পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সামাজিক নিরাপত্তা খাতে ব্যাপক বিনিয়োগের মাধ্যমে দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে এগিয়ে নিতে কাজ করছে সরকার। সমাজের প্রান্তিক, অবহেলিত এবং পিছিয়ে পড়া মানুষদের এগিয়ে নিতে একাধিক সুরক্ষা প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে সরকার। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পর শেখ হাসিনাই প্রথম গরিব, দুঃস্থ, বিধবা, বয়স্ক মানুষদের নিয়ে বিশদ চিন্তা-ভাবনা করে দুর্দশা লাঘবে বিভিন্ন ভাতা, অনুদান ও প্রণোদনার ব্যবস্থা করেছেন।’- জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী এসব কথা বলেছেন।
আজ বুধবার (৪ ডিসেম্বর) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নভোথিয়েটারে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ও জেনারেল ইকোনমিক ডিভিশনের উদ্যোগে আয়োজিত ‘বাংলাদেশ সোশ্যাল সিকিউরিটি কনফারেন্স অ্যান্ড নলেজ ফেয়ার ২০১৯’ এ তিনি এসব কথা বলেন।
স্পিকার বলেন, একটা সম্প্রদায় প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম দরিদ্র থাক আমরা এটা সমর্থন করতে পারি না। আমাদের এই বৃত্ত ভাঙতে হবে। এটা সামাজিক নিরাপত্তার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এজন্য দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে মূল ধারার উন্নয়নের সঙ্গে সম্পৃক্ত করে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে।
তিনি বলেন, পিছিয়ে পড়া বঞ্চিত জনগোষ্ঠীর জন্য বিশেষ কর্মসূচি না নিলে প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম এরা দরিদ্রই থেকে যাবে। তাই এই অসমতা দূর করতে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির দিকে বিশেষ নজর দিতে হবে।
স্পিকার আরও বলেন, দরিদ্র জনগণকে এগিয়ে নিতে পারলে টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত হবে। দরিদ্রতা নির্মূলের পাশাপাশি অসমতা দূর করে সমতার ভিত্তিতে সমাজ গড়ে তুলতে পারলেই টেকসই উন্নয়ন দৃশ্যমান হবে। দরিদ্র জনগোষ্ঠীর আয় তুলনামূলকভাবে দ্রুতগতিতে বাড়ানোর পদক্ষেপ নিয়ে বংশানুক্রমিক দারিদ্র্য চক্র ভাঙতে হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।