পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
প্রতি বছরের মতো চলতি বছরেও জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) পরীক্ষায় চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী ও রাউজানের প্রাচীনতম কাগতিয়া এশাতুল উলুম কামিল এম.এ মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা সাফল্যের ধারা অব্যাহত রেখে রাউজানে শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে। চলতি বছর এ মাদ্রাসা থেকে জেডিসিতে সর্বমোট ৬৬জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে কৃতিত্বপূর্ণ ফলাফল অর্জন করে শতভাগ পাস করেছে। এছাড়া ইবতেদায়ী শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় ৯৪ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে কৃতিত্বপূর্ণ ফলাফল অর্জন করেছে। মাদ্রাসার এ ভাল ফলাফলে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা খুবই খুশি ও গর্বিত।
এজন্যে তাঁরা মহান আল্লাহর শোকরিয়া আদায় করে বলেন, মাদ্রাসার সাবেক অধ্যক্ষ আওলাদে মোস্তফা, খলিফায়ে রাসূল হযরত শায়খ ছৈয়্যদ গাউছুল আজম রাদ্বিয়াল্লাহু আন্হুর নজরে করম ও দোয়া এবং মাদ্রাসা অধ্যক্ষ আল্লামা ছৈয়্যদ মুহাম্মদ মুনির উল্লাহ্ আহমদীর মেধা, প্রজ্ঞা ও সার্বক্ষণিক কঠোর মনিটরিং এর কারণেই কাগতিয়া কামিল এম.এ মাদরাসার শিক্ষার্থীরা এত ভাল ফলাফল করেছে। মাদ্রাসা অধ্যক্ষ আল্লামা ছৈয়্যদ মুহাম্মদ মুনির উল্লাহ্ আহমদীর প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে বছরের শুরু থেকেই দক্ষ শিক্ষকমন্ডলী দ্বারা পাঠদান এবং শ্রেণিকক্ষেই তা আদায় করা, ক্লাসটেষ্ট, সাপ্তাহিক ও মাসিক পরীক্ষার ব্যবস্থা, লেখাপড়ার অগ্রগতি বিষয়ে অভিভাবকদের অবহিতকরণ এবং অপেক্ষাকৃত দূর্বল ও অমনোযোগী শিক্ষার্থীদের প্রতি বিশেষ যতœ মাদ্রাসার ধারাবাহিক এ সাফল্যের নেপথ্যে প্রধান ভূমিকা রাখছে বলে শিক্ষার্থী ও অভিভাকেরা অভিমত ব্যক্ত করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।