্ত হয়ে গেছে এবং এগুলা দেখেই কিন্তু হামলা করা হচ্ছে। উনারা হতাশাগ্রস্থ, দিশেহারা। ওনারা বুঝতে পারছেন না, কী করবেন। তিনি বলেন, জনগন আমাদের সমর্থন দিয়ে অতি শিগগিরই ভোটের মাধ্যমে তাদের রায় দেবে।
স্বাভাবিকভাবে প্রচারনায় অংশ নিতে পারছেন নাকি পুলিশি হয়রানি রয়েছে, এর জবাবে তাবিথ আউয়াল বলেন, নেতাকর্মীরা দিনের বেলায় স্বাভাবিকভাবে প্রচারনায় অংশগ্রহণ করছেন। যখনই আমরা প্রচার বন্ধ করে দেই, রাতের পর রাত ওনাদের বাসায় খোঁজ খবর নিচ্ছে, কখনো ইউনিফরম পরে, কখনো সাদা পোষাকে।
এরপর উত্তর বাড্ডা লিংক রোড থেকে মধ্য বাড্ডা বাজার, স্কুল রোড, মেরুল বাড্ডা, ৩৭ নম্বর ওয়ার্ডের পোস্ট অফিস থেকে শুরু হয়ে পাঁচতলা এলকায় গণসয়যোগ করেন তাবিথ আউয়াল। সেখান থেকে দক্ষিণ আনন্দনগর, আফতাব নগর মেইনরোড থেকে মধ্যবাড্ডায় প্রচার চালানো হয়। প্রতিটি জায়গায় দেখা গেছে, জনতার ঢল।
গণসংযোগে তার সঙ্গে ছিলেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মো. শাহজাহান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নাল আবেদিন ফারুক, হাবিবুর রহমান হাবিব, ক্রিড়া বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম, জলবায়ু বিষয়ক সহ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল, নির্বাহী কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট নিপুন রায় চৌধুরী, মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক সুলতানা আহমেদ,সহসভাপতি জেবা খান, মহানগর উত্তরের সাধারণ সম্পাদক আহসান উল্লাহ হাসান, সহসভাপতি বজলুল বাসিত আঞ্জু, যুবদল ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি এসএম জাহাঙ্গীর হোসেনসহ বিএনপি ও তার অঙ্গ সহযোগি সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
৩৮ নম্বর ওয়ার্ড, ৩৯ নম্বর ওয়ার্ড এবং ৪০ নম্বর ওয়ার্ডের বারিধারা মা ও শিশু হাসপাতাল, বারিধারা নতুন বাজার, ভাটারার মোড়, ছোলমাইদ, ছাপরা মসজিদ, কোকাকোলার মোড় ও বারিধারা জে বøকে গণসংযোগ করেন তাবিথ। প্রচারে গিয়ে জনগণের ভালোবাসায় সিক্ত হচ্ছেন তিনি। অনেকে তাকে দেখে এগিয়ে এসে পড়িয়ে ধরে দোয়া করেন। দোকানিদের সঙ্গে কুশল বিনিময়ের সময় তাদের সমস্যার কথা শুনেন।
গণসংযোগকালে বিভিন্ন ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান গিয়ে গিয়ে তাবিথ আউয়াল লিফলেট বিতরণ করেন। রাস্তার দুই ধারে দাঁড়িয়ে থাকা নানা শ্রেণি পেশার মানুষের সঙ্গে কোলাকুলি করেন। এ সময় সঙ্গে থাকা নেতাকর্মীরা ‘খালেদা জিয়ার সালাম নিন, তারেক রহমানের সালাম নিন, ধানের শীষে ভোট দিন’। ‘দুর্নীতি দুঃশাসন প্রতিরোধে, আপোস করবে না ঢাকাবাসী’। ‘নগরবাসীর একটি ভোটে, খালেদা জিয়া মুক্তি পাবে’-ইত্যাদি স্লোগান দিতে দেখা যায়।
মেরুল বাড্ডার নানা সমস্যার কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে হবে। জলাবদ্ধতা, বর্জ্য, পয়ঃনিষ্কাশন সবচেয়ে বেশি সমস্যা এই এলাকার। রাতের বেলা লাইটিং ব্যবস্থা করতে হবে। কারণ, এলাকার মানুষ নিরাপত্তাহীনতায় ভয়ভীতিতে বাস করে। দুর্নীতি দমনসহ ১২ সমস্যা দমনে প্রতিশ্রুতি দেন তাবিথ। তাবিথ আউয়াল বলেন, দুর্নীতির বিস্তার এমন ঘটেছে যে, অর্থ ছাড়া মৃতের দাফনের জায়গাও মিলছে না। মেয়র নির্বাচিত হলে সবার আগে সিটি করপোরেশনে দুর্নীতি বন্ধে পদক্ষেপ নেব। সেখানে রাস্তার খানাখন্দকের বেহাল চিত্র দেখিয়ে এলাকাবাসী ও সাংবাদিকদের বলেন, দীর্ঘদিন ধরে এখানে রাস্তা খুঁড়োখুঁড়ি চলছে। হাঁটার মতো অবস্থা নেই। জনদুর্ভোগ বাড়িয়ে দীর্ঘদিন এভাবে কোনো সংস্কার কাজ চলতে পারে না। আজ সকাল ১০টায় উত্তর বাড্ডার রহমতুল্লাহ গার্মেন্ট থেকে গণসংযোগ শুরু।
সুখে-দুঃখে এলাকাবাসীর পাশে থাকার অঙ্গীকার ইশরাকের: ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন মনোনীত প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন এলাকাবাসীর উদ্দেশে বলেছেন ‘প্রতিজ্ঞা করছি সুখে দুঃখে আপনাদের পাশে থাকবো।’ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১১ টায় রাজধানী খিলগাঁও থানাধীন ত্রিমোহনী বাজারে জনসংযোগের আগে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন। নির্বাচিত হলে সবার জন্য কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন বলেন, ৩০ জানুয়ারি যদি ভোট দিয়ে আমাকে নির্বাচিত করেন আমি আপনাদের অধিকার ফিরিয়ে দেয়ার আন্দোলন চূড়ান্ত লক্ষ্যে নিয়ে যাবো। ত্রিমোহনীসহ পিছিয়েপড়া এলাকার উন্নয়নে যা করা দরকার, আমি আমার রক্ত-ঘাম, শ্রম দিয়ে তাই করবো। উন্নত ও দূষণমুক্ত ঢাকা গড়তে সব কিছু করব।
তিনি বলেন, গত ১৩ বছর এই দেশকে তিলে তিলে ধ্বংস করা হয়েছে। গণতন্ত্র আজ নির্বাসিত। কারো কথা বলার অধিকার নেই। উন্নয়নের ধোয়া তোলা হচ্ছে, কিন্তু জনগণ কোন উন্নয়ন দেখতে পাচ্ছে না। ঢাকাকে সব চেয়ে দূষিত ও বসবাসের অযোগ্য করা হয়েছে। ক্ষমতাসীনদের অবহেলায় আর দুর্নীতির কারণে ঢাকা এখন সারা বিশ্বে দূষিত নগরীর মধ্যে এক নম্বর তালিকায় রয়েছে।’ অত্র এলাকার রাস্তা-ঘাটের করুণ অবস্থা দেখে তিনি বলেন, এ এলাকায় আসার পথে দুই পাশের জলাশয়, রাস্তা ঘাটের যে চিত্র দেখেছি তা সত্যি দুঃখ্যজনক। এ সরকার বলে বেড়াচ্ছে, তারা উন্নয়ন করেছে, স্যাটেলাইট পাঠাচ্ছে, অমুক সেতু তমুক সেতু নির্মাণ করছে। কিন্তু এগুলো সবই আসলে দুর্নীতির প্রজেক্ট। মেগা প্রজেক্ট তারা করছে, সেখান থেকে লাখ লাখ, হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করে আরাম আয়েশে তারা ফ‚র্তি করছে। আর বাংলাদেশের সাধারণ নাগরিকদের দুর্দশা বেড়েই চলেছে।
সংক্ষিপ্ত সমাবেশ শেষে ত্রিমোহনী থেকে হাজি বাড়ি, মাতবর বাড়ি রোড, মাদরাসা রোড, পূর্ব নন্দিপাড়া, নন্দিপাড়া, ছাপাখানা এলাকা হয়ে পূর্ব মাদারটেক, মাদারটেক চৌরাস্তা, দক্ষিণ গোড়ান, মধ্য বাসাবো, উত্তর বাসাবো, দক্ষিণ বাসাবো, সবুজবাগ, মায়া কানন, মুগদা এলাকা গণসংযোগ করেন ইশরাক হোসেন।
এসময় বিএনপি নেতা খায়রুল কবির খোকন, আফরোজা আব্বাস, হাবিবুর রশীদ হবিব, ইউনুস মৃধাসহ স্থানীয় বিএনপি, ছাত্রদল, যুবদল, মহিলা দল, শ্রমিক দলের বিপুল সংখ্যক নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন।
গণসংযোগকালে বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষ ধানের শীষের প্রার্থী ইশরাক হোসেনকে পরম আদরে বুকে জড়িয়ে ধরেন। এসময় মাথায় হাত বুলিয়ে তার সাফল্য কামনা করেন অনেকে। হাজিবাড়ি এলাকার ৭০ বছর বয়সি কুতুবুদ্দিন কাঁচা ধানের শীষ নিয়ে ইশরাক হোসেনের হাতে তুলে দিয়ে বলেন, ‘গত ১২ বছর থেকে আমার প্রিয় ধানের শীষ প্রতীকে ভোট দিতে পারছি না। এবার ভোটটা দিতে চাই। দোয়া করি আল্লাহ আপনাকে কামিয়াব করুক।’
নন্দিপাড়া ব্রিজের উপর ৬৫ বছর বয়সি করিমুন্নেসা জন¯্রােত ঠেলে ধানের শীষের প্রার্থী ইশরাক হোসেনের কাছে চলে আসেন। দ্রুত তার হাত জড়িয়ে ধরে বলতে থাকেন, ‘বাবা, দুই হাত তুলে আপনার জন্য দোয়া করি, আল্লাহ যেন আমাদের মনের আশা পূরণ করেন।’
ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন বলেন, ‘এই নির্বাচন আমি ইশরাক হোসেনের লড়াই নয়। এটা ধানের শীষের লড়াই, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের লড়াই। এ নির্বাচনের মধ্যে দিয়ে আপনাদের অধিকার, গণতান্ত্রিক অধিকার, বাক স্বাধীনতা ফিরিয়ে আনবো। আপনারা সেই লড়াইয়ে শরিক হোন। ইনশাল্লাহ ৩০ তারিখে ধানের শীষের বিজয় কেউ ঠেকাতে পারবে না।’
লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড আছে কিনা সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে ইশরাক হোসেন বলেন, একটা ফিল্ড তৈরি হচ্ছে- সেটা হচ্ছে ভোট ডাকাতির ফিল্ড। বাস্তবে কোন লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নেই। একতরফা ফিল্ড তৈরি হচ্ছে।
ধানের শীষের পোস্টার কম দেখা যাচ্ছে কেন- এমন প্রশ্নের জবাবে ইশরাক হোসেন বলেন, আমাদের পোস্টার ছিঁড়ে ফেলা হচ্ছে। যারা পোস্টার লাগাতে যাচ্ছে তাদের বাধা দেয়া হচ্ছে। মারধরের পাশাপাশি এমন হুমকিও দেয়া হচ্ছে যে, পোস্টার লাগাতে আসলে পুলিশে ধরিয়ে দেয়া হবে। এ প্রসঙ্গে তিনি পাল্টা প্রশ্ন রেখে বলেন, পোস্টার লাগানো কি অপরাধ? এটাতো কোন অপরাধ নয়। তাহলে কেন থানা পুলিশে দেয়ার হুমকি দিবে? আপনারা জানেন দেশে একটা অপশাসন, সৈ¦রশাসন চলছে। এ অবস্থার অবসানের জন্যই আন্দোলন করছি।
মুগদায় বিএনপি নেতা শামসুল হুদার বাসভবনে বিকাল তিনটা থেকে ৪০ মিনিটের বিরতি শেষে আবার গণসংযোগ শুরু করেন ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন। এখান থেকে উত্তর মুগদার মদিনাবাদ, দক্ষিণ মুগদা, উত্তর মান্ডা, দক্ষিণ মান্ডা এবং মান্ডা পঞ্চায়েত এলাকায় প্রতিটি গলিতে গনসংযোগ করেন ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী। এখানে আশপাশের বিপুল সংখ্যক নারী-পুরুষের গণজমায়েতে পথ সভায় বক্তব্য রাখেন তিনি।#
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।