বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
ইন্টারনেট ডাউনলোডের স্পিডের ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন গতি সম্পন্ন দেশের তালিকায় দশম অবস্থানে আছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা ডাউনলোডে গড়ে প্রতি সেকেন্ডে ৫ দশমিক ৭ মেগাবিট (এমবিপিএস) গতি পান। সম্প্রতি এমনটাই জানিয়েছে বিশ্বব্যাপী মোবাইল ব্যবহারকারীদের অভিজ্ঞতা বিশ্লেষণকারী সংস্থা ওপেন সিগনাল। যুক্তরাজ্যভিত্তিক এই সংস্থাটি ২০১৯ সালের প্রথম প্রান্তিক অর্থ্যাৎ জানুয়ারি থেকে মার্চ মাসের ওপর পর্যালোচনা করে এই প্রতিবেদন দেয়।
বিশ্বের প্রায় চার কোটি ৩৬ লাখ ১৪ হাজার ২৩৪টি মোবাইল ডিভাইসের তথ্য বিশ্লেষণ করে ওপেন সিগনাল বলছে, পৃথিবীতে ইন্টারনেটের ডাউনলোড গতি সবথেকে ধীর ইরাকে। সেখানকার ব্যবহারকারীরা গড়ে প্রতি সেকেন্ডে ১.৬ মেগাবিট ডাউনলোড গতি পান। গতির নিচের দিক থেকে শীর্ষ দুই এবং তিন নম্বরে এরপরে আছে যথাক্রমে আলজেরিয়া (৩.১ এমবিপিএস) এবং নেপাল (৪.৪)।
আর এই তালিকায় শীর্ষে অর্থ্যাৎ সবচেয়ে বেশি ডাউনলোড স্পিড সমৃদ্ধ দেশ দক্ষিণ কোরিয়া। সেখানকার ডাউনলোড স্পিড ৫২.৪ এমবিপিএস। এরপরের শীর্ষ দুই অবস্থানে আছে নরওয়ে (৪৮.২ এমবিপিএস) ও কানাডা (৪২.৫ এমবিপিএস)।
তবে এই তালিকায় ৫.৭ এমবিপিএস গতি নিয়ে ৮৭টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ আছে দশম অবস্থানে। বাংলাদেশের থেকে তুলনামূলক ভালো অবস্থানে আছে প্রতিবেশী দেশ ভারত ও পাকিস্তান। ভারতের অবস্থান ১৪ তম (৬.৮ এমবিপিএস) এবং পাকিস্তানের অবস্থান ১২ তম (৬.২ এমবিপিএস)। এসব দেশসহ গতি ১০ এমবিপিএস এর নিচে এমন দেশ মোট ২০টি।
ওপেন সিগনাল বলছে, সবার আগে পঞ্চম প্রযুক্তির মোবাইল নেটওয়ার্ক ফাইভ-জি চালু করা দক্ষিণ কোরিয়া বিশ্বে একমাত্র দেশ যেখানে ডাউনলোড স্পিড ৫০ এমবিপিএস এর বেশি। ৮৭টি দেশের গড় ডাউনলোড স্পিড ১৭.৬ এমবিপিএস।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।