পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ঢাকার বায়ুদূষণ রোধে ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ,মুন্সীগঞ্জ,গাজীপুরও মানিকগঞ্জের সব অবৈধ ইটভাটা বন্ধ বিষয়ক প্রতিবেদন দাখিল করা হয়েছে হাইকোর্টে। গতকাল সোমবার পরিবেশ অধিদফতর এবং পরিবেশ মন্ত্রণালয় এটর্নিজেনারেল কার্যালয়ে প্রতিবেদনটি জমা দিয়েছে। আজ (মঙ্গলবার) এটি হাইকোর্টে দাখিলের কথা রয়েছে। এটর্নিজেনারেল কার্র্যালয় সূত্র জানায়, সরকারের জমাকৃত প্রতিবেদনে ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, গাজিপুর ও মানিকগঞ্জের সকল ইঁটভাটা বন্ধ করা হয়েছে জানানো হয়েছে।
এর আগে ঢাকায় কী কারণে বায়ুদূষণ হচ্ছে এবং দূষণেরোধে কী পদক্ষেপ নেয়া প্রয়োজন সেসব বিষয়ে একটি গাইডলাইন তৈরি করতে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে পরিবেশ সচিবের নেতৃত্বে ওই কমিটি গঠন করে ৩০ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিল করতে বলেছিলেন আদালত। পাশাপাশি ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ, গাজীপুর ও মানিকগঞ্জের সব অবৈধ ইটভাটা আদেশ-পরবর্তী ১৫ দিনের মধ্যে বন্ধের নির্দেশ দেয়া হয়। এছাড়াও অবৈধ ইটভাটা বন্ধ করতে প্রয়োজনে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করতে নির্দেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। রিটের শুনানিতে ২০১৯ সালের ২৬ নভেম্বর বিচারপতি এফ আর এম নাজমুল আহাসান এবং বিচারপতি কে এম কামরুল কাদেরের ডিভিশন বেঞ্চ এসব আদেশ দেন। রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মনিজল মোরসেদ।
উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের ২৭ জানুয়ারি ‘হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পিস ফর বাংলাদেশ’র পক্ষে রিট করেন অ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদ। রিটের শুনানি নিয়ে একই বছরের ২৮ জানুয়ারি রাজধানী ঢাকার বায়দূষণ বন্ধে রুল জারি করেন হাইকোর্ট। রুল জারির পাশাপাশি বায়ু দূষণরোধে ব্যবস্থা নিতে অন্তর্বর্তীকালিন আদেশও দেন। ১৫ দিনের মধ্যে রাজধানীর যেসব এলাকায় উন্নয়ন কর্মকান্ড চলছে সেসব এলাকা ঘেরাও করে পরের দুই সপ্তাহের মধ্যে এ বিষয়ে আদালতকে অবহিত করতে নির্দেশনা দেয়া হয়। এছাড়াও পরিবেশ অধিদফতরের মহাপরিচালক ও ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের নির্বাহী কর্মকর্তাদেরকে আদেশ পালন করে আদালতে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়। ২০১৯ সালের ১৩ মার্চ ঢাকার বায়ুদূষণের মাত্রা পরিমাপ করে এবং দূষণ রোধে কী কী পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে তা প্রতিবেদন আকারে দাখিল করতে পরিবেশ অধিদফতরের মহাপরিচালককে নির্দেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।