নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
বিশ্বজুড়ে সাংবাদিকদের ভোটে রেকর্ড ষষ্ঠবারের মতো ব্যালন ডি’অর পুরস্কারটি জিতেছেন লিওনেল মেসি। এতদিন সমান পাঁচবার করে পুরস্কারটি জয়ের রেকর্ড ছিল মেসি ও রোনালদোর। বরাবরের মতো গত মৌসুমটাও দারুণ কাটে মেসির। বার্সেলোনাকে লা লিগা জেতাতে রাখেন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। কাতালান ক্লাবটির চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমি-ফাইনালে ও কোপা দেল রের ফাইনালে ওঠাতেও বড় অবদান ছিল আর্জেন্টাইন তারকার।
ক্লাব পর্যায়ে ব্যক্তিগত নৈপুণ্যে আরও বেশি উজ্জ্বল ছিলেন বার্সেলোনা অধিনায়ক। লা লিগায় সর্বোচ্চ ৩৬ গোল করে একই সঙ্গে জিতে নেন পিচিচি ট্রফি ও ইউরোপিয়ান গোল্ডেন শু। চ্যাম্পিয়ন্স লিগে করেন সর্বোচ্চ ১২ গোল। ক্লাব ও জাতীয় দলের হয়ে গেল মৌসুমে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ৫৮ ম্যাচ খেলে ৫৪ গোল করেন মেসি। জাতীয় দলের হয়ে মৌসুমটা অবশ্য ভালো কাটেনি তার। কোপা আমেরিকার সেমি-ফাইনালে ব্রাজিলের কাছে হেরে যায় তার দেশ আর্জেন্টিনা। টুর্নামেন্ট জুড়ে ছিলেন নিস্প্রভ। তবে বর্ষসেরা স্বীকৃতি পেতে তা বাধা হতে পারেনি।
চলতি মৌসুমের শুরুতে চোটের কারণে বেশ কয়েক ম্যাচ বাইরে ছিলেন তিনি। তবে মাঠে ফিরে এরই মধ্যে স্বরূপে ফিরেছেন বার্সেলোনা অধিনায়ক। আসরে এখন পর্যন্ত করেছেন সর্বোচ্চ ৯ গোল। সতীর্থদের দিয়ে করিয়েছেন পাঁচটি।
২০০৯ সালে প্রথম বর্ষসেরা ফুটবলার নির্বাচিত হয়েছিলেন মেসি। ফিফার বর্ষসেরা ও ফ্রান্স ফুটবল সাময়িকীর ব্যালন ডি’অর পুরস্কার শুরুতে আলাদাভাবে দেওয়া হতো। সেবছর দুটিই জিতেছিলেন তিনি। ২০১০ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত ছয় বছর দুটি পুরস্কার একীভূত হয়ে নাম হয় ফিফা ব্যালন ডি'অর। পরপর তিন বছর ওই পুরস্কার জিতেন আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড। এর পরের দুই বছর রোনালদো জেতার পর ২০১৫ সালে আবারও পুরস্কারটি জিতে নেন মেসি, জিতেন ওই সময়ের রেকর্ড পঞ্চমবারের মতো। ২০১৬ সাল থেকে আবার আলাদাভাবে দেওয়া হচ্ছে পুরস্কার দুটি। ২০১৬ ও ২০১৭ সালে ফিফা বর্ষসেরা ও ব্যালন ডি'অর জিতেন রোনালদো। আর ২০১৮ সালে সবকটি পুরস্কার জিতেন লুকা মদ্রিচ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।