বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
খলিলুর রহমান : মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় অনুষ্ঠান ঈদ। আর ঈদকে সামনে রেখে চলছে প্রস্তুতি। প্রতি বছরের ন্যায় এবারও সিলেট নগরীর সবকটি বিপণি বিতান সাজানো হয়েছে বর্ণিল সাজে। রকমারি ডিজাইনের দেশী-বিদেশী পোশাকের পসরা সাজিয়ে বসেছেন ব্যবসায়ীরা। কিন্তু সাজালে কী হবে, এবারের ঈদ বাজারে এখনো কোনো সু-খবর নেই বলে জানালেন বিক্রেতারা। তারা জানালেন, বৃষ্টি থাকায় ও চাকরিজীবীরা এখনো বেতন না পাওয়ার কারণে নগরীর বেশির ভাগ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানেই ক্রেতাশূন্য। গতকাল শুক্রবার দুপুরে নগরীর মার্কেটগুলো ঘুরে দেখা গেছে, ক্রেতা সঙ্কটে ভোগছেন ব্যবসায়ীরা। অনেক দোকানীদের আবার পত্রিকা পড়ে অলস সময় কাটাতে দেখা গেছে।
ব্যবসায়ীরা বলেন, ‘ক্রেতা নেই, কি করবো, তাই পত্রিকা পড়ে সময় পার করছি। তাছাড়া এই সময়ে যে পরিমাণ ক্রেতা আসার কথা বৃষ্টির কারণে তা আসছে না বলে জানালেন ব্যবসায়ীরা। তবে যারা আসছেন তাদের বেশিরভাগই দেখেশোনে কাপড় না কিনেই চলে যাচ্ছেন। আর যারা কিনছেন তাদের সংখ্যা খুবই কম। সিলেট নগরীর শুকরিয়া মার্কেটের ব্যবসায়ীরা জানান, বিগত বছর গুলোর তুলনায় এবারের ঈদ বাজারে বেশ মন্দাভাব বিরাজ করছে।
কারণ হিসেবে তিনি উল্লেখ করেন, এখন মাসের শেষ দিক। মাস শেষ না হলে চাকুরীজিবীরা বেতন কিংবা বোনাস পাবেন না। এছাড়াও গত দুই দিন থেকে সিলেটে থেমে খেমে বৃষ্টি হচ্ছে। তাই ক্রেতারা ঈদের কেনাটাকা করতে আসছেন না। তবে দুই একদিনের মধ্যে ব্যবসা জমে ওঠার ব্যাপারে আশাবাদী তারা। সিলেট পাজার ব্যবসায়ী আব্দুল মান্নান বলেন, বৃষ্টির কারণে দিনে ঈদ বাজার জমে না। তবে রাতে ক্রেতারা কেনাকাটা করতে আসে। শিবগঞ্জের বাসিন্দা তুলি বেগম জানান, ঈদের কেনাকাটা করতে মাকের্টে আসছিলেন তিনি। কিন্তু বৃষ্টির কারণে কেনাকাটা না করেই তিনি বাসায় ফিরে গিছেন। তবে ঈদের কেনাকাটা করতে ফের মার্কেটে আসবেন বলে জানিয়েছেন তিনি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।