নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
লিওনেল মেসি জানিয়েছেন বার্সেলোনায় শুরুর দিনগুলো ছিল খুব কঠিন। একবার তো দেশেই ফিরে গিয়েছিলেন তিনি। আর্জেন্টিনা থেকে যখন বার্সেলোনায় গিয়েছিলেন, তার বয়স তখন মাত্র ১৩ বছর। পরবর্তী সময়ে তিনিই হয়ে উঠেছেন বিশ্ব ফুটবলের কিংবদন্তি। বার্সেলোনাকে দিয়েছেন একের পর এক সাফল্য। করেছেন, ভেঙেছেন অজস্র রেকর্ড।
‘বিকামিং লিও মেসি’ তথ্যচিত্রে এলএম টেন নিজেই জানিয়েছেন সে কথা। মেসির কথায়, ‘বার্সেলোনায় যাওয়ার ১৫ দিন পরই আমি আর্জেন্টিনায় ফিরে যাই। কয়েক মাস পর ওরা যখন আবার যোগাযোগ করল, তখন আমি ওখানে যাওয়ার ইচ্ছের কথা জানাই। তারপর বার্সাতেই আমার স্বপ্নের শুরু। আমি তো বটেই, আমার পরিবারও খুব খুশি হয়েছিল।’
তারপরই মেসির সংযোজন, ‘তখন ছোট ছিলাম। শুধু চেয়েছিলাম বার্সেলোনায় গিয়ে খেলতে। কিন্তু সামনের সময়গুলো যে খুব কঠিন হতে চলেছে, সেই সম্পর্কে আমার, পরিবারের কোনও ধারণাই ছিল না। সত্যিটা হল, সেখানে শুরুটা খুব কঠিন ছিল। দুই, তিন বা চার মাস পর খেলার সুযোগ পাই। কিন্তু প্রথম ম্যাচেই চোট পেয়েছিলাম। ফলে মাস দেড়েকের জন্য আবার বাইরে চলে যাই। এই কঠিন সময়ে আর্জেন্টিনায় ফিরে যাওয়ার কথা ভাবিনি। যদিও আমার ভাই-বোনকে নিয়ে মা দেশে ফিরে যায়। স্কুল ও অন্যান্য ব্যাপারে ওদের খুবই সমস্যা হচ্ছিল। আমি তখন একা। ওরা জিজ্ঞেস করেছিল আমি কী চাই। বার্সেলোনায় থাকব না চলে যাব। যাই সিদ্ধান্ত নিই না কেন, ওদের সমর্থন আমার সঙ্গেই থাকবে। কিন্তু আমি ঠিক করেই নিয়েছিলাম এখানেই থিতু হব।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।