পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ত্রিশ বছর আগে সংঘটিত সগিরা মোর্শেদ হত্যা মামলার তদন্ত শেষ করতে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) আরো ৬০ দিন সময় নির্ধারণ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। পিবিআই’র আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল বুধবার বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম এবং বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের ডিভিশন বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
পুলিশের পক্ষে সময় প্রার্থনা করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল সরোয়ার হোসেন বাপ্পি। এর আগে গত ২৬ জুন এই মামলার তদন্তের ওপর ২৮ বছর ধরে থাকা স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করেন হাইকোর্ট। সেই সঙ্গে ৬০ দিনের মধ্যে মামলার তদন্ত শেষ করতে বলেন।
মামলার নথিতে উল্লেখ করা হয়, সগিরা মোর্শেদ সালাম ১৯৮৯ সালে ভিকারুননিসা নূন স্কুল থেকে মেয়েকে আনতে যান। বিকাল ৫টায় সিদ্ধেশ্বরী রোডে পৌঁছামাত্র মোটরসাইকেলে আসা ছিনতাইকারীরা তার হাতে থাকা স্বর্ণের চুড়ি ছিনিয়ে নেয়ার চেষ্টা করে। এ সময় নিজেকে বাঁচাতে দৌড় দিলে পেছন থেকে গুলি করা হয়। হাসপাতালে নেয়ার পথেই মারা যান তিনি।
এ ঘটনায় ওই দিনই রমনা থানায় মামলা করেন তার স্বামী আব্দুস সালাম চৌধুরী। পরে মিন্টু ওরফে মন্টু ওরফে মরণের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দেয় পুলিশ। পরে ১৯৯১ সালের ১৭ জানুয়ারি আসামি মন্টুর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন ঢাকার প্রথম অতিরিক্ত দায়রা জজ আদালতের বিচারক আবু বকর সিদ্দীক। সাক্ষ্য নেয়া হয় সাত সাক্ষীর। সাক্ষ্যে মারুফ রেজা নামে এক ব্যক্তির নাম আসায় অধিকতর তদন্তের আবেদন করে প্রসিকিউশন। ওই বছরের ২৩ মে অধিকতর তদন্তের আদেশ দেন আদালত। এর বিরুদ্ধে হাইকোর্টে রিভিশন মামলা করেন মারুফ রেজা। যিনি তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নিকটাত্মীয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।