মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
আহসান উল্লাহ পরিবারের সাথে যা ঘটছে তা কোনও বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৩ এবং ২০১৮ সালে নাগরিকত্ব হরণের লক্ষ্যে চিহ্নিত সকল ব্যক্তির প্রায় অর্ধেকই ‘বিশেষ আগ্রহ’ দেশ থেকে এসেছিল। এ লেবেলটি বাংলাদেশসহ সন্ত্রাসবাদের তকমা লাগানো জাতিগুলিকে চিহ্নিত করতে ব্যবহৃত হয়েছিল। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এটি ‘সম্মিলিত সন্দেহ’ নীতির আওতাভুক্ত ছিল।
আমেরিকান সিভিল লিবার্টিজ ইউনিয়নের সিনিয়র আইনজীবী ও অ্যাডভোকেসির পরামর্শদাতা মানার ওয়াহীদ বলেছেন, তথ্য উপাত্ত ইঙ্গিত দেয় যে, ‘একই প্রশাসন যে সমাজকে বার বার এই টার্গেট করেছে’ তাদের একত্র করা হচ্ছে।
আহসান বলেছিলেন যে, তিনি আটক থাকাকালীন সেই মুহূর্তটি মিস করলেন যখন তার সাত মাস বয়সী ছেলে প্রথমবার ‘বাবা’ বলেছিল।
‘আমি এসব দেখে অবাক হয়েছি,’ বন্ডে মুক্তি পাওয়ার আগে তাকে আটকে রাখার স্থান থেকে বলেছিলেন আহসান। ‘আমি আমার কর প্রদান করি, আমি কখনই কোনও ভুল করিনি, আমি একজন আদর্শ নাগরিক হওয়ার চেষ্টা করি এবং আমি এখানেই আটক রয়েছি।’
প্রশাসনের পক্ষ থেকে হুমকি দেয়া হয়েছে যে, পরিবারের সদস্যদের সম্পর্কের বিষয়টি প্রমাণ করতে না পারলে তাদের দেশে ফেরৎ পাঠানো হবে। দীর্ঘদিন ধরে তিনি এ সম্পর্কের বিষয়টি জানালেও আগে কর্তৃপক্ষ তাকে চ্যালেঞ্জ করেনি।
পরিবার আশা করছে যে, তারা ইউএসসিআইএসের আপিল অফিসে আবেদন জমা দিয়ে, ইমিগ্রেশন কোর্টে তাদের নির্বাসন আদেশ চ্যালেঞ্জ করে এবং প্রয়োজনে ফেডারেল আদালতে সিভিল মোশন দায়ের করে ট্রাম্প প্রশাসনের পদক্ষেপ পাল্টাতে পারবে।
তবে ঘটনাগুলির ধারাবাহিকতা দেখে তারা হতাশ এবং খুব নার্ভাস। সূত্র : দি গার্ডিয়ান। (সমাপ্ত)
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।