প্রতিশ্রুত ট্যাঙ্কের মাত্র এক চতুর্থাংশ ইউক্রেনকে দিচ্ছে পশ্চিমারা
ব্রিটেনের সানডে টাইমস রোববার জানিয়েছে, এপ্রিলের শুরুর মধ্যে ইউক্রেন পশ্চিম-প্রতিশ্রুত ট্যাঙ্কগুলোর এক চতুর্থাংশের কম পাবে। এতে
নূসরাত জাহান হত্যা মামলায় মৃত্যুদন্ড প্রাপ্ত ১৬ আসামির ডেথ রেফারেন্স (দন্ডাদেশ অনুমোদন) শুনানির জন্য হাইকোর্টে পৌঁছেছে নথি।
ফৌজদারি কার্যবিধির ৩৭৪ ধারা মোতাবেক বিচারিক আদালতের মৃত্যুদন্ডাদেশের রায় অনুমোদনের জন্য মামলার নথি ডেথ রেফারেন্স আকারে হাইকোর্টে পাঠাতে হয়। সে অনুযায়ী ফেনীর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল থেকে নুসরাত হত্যা মামলায় মৃত্যুদন্ডাদেশ প্রাপ্ত আসামিদের ডেথ রেফারেন্স গতকাল মঙ্গলবার বিকেল ৫ টায় হাইকোর্টে আসে । বিষয়টি গতকাল সন্ধ্যায় নিশ্চিত করে সুপ্রিমকোর্টের স্পেশাল অফিসার ব্যারিস্টার মোহাম্মদ সাইফুর রহমান। গত ২৪ অক্টোবর নুসরাত হত্যা মামলার রায় ঘোষণা করেন ফেনীর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. মামুনুর রশিদ। রায়ে এই মামলার প্রধান আসামি মাদরাসার তৎকালিন অধ্যক্ষ সিরাজ উদদৌলাসহ ১৬ আসামির সবাইকে ফাঁসির রশিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদন্ড কার্যকর করার আদেশ আদেশ হয়। এ ছাড়া প্রত্যকে আসামিকে ১ লাখ টাকা করে জরিমানা করা হয়। মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন, অধ্যক্ষ এস এম সিরাজ উদ দৌলা, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. রূহুল আমিন, ছাত্র নূর উদ্দিন, শাহাদাত হোসেন ওরফে শামীম, পৌরসভার কাউন্সিলর মাকসুদ আলম, সাইফুর রহমান মো. জোবায়ের, জাবের হোসেন ওরফে শাখাওয়াত হোসেন জাবেদ, শিক্ষক হাফেজ আবদুল কাদের, প্রভাষক আবছার উদ্দিন, নুসরাতের সহপাঠী কামরুন নাহার মণি, উম্মে সুলতানা পপি, আবদুর রহিম শরীফ, ইফতেখার উদ্দিন রানা, ইমরান হোসেন ওরফে মামুন, মো. শামীম এবং মহি উদ্দিন ওরফে শাকিল।
উল্লেখ্য, চলতিবছর ৬ এপ্রিল মাদরাসা ভবনের ছাদে আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করা হয় নূসরাতকে। এর আগে তার শ্লীলতাহানি করেন অধ্যক্ষ সিরাজ উদ দৌলা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।