পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার অ্যাডভান্স ট্রিটমেন্টের সুযোগ নেই বলে জানিয়েছেন দলটির ভাইস চেয়ারম্যান ও চিকিৎসক ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন। তিনি বলেন, বেগম খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য গঠিত বিএসএমএমইউ’র মেডিকেল বোর্ড বলছে যে, উনার অ্যাডভান্স থ্যারাপি দরকার। অ্যাডভান্স থ্যারাপি দিতে হলে এই প্রতিষ্ঠানটি কি অ্যাডভান্স প্রতিষ্ঠান, মানলাম উনাদের(বিএসএমএমইউ) মধ্যে অনেক চিকিৎসক আছেন যারা সত্যি সত্যি স্বনামধন্য ও আঞ্চলিকভাবে তারা অত্যন্ত স্বীকৃত। আজকে যদি প্রশ্ন তুলতে হয়- বিএসএমএমইউতে যদি অ্যাডভান্স ট্রিটমেন্ট দেয়ার সর্বাধুনিক সুযোগ থাকতোই তাহলে কয়েকদিন আগে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের অসুস্থ হয়ে ভর্তি হওয়ার পরে তাকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে ট্রান্সফার করতে হয়েছিলো সিঙ্গাপুরে। সিএমএইচ খুব ভালো, কয়েকদিন আগেও প্রধানমন্ত্রীর সামরিক সচিব জয়নাল আবেদীন সাহেবকে ট্রান্সফার করতে হয়েছিলো সিঙ্গাপুরে। অর্থাৎ এডভান্স ট্রিটমেন্ট দরকার অ্যাডভান্স সেন্টারে। সেই অ্যাডভান্স ট্রিটমেন্টের সুযোগ বিএসএমএমইউতে কি আছে? উনার সুচিকিৎসার জন্য উনাকে অ্যাডভান্স সেন্টারে নেয়া প্রয়োজন।
সোমবার (৬ জানুয়ারি) বিকেলে নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
খালেদা জিয়ার অসুস্থতার কথা তুলে ধরে ডা. জাহিদ বলেন, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া শুধু বিএনপির চেয়ারপারসন নন, উনি একজন রোগী, উনার বয়স ৭৬। উনার ডায়াবেটিকের মতো অসুখ। উনার ফাস্টিং শুক্রবার ছিলো ১৮ । গতকালকেও উনার ফাস্টিং ছিলো ১৩ এর বেশি। কোনোদিনই ১১ এর কম ফাস্টিং না।আমরা সবাই জানি ডায়াবেটিকে ফাস্টিং লেভেল হলো ৭ এর নিচে থাকতে হবে, ৬ দশমিক ৮ এর নিচে থাকতে হবে এবং খাওয়া-দাওয়ার দুই ঘন্টা পরে ১০ এর নিচে থাকতে হবে। আমরা ১১ ফাস্টিং- তারপরেও আমাদের কেউ কেউ বলছি, ডায়াবেটিক নিয়ন্ত্রণে আছে।
এসময় সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন- বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আবদুস সালাম, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুস সালাম আজাদ প্রমূখ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।