পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিজয় দিবসে ছেঁড়া ও মলিন পতাকা উড়ানো যাবে না জানিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, ‘১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে কোনো ধরনের আলোকসজ্জা কেউ করতে পারবে না।’ আজ বুধবার সচিবালয়ে মহান বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে সার্বিক আইন-শৃঙ্খলা সংক্রান্ত সভা শেষে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘সবাই যাতে মনের মাধুরী দিয়ে ১৬ ডিসেম্বর পালন করতে পারে, সেই বিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা আমরা নেব। বিজয় দিবসে সব সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্ত্বশাসিত ও বেসরকারি ভবনে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের নির্দেশনা অনুযায়ী জাতীয় পতাকার সঠিক মাপ ও রঙ সমন্বয় করে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করতে হবে। আমরা লক্ষ্য করেছি, বিভিন্ন জায়গায় পতাকাগুলো যথেষ্ট মলিন হয়ে গিয়েছে। সেগুলো তারা ব্যবহার করেন ও তোলেন।’
মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা পরিষ্কার সিদ্ধান্ত নিয়েছি, ১৬ ডিসেম্বর যে পাতাকাটি তুলবেন, আমাদের পতাকা বিধি অনুযায়ী, পতাকা মাপ অনুযায়ী পতাকা তুলতে হবে। রঙ বর্ণ এবং সবকিছু যাতে ফ্রেস থাকে; কোনো বিবর্ণ, পুরনো, ছিঁড়ে যাওয়া পাতাকা কেউ উড়াতে পারবেন না।’
তিনি আরও বলেন, ‘১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস, আমরা অনেকদিন ধরে লক্ষ্য করছি ডিসেম্বর এলেই সবাই ১৬ ডিসেম্বরকে কেন্দ্র করে আলোকসজ্জা করে থাকেন। আজকে মিটিংয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছে ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে ঢাকাসহ সারা বাংলাদেশে কেউ কোনো ধরনের আলোকসজ্জা করতে পারবেন না। ১৬ ডিসেম্বর পালনের জন্য আলোকসজ্জা করতে পারবেন। ১৪ ডিসেম্বরকে মর্যাদা সহকারে স্মরণ করব, সেজন্য সেদিন যাতে কোনো আলোকসজ্জা না হয় সেদিকে আমরা লক্ষ্য রাখব।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘বিজয় দিবস উপলক্ষে অনেকেই পতাকা তোলেন, সেখানে আমাদের কোনো আপত্তি নেই, সেদিন তারা বাসায় বা যেখানে প্রয়োজন পতাকা তুলবেন। কিন্তু পরের দিন পতাকা বিধিমালা অনুযায়ী পতাকাটাকে যথাযোগ্য সম্মানের সঙ্গে তারা আবার নামিয়ে রাখবেন।’
জাতীয় স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য গমনাগমনের নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘বিদেশি কূটনৈতিকদের জন্য বিশেষ নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হবে। ঢাকা থেকে সাভার রুটের সড়ক সিটি ক্যামেরার আওতায় থাকবে যাতে করে কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা বা নাশকতা ঘটাতে না পারে। পুরো স্মৃতিসৌধ সিটি ক্যামেরার আওতায় থাকবে।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।