নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
তকমাটা তার পছন্দ নয় বটে, তবে নিজের পারফরম্যান্স দিয়েই ‘টেস্ট স্পেশালিস্ট’ তকমাটা পেয়েছেন মুমিনুল হক। বাংলাদেশের প্রথম দিবা-রাত্রির টেস্টে সেই মুমিনুলই খুলতে পারলেন না রানের খাতা। প্রথম ইনিংসের পর দ্বিতীয় ইনিংসেও ফিরলেন শুন্য রানে। এরফলে লজ্জার এক রেকর্ডে নাম লেখালেন বাংলাদেশের ১১তম টেস্ট অধিনায়ক। ভারতের বিপক্ষে টেস্টে কোন অধিনায়কের দুই ইনিংসেই শুন্য রানে আউট হওয়া প্রথম ব্যাটসম্যান তিনিই। গোলাপি বলের টেস্টে বাংলাদেশের হয়ে জোড়া ইনিংসে ডাকের রেকর্ডেও প্রথম এই বাঁহাতি ব্যাটসম্যান।
একই দিনে মুমিনুলের গড় প্রথমবারের মত নেমে গেছে চল্লিশের নিচে। কোলকাতা টেস্টে দলের দ্বিতীয় ইনিংসে শ‚ন্য রানে ফেরার পর মুমিনুলের টেস্ট গড় এখন ৩৯.৬৫। প্রথম অধিনায়ক হিসেবে ভারতের বিপক্ষে দুই ইনিংসেই ‘ডাক’ পেলেন তিনি। দুই টেস্ট সিরিজের চার ইনিংসে ১১.০০ গড়ে তার ব্যাট থেকে এসেছে মাত্র ৪৪ রান। চলমান ব্যর্থতার প্রতিফলনই যেন পড়েছে তার ক্যারিয়ার গড়ে।
২০১৩ সালে টেস্ট অভিষেকের পর থেকেই এই ফরম্যাটে দারুণ ধারাবাহিক ছিলেন মুমিনুল। সে বছর নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের টানা দুই ম্যাচে সেঞ্চুরি করার পর তার গড় বেড়ে দাঁড়িয়েছিল ৮৩.৪২। স্বাভাবিকভাবেই সেই অতিমানবীয় গড় বেশিদিন ধরে রাখতে পারেননি এই ব্যাটসম্যান। তবে এরপরও গত ছয় বছরে টেস্টে বাংলাদেশের সেরা গড় ছিল তারই। ভারত সফরের বাংলাদেশ দলেও একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে ৪০-এর বেশি গড় ছিল মুমিনুলের।
ক্যারিয়ারের প্রথম ২০ ইনিংসেও ৫০-এর বেশি গড় ধরে রাখা মুমিনুল নিজের সর্বশেষ ১০ ইনিংসে ১৪.৪০ গড়ে করেছেন ১৪৪ রান। সর্বোচ্চ ইনিংস ৫২ রানের।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।