মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
চলতি বছরে ৭০টিরও বেশি রাজ্যসভা নির্বাচনে প্রার্থী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এদের মধ্যে ৬৯টি আসনের প্রার্থীদের মেয়াদ ফুরিয়ে যাচ্ছে। বাকি ৪টি আসন আসন ইতিমধ্যেই ফাঁকা পড়ে রয়েছে। সব মিলিয়ে মোট ৭৩টি আসনের জন্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এই বছর। এর মধ্যে ১৮জন বিজেপি রাজ্যসভা সদস্যের মেয়াদ ফুরোচ্ছে। এছাড়া ১৭ জন কংগ্রেস সদস্যের মেয়াদ ফুরোবে।
২০২০ সালে ৭৩টি রাজ্যসভা আসনের নির্বাচন
পূর্বতন হিসাব অনুযায়ী রাজ্যসভাতেও বিজেপি সংখ্যাগরিষ্ঠতার দিকে এগেচ্ছিল। তবে লোকসভা নির্বাচনের আগে ও পরে বেশ কয়েকটি রাজ্য হাতছাড়া হওয়ায় সেই কাঙ্খা মেটাতে অক্ষম হবে বিজেপি। একের পর এক রাজ্যে ক্ষমতা থেকে দ‚রে চলে যাওয়ায় রাজ্যসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়া অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে বিজেপির পক্ষে।
এদিকে মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান ও লোকসভা নির্বাচনের পর মহারাষ্ট্র ও ঝাড়খন্ডে জয়ের পর কংগ্রেস আরও মজবুত স্থানে চলে যাবে রাজ্যসভাতে। এছাড়া হরিয়ানাতে দল জিততে না পারলেও আগের তুলনায় বিধায়ক সংখ্যা বেড়েছে তাদের।
এই বছর রাজ্যসভায় সদস্যপদ ফুরোচ্ছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হরদীপ সিং পুরী, রামদাস আঠওয়ালে, এনসিপি প্রধান শরদ পাওয়ার ও কংগ্রেসের দিগ্বিজয় সিং, বিজয় গোয়েলের। কংগ্রেসের মনোনীত প্রার্থী আইনজীবী কেটিএস তুলসীরও মেয়াদ ফুরোবে এবছর। বর্তমানে ২৫০ আসন বিশিষ্ট রাজ্যসভায় বিজেপির ৮৩ জন সদস্য রয়েছেন। কংগ্রেসের সেখানে রয়েছে ৪৬ জন সদস্য।
এদিকে এই বছর উত্তরপ্রদেশ থেকে ১০টি আসন ফাঁক হবে, যা বিজেপিকে স্বস্তিতে রেখেছে। উত্তরপ্রদেশের ১০টি আসনের সিংহভাগে বিজেপির জয়ের সম্ভাবনা রয়েছে। যদিও রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ, ঝাড়খন্ড ও মহারাষ্ট্রে বিজেপির থেকে পাল্লা ভারী থাকবে কংগ্রেসের। উত্তপ্রদেশের ১০টি আসন ছাড়া এবছর মহারাষ্ট্র থেকে ৭টি, তামিলনাড়ু থেকে ৬টি এবং পশ্চিমবঙ্গ ও বিহার থেকে পাঁচটি করে আসন খালি হবে।
তাছাড়া অন্ধ্রপ্রদেশ, গুজরাত, কর্নাটক ও ওড়িশা থেকে ৪টি করে আসন খালি হবে। তেলাঙ্গানা, হরিয়ানা, ঝাড়খন্ড ও ছত্তিসগড় থেকে দুটি করে আসনে নির্বাচন হবে এই বছর। একটি করে আসনে নির্বাচন হবে উত্তরাখন্ড, হিমাচলপ্রদেশ, মিজোরাম, মেঘালয়, অরিণাচলপ্রদেশ ও মণিপুরে। সূত্র : ওয়ান ইন্ডিয়া।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।