নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
রাজকোটে বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে ৮ উইকেটের বড় জয় তুলে নিয়েছে ভারত। সিরিজ হয়েছে জমজমাট। এসেছে ১-১ ব্যবধানের সমতা। ভারতের এই জয়োৎসবের দিনেও কটাক্ষের শিকার পেসার খলিল আহমেদ। ভারতীয় প্রভাবশালী গনমাধ্যম আনন্দবাজার পত্রিকা তাদের প্রকাশিত খবরে লিখেছে-
যশপ্রীত বুমরা, মহম্মদ শামি, ভুবনেশ্বর কুমাররা খেলছেন না বাংলাদেশের বিরুদ্ধে টি টোয়েন্টি সিরিজে। এই সুযোগে বিশ্বকাপের জন্য দলে নিজের জায়গাটা পাকা করে ফেলতেই পারতেন খলিল আহমেদ।
কিন্তু, চলতি টি টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম দু’টি ম্যাচে খলিল হতাশই করেছেন। প্রথম টি টোয়েন্টি ম্যাচে তাঁর ওভারে পর পর চারটি বাউন্ডারি মেরে মুশফিকুর রহিম বাংলাদেশের জয় নিশ্চিত করেন।
বৃহস্পতিবার খলিলের প্রথম ওভারেই বাংলাদেশের ওপেনার মহম্মদ নইম পর পর তিন বলে তিনটি চার মারেন। অর্থাৎ দুটো টি টোয়েন্টি ম্যাচ মিলিয়ে খলিলের শেষ সাতটি বলে টানা সাতটি বাউন্ডারি মারেন বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানরা। যার পরে সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রবল সমালোচিত হন ভারতের বাঁ হাতি পেসার।
প্রথম ম্যাচের মতোই দ্বিতীয় ম্যাচেও নিজের নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেননি খলিল। বৃহস্পতিবার চার ওভার হাত ঘুরিয়ে ৪৪ রান দেন তিনি। নেন মাত্র একটি উইকেট। তাঁর বোলিং দেখে হতাশ দেশের ক্রিকেট-ভক্তরা। সোশ্যাল মিডিয়ায় খলিল আহমেদের সমালোচনা করেছেন তাঁরা। কেউ লিখেছেন, প্রথম ম্যাচে হতশ্রী পারফরম্যান্সের পরে কোনও অধিনায়কই খলিল আহমেদকে সুযোগ দেবেন না। ব্যতিক্রম রোহিত শর্মা। আর এক ক্রিকেটভক্ত লিখেছেন, ‘বল করতে এসেই নিজের কাজ শুরু করে দিয়েছে।’
‘নিজের কাজ’ বলতে সেই ভক্ত বোঝাতে চেয়েছেন রান দেওয়া। বৃহস্পতিবার ব্যাট করতে নেমে শুরুটা দারুণ করেছিল বাংলাদেশ। যুজবেন্দ্র চহাল মোক্ষম সময়ে বাংলাদেশের রানের গতিতে রাশ টানেন। উইকেট তুলতে না পারলেও রানের গতি আটকে রাখতে পারতেন খলিল। সেই কাজটাও করতে পারেননি তিনি। খলিলের উপরে মোহভঙ্গ হয়েছে ভারতের ক্রিকেটভক্তদের। সিরিজের ফলাফল এখন ১-১। নাগপুরের তৃতীয় ম্যাচে কি সুযোগ পাবেন খলিল? এটাই এখন সব চেয়ে বড় প্রশ্ন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।