পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
টাঙ্গাইল ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালের চিকিৎসক দ্বারা মুক্তিযোদ্ধা সনদ ছিড়ে ফেলার ঘটনায় মুক্তিযোদ্বাদের মাঝে বিরুপ প্রতিক্রিয়া ও ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
সোমবার সকালে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম হাসপাতালে যান মুক্তিযোদ্বা শাজাহানকে দেখতে। এরপর সেখান থেকে তিনি জেলা প্রশাসকের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
সাক্ষাৎ শেষে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী সাংবাদিকদের বলেন, জেলা প্রশাসকের সাথে এ ব্যপারে কথা হয়েছে তার পক্ষে যতটুকু সম্ভব তিনি ততটুকু করবেন বলে আশ্বাস দিয়েছেন।
তিনি বলেন, চিকিৎসক শহীদুল্লাহ কায়সারের এত সাহস হলো কি করে যে তিনি মুক্তিযোদ্বার সনদ ছিড়েন? আমি মনে করি এ ঘটনায় মুক্তিযোদ্ধাদের অপমান করা হয়েছে। মুক্তিযোদ্বা শাজাহান যথাযথ নিয়মে সরকারী হাসপাতালে ভর্তি হন। কিন্তু চিকিৎসক তাকে চিকিৎসার বদলে চরম অপমান করেছেন। তিনি অবিলম্বে এই চিকিৎসকের বরখাস্ত, গ্রেফতার ও তার সনদ বাতিলের জন্য প্রধানমন্ত্রীর কাছে দাবি জানান।
হাসপাতালের তত্বাবধায়ক ডাঃ নারায়ন চন্দ্র বলেন এ বিষয়ে একটি তিন সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। আগামী বৃহস্পতিবার তদন্ত প্রতিবেদন পাওয়া সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
ডা. মো. শহীদুল্লাহ কায়সারের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে এ বিষয়ে কোন মন্তব্য করতে রাজি হননি তিনি।
উল্লেখ্য, গত ২১ নভেম্বর হাসপাতালের অর্থোপেডিক সার্জারী বিভাগের প্রধান ও সহযোগি অধ্যাপক ডা. মো. শহীদল্লাহ কায়সার সকালে ভিজিট করতে এসে রোগির ফাইল দেখেন। ফাইলে রাখা মুক্তিযোদ্ধা শাজাহানের মুক্তিযুদ্ধের সনদ দেখে ক্ষিপ্ত হন এবং বলেন ‘‘এই সনদ কি রোগির চিকিৎসা করবে, না ডাক্তার করবে’’ বলে সনদটি ছিড়ে ফেলে দেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।