পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
অভিনেত্রী শমী কায়সারের বিরুদ্ধে সাংবাদিকদের ‘চোর’ বলার অভিযোগে দায়ের করা মানহানির মামলাটি পুনরায় তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আদেশ দিয়েছেন আদালত। পুলিশের বিশেষায়িত সংস্থা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন’কে (পিবিআই) দ্বিতীয় দফায় তদন্তের এই আদেশ দেওয়া হয়েছে।
মামলার বাদী নুজহাতুল হাসানের নারাজি (অনাস্থা) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জিয়াউর রহমান এ আদেশ দেন। এর আগে গত ২৪ অক্টোবর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা শাহবাগ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মাহবুব রহমান সংশ্লিষ্ট মামলায় শমী কায়সারের বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা খুঁজে পাননি বলে আদালতে একটি প্রতিবেদন দাখিল করেন। ওইদিনই মামলার বাদী পুলিশি প্রতিবেদনের ওপর অনাস্থা প্রকাশ করেন। পরবর্তীতে সোমবার দিন ধার্য করেছিলেন আদালত।
আদালত সূত্রে জানা যায়, গত ৩০ এপ্রিল স্টুডেন্ট জার্নাল বিডি’র সম্পাদক নুজহাতুল হাসান দ-বিধির ৫০০ ধারায় শমীর বিরুদ্ধে মানহানির মামলাটি করেন। এরপর আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ ও তদন্ত করে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার জন্য শাহবাগ থানাকে নির্দেশ দেন। মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, আসামির আচরণ বাদী ও দেশের সাংবাদিকসহ সমাজের অন্যান্য মহলের জন্য অত্যন্ত মানহানিকর ও অপমানজনক। তার আচরণের বিষয়টি গণমাধ্যমে প্রচারিত হওয়ায় বাদী ও সাংবাদিকদের অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে। সাংবাদিকদের ‘চোর’ আখ্যায়িত করে দেশ ও জাতির কাছে বাদীর ভাবমূর্তি নষ্ট করেছেন আসামি।
প্রসঙ্গত, গত ২৪ এপ্রিল জাতীয় প্রেস ক্লাবে একটি অনুষ্ঠানে শমী কায়সারের দু’টি মোবাইল ফোন চুরি হয়। ওই অনুষ্ঠানে ৫০ জনের মতো ফটো সাংবাদিক, ভিডিও ক্যামেরাম্যান ও শতাধিক ব্যক্তি উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।