পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
প্রধানমন্ত্রীর আসন্ন ভারত সফরে দু'দেশের মধ্যে কমপক্ষে ১০-১২টি চুক্তি স্বাক্ষর হবে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন। গতকাল বুধবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফর নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান তিনি।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি একসঙ্গে পালন করবে বাংলাদেশ ও ভারত। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফরে এ বিষয়ে আলোচনা হবে।
তিনি বলেন, দুই প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতে যুব, ক্রীড়া, সংস্কৃতি, নৌপরিবহন, অর্থনীতি, সমুদ্র গবেষণা, পণ্যের মান নির্ণয়, বাণিজ্য, শিক্ষা, তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তি ও অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠাখাতে একাধিক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে ঠিক কতটি এমওইউ স্বাক্ষর হবে জানতে চাইলে ড. মোমেন বলেন, সংখ্যা এখনো জানা নেই। তবে ১০-১২টা হবেই।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এ সফরে সীমান্তে হত্যা নিয়ে এবং দুই দেশের মধ্যে আরও অবাধ যাতায়াত নিয়ে আলোচনা হবে। বাণিজ্য শুল্কমুক্ত, নৌ ও সমুদ্র পথে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা হবে। রেল, বিমান ও সড়কে যাতায়াত আরও সহজ করতে করণীয় নির্ধারণ হবে। গঙ্গা ও তিস্তার পানি বণ্টন, নৌ পরিবহনের পরিধি ও সংখ্যা আরও বাড়ানো আলোচনায় স্থান পাবে। সমুদ্র সহযোগিতা কীভাবে আরও বাড়বে তাও আলোচনা হবে।
ভারতের নাগরিকপঞ্জি (এনআরসি) নিয়ে মন্ত্রী বলেন, আসামের এনআরসি তাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়, সমস্যা হবে না বলে দেশটির তরফ থেকে বারবার বলা হয়েছে। তাদের সরকারি তরফে যা বলছে আমরা তাতে আস্থা রাখতে চাই। তিনি বলেন, বাংলাদেশ ও মিয়ানমার ভারতের বন্ধু। আমরা জাতিসংঘে বলেছি, সন্ত্রাস থাকলে সবার ক্ষতি হবে। উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত হবে। আমরা শান্তির যে প্রস্তাব দিয়েছি তাতে সবাই একমত।
প্রধানমন্ত্রীর সফরকালে সিঙ্গাপুরের উপ-প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গেও বৈঠক করবেন বলে জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।