মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
একদিকে কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীর ডাকে বিরোধীদের বৈঠক হল দিল্লিতে। অন্যদিকে, নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের প্রতিবাদে টিএমসিপি-র ধরনা মঞ্চ ঘুরে এলেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। নাগরকিত্ব আইনের বিরুদ্ধে রণকৌশল ঠিক করতে গতকাল বিরোধীরা বৈঠকে বসেছিলেন। তবে সেই বৈঠকে দেখা গেল বিরোধী ঐক্যের অভাব। তৃণমূলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, সমাজবাদী পার্টির নেত্রী মায়াবতী, আম আদমি পার্টি আপ-এর প্রধান অরবিন্দ কেজরিওয়াল যোগ দেননি বৈঠকে। আপ-কে এই বৈঠকে ডাকাই হয়নি বলে জানা গেছে। আসেননি শিবসেনার কোনও প্রতিনিধিও। কংগ্রেস ছাড়া ১৯টি বিরোধী দলের উপস্থিতিতেই বৈঠক করলেন সোনিয়া-রাহুল-মনমোহনরা। গরহাজির ডিএমকে ও বিএসপিও।
এদিন বৈঠক শেষে ফের একবার নরেন্দ্র মোদি সরকারের বিরুদ্ধে তোপ দাগেন রাহুল গান্ধী। তিনি বলেন, ‘দমন-পীড়ন, বিভাজনের রাজনীতি করছেন মোদি। সাহস থাকলে প্রতিটা বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে ছাত্রদের জবাব দিন, কেন দেশের অর্থনীতির এই অবস্থা।’
সিএএ-এনআরসি-র মতো বিষয়গুলির বিরোধিতায় যাতে সুর না কাটে, সে জন্য সব বিরোধী দলের উপস্থিতি চেয়েছিল বৈঠকের আয়োজক দল কংগ্রেস। কিন্তু বাস্তবে দেখা গেল, বিরোধিতার প্রশ্নে এক হতে পারল না বিরোধীরা। বিজেপির বিরুদ্ধে বাম-কংগ্রেসসহ বিরোধী দলগুলির শ্রমিক-ছাত্র-যুব সংগঠনের ডাকা সর্বভারতীয় ধর্মঘটের পরেই মমতা জানিয়ে দিয়েছিলেন যে, বিরোধী-বৈঠকে তিনি যোগ দেবেন না। এরপর একে একে একাধিক বিরোধী দল বৈঠক থেকে সরে এলেন।
সোনিয়া গান্ধীর উদ্যোগে গতকালের বিরোধী বৈঠকের আগে কংগ্রেসের ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠক হয় দিল্লিতে এআইসিসি দফতরে। বৈঠক থেকে সংসদে পাস হওয়া নয়া নাগরিকত্ব আইন (সিএএ) প্রত্যাহার ও জাতীয় জনসংখ্যা পঞ্জি-র (এনপিআর) প্রক্রিয়া রদ করার দাবি তোলেন সোনিয়া। এই দাবিতে সায় দেন প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ভদ্রও। সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।