পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব
আগামী পাঁচ বছরের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে করহার ১ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে পোশাক খাতের দুই সংগঠন
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মোহাম্মদ সাঈদ খোকন ও ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মোহাম্মদ আতিকুল ইসলাম আসন্ন সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে আবারও মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন। গতকাল সোমবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে দিনব্যাপী মুক্তিযোদ্ধা, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা পরিবারদের সংবর্ধনা ও পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে এমন প্রত্যাশা প্রকাশ করেন তারা।
ঢাকার দুই সিটি কর্পোরেশনের উদ্যোগে আয়োজিত দিনব্যাপী মুক্তিযোদ্ধা, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা পরিবারদের সংবর্ধনা ও পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ ইমদাদুল হক। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মোহাম্মদ সাঈদ খোকন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মেহাম্মদ আতিকুল ইসলাম।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মোহাম্মদ সাঈদ খোকন বলেন, পাঁচ বছরে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের একটি মৌলিক পরিবর্তন এসেছে। সবসময় ইতিবাচক পরিবর্তন আনার চেষ্টা করেছি। সিটিতে উন্নয়ন হয়েছে। জনগণের সামর্থ্য আছে। দল থেকে আবারও মেয়র প্রার্থী মনোনয়ন প্রত্যাশা আছে। ঢাকার পানিবদ্ধতা নিয়ে তিনি বলেন, শান্তিনগর, নাজিমুদ্দিন রোড, বংশালসহ বিভিন্ন এলাকায় পানিবদ্ধতা নিরসন করেছি। পানিবদ্ধতা নিরসন একটি চলমান প্রক্রিয়া। এর কাছে দীর্ঘ সময় ধরে করতে হয়। মেয়র বলেন, ইভিএম পদ্ধতিতে আমাদের আস্থা আছে। সরকারিভাবে যা নির্দেশনা আসবে, তা মেনে নিয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবো। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মোহাম্মদ আতিকুল ইসলাম বলেন, দীর্ঘ নয় মাস ধরে মেয়রের দায়িত্বে আছি। এই অল্প সময়ের মধ্যে যতটুকু পেরেছি, অভিজ্ঞতা নিয়েছি। এখন এই অভিজ্ঞতা কাজে লাগানোর সময়। আমি মনে করি আওয়ামী লীগ আমাকে আবার মনোনয়ন দেবে। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার আমাকে মনোনয়ন দিলে এবং আমি যদি নির্বাচিত হই তাহলে সবুজ ঢাকা গড়ার প্রত্যয় নিয়ে কাজ করব। পাশাপাশি পানিবদ্ধতা, যানজটের বিরুদ্ধে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কাজ করতে চাই। ঢাকার দুই সিটি কর্পোরেশন আয়োজিত সংবর্ধনা ও পূনর্মিলনী অনুষ্ঠানে দুই হাজার ৮০০ মুক্তিযুদ্ধা, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাসহ তাদের পরিবারের সদস্যরা অংশগ্রহণ করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।