পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সকল নেতাকর্মী ও জনসাধারণের প্রতি আহ্বান জানিয়ে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেছেন, ‘ন্যায়-নীতির দিক থেকে যতক্ষণ না পর্যন্ত বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি হবে ততক্ষণ পর্যন্ত চলুন রাজপথে সর্বাত্মক আন্দোলন গড়ে তুলি। চলুন একযোগে রাজপথে নামি। তিনি বলেন, আজ দেশের যে অবস্থা তাতে মুক্তিযুদ্ধের গৌরব ভূলুণ্ঠিত হয়ে গেছে। মুক্তিযোদ্ধাদের সেই গৌরব ফিরিয়ে আনতে হলে এবং বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতে চাইলে রাজপথে নামতে হবে।
মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাব মিলনায়তনে রণাঙ্গনের মুক্তিযোদ্ধাদের উদ্যোগে বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি, অবৈধ সরকারের পদত্যাগ ও নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে মুক্তিযোদ্ধা-জনতা সংহতি সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, বিচারপতিরা অনেক আগেই সাহস হারিয়ে ফেলেছে। দেশকে শোধরানোর দায়িত্ব শুধু বিচারপতিদের হাতে দিলে হবে না। কারণ উনারা উনাদের বিবেক অনেক আগেই হারিয়ে ফেলেছে। ৫ জন বিচারপতিও একসাথে বসে বলতে পারলেন না- ‘মানবিক কারণে খালেদা জিয়ার জামিন অনেক আগেই দেওয়ার উচিত ছিল’।
তিনি আরও বলেন, ‘বিচারপতিদের এই সাহস জোগানোর জন্য আমাদের একটাই কাজ করতে হবে। আমাদের সবাইকে রাজপথে হাজির হতে হবে। রাজপথে হাজির হয়ে হাইকোর্টের চতুর্দিকে দাঁড়িয়ে বলতে হবে- মানবিক কারণেই হোক আর যে কারণেই হোক বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিতে হবে। তাহলেই বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি হবে।
মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাতের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না, বিএনপির স্বনির্ভর বিষয়ক সম্পাদক শিরিন সুলতানা, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন একাংশের সভাপতি রুহুল আমিন গাজী ও কাদের গনি চৌধুরী প্রমূখ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।