নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
জাতীয় ক্রিকেট লিগের আসন্ন মৌসুমে ফিটনেস পরীক্ষায় পাশ নিয়ে ভয়ানক দুশ্চিন্তায় দিনাতিপাত করছেন ক্রিকেটাররা। ভাবনা একটাই, ‘যদি ফিটনেস পরীক্ষায় পাশ না করি!’ তাদের ভাবনাটাও অমূলক নয়। ক্রিকেট পাড়ায় গুঞ্জন, এনসিএল ২০১৯-২০২০ মৌসুমের জন্য বিসিবি’র করা নতুন নিয়মে টুর্নামেন্টে খেলতে ফিটনেসের মানদন্ড বিপ টেস্টের পাশ মার্ক ১১। যা আগে কখনই ছিল না। সঙ্গত কারণেই শের-ই-বাংলার চত্বরে এই মুহূর্তে এটাই ক্রিকেটারদের একমাত্র আলোচ্যসূচিতে পরিণত হয়েছে।
বিষয়টি নিয়ে জাতীয় দলের ক্রিকেটাররা যতটা না চিন্তিত তার চেয়ে জাতীয় দলের বাইরে থাকারা বেশি চিন্তিত। কেননা জাতীয় দলের ক্রিকেটাররা আন্তর্জাতিক ম্যাচের মধ্যে থাকায় ফিটনেস নিয়ে তাদের প্রায়শই কাজ করতে হয়। পক্ষান্তরে জাতীয় দলের বাইরে থাকারা ঘরোয়া ক্রিকেট না থাকলে চলে যান মাঠের বাইরে। সুযোগ-সুবিধা তেমন না থাকায় স্কিল কিংবা ফিটনেস নিয়ে খুব একটা কাজ করা হয়ে উঠে না। কাজেই বাধ্যতামূলক এই ‘বিপ টেস্ট’ পাশ নিয়ে তাদের উৎকণ্ঠা থাকাটাই স্বাভাবিক।
তবে আরাফাত সানি শোনালেন অন্য কথা। বিপ টেস্টে ১১ পাওয়া নিয়ে নাকি ক্রিকেটারদের কেউই চিন্তিত নন। বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের এক সময়ের নিয়মিত এই মুখের মতে, বিপে ১১ পেলেই একজন ক্রিকেটারের ফিটনেস ভালো সেটা মনে করার কোনো কারণই নাকি নেই! তবে পেশাদার ক্রিকেট খেলার জন্য ফিটনেস গুরুত্বপূর্ণ এটা তিনি ঠিকই মানছেন। পেশাদার ক্রিকেট খেলতে যে ফিটনেস প্রয়োজন সেটা সবারই আছে বলে বিশ্বাস তার, ‘আমার মনে হয় ফিটনেস লেভেলটা এখন সবার ভালো আছে। এটা আসলে তেমন কিছুই না। যদি বেশি চিন্তা করি তাহলে অনেক কিছু। সত্যি বলতে আমি নিজেও জানি না যে আমাকে ১১ দিলেই আমার ফিটনেস ভালো বা কম দিলে খুব খারাপ, সেটা না।’
তিনি আরও যোগ করেন, ‘হ্যাঁ, ফিট থাকলে সেটা প্লাস পয়েন্ট মাঠের পারফরম্যান্সের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ এটা। এখানে সবাই পেশাদার। এটা নিয়ে কেউই দুশ্চিন্তিত নয়। আমি মনে করি যে বাংলাদেশ দলের প্লেয়ার বলেন বা অন্য কেউ, অনেক ফিট প্লেয়ার আছে এখন।’
তবে জাতীয় ক্রিকেট লিগে খেলতে বিপ টেস্টে কত পেতে হবে তা অবশ্য এখনও চূড়ান্ত হয়নি। আগামীকাল টুর্নামেন্ট কমিটির সভায় চূড়ান্ত হবে বিষয়টি। সেদিন কী সিদ্ধান্ত হয় সেদিকে তাকিয়ে আছেন ক্রিকেটাররা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।