মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
রাখাইন রাজ্যের মংডু জেলার জেলা প্রশাসক উ সো অং বলেছেন, তাউংপিও লেটউয়ি দিয়ে ২৬ জন মানুষ স্বেচ্ছায় মংডুতে ফিরে এসেছে। তিনি বলেন, “তিনটি পরিবারের ২৬ জন সদস্য মিয়ানমারে প্রবেশ করেছে। আমরা তাদেরকে যাচাই করেছি এবং দেখতে পেয়েছি যে, তাদের একজনার বিরুদ্ধে সন্ত্রাসদমন আইনে মামলা রয়েছে। তাই আমরা তাকে আটক করেছি। কিন্তু অন্যদের আমরা ফিরে আসার জন্য সহায়তা দিয়েছি”। তাদের মধ্যে একজনকে আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশান আর্মির (আরসা) সদস্য সন্দেহে গ্রেফতার করে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে মিয়ানমারের কর্তৃপক্ষ। বুধবার ২৬ ব্যক্তি স্বেচ্ছায় রাখাইন রাজ্যের মংডু টাউনশিপে ফিরে গেছে। ২০১৭ সালে মংডুতে আরসা যে ধারাবাহিক হামলা চালিয়েছিল, ওই হামলায় জড়িত সন্দেহভাজনদের ছবি ও নামসহ তাদের বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করেছে সরকার। উ সো অং বলেন, যারা স্বেচ্ছায় ফিরে আসছেন, আইন ও নীতি অনুযায়ী তাদের তথ্যের সাথে সরকারের সংরক্ষিত নথি মিলিয়ে দেখা হচ্ছে। এখন পর্যন্ত ২৭০ জন স্বেচ্ছায় ফিরে এসেছেন। তারা হয় নৌকাতে, না হয় পায়ে হেঁটে সীমান্ত পাড়ি দিয়ে এসেছেন। স্থানীয় কর্তৃপক্ষ বলেছে, ফিরে আসা ব্যক্তিদের মানবিক ও পুনর্বাসন সহায়তা দেয়া হচ্ছে, যেটা নির্ধারণ করেছে অফিস অব দ্য ইউনিয়ন এন্টারপ্রাইজ ফর হিউম্যানিটারিয়ান অ্যাসিস্টেন্স, রিসেটলমেন্ট অ্যান্ড ডেভলপমেন্ট ইন রাখাইন (ইউইএইচআরডি)। তাদের আত্মীয়-স্বজন যেখানে বাস করে, সেখানে তাদেরকে পুনর্বাসিত করা হচ্ছে। যারা আনুষ্ঠানিকভাবে ফিরবে, তাদের জন্য সরকার দুটো রিসেপশান সেন্টার খুলেছে, কিন্তু দ্বিপাক্ষিক চুক্তির অধীনে এখন পর্যন্ত কেউ ফিরে আসেনি। মিয়ানমার ও বাংলাদেশ একমত হয়েছে যে, ২০১৭ সালের ২৩ নভেম্বর দুই দেশের মধ্যে যে দ্বিপাক্ষিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হবে, সেই চুক্তির শর্ত মেনেই প্রত্যাবাসন কর্মসূচি কার্যকর করা হবে। ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট মিয়ানমার নিরাপত্তা বাহিনীর বিভিন্ন চেকপোস্টে আরসার হামলার পর রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে বর্বর নিধন অভিযান চালায়। ওই অভিযান থেকে প্রাণ বাঁচাতে সাত লক্ষাধিক রোহিঙ্গা মুসলিম প্রতিবেশী বাংলাদেশে পালিয়ে আসে। আগস্টে মিয়ানমার সরকার বলেছে যে, তারা ৩,৪৫০ রোহিঙ্গাকে ফিরে আসার ব্যাপারে সম্মত হয়েছে এবং প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া ২২ আগস্ট শুরু হতে পারে। তবে, ওই দিন কেউ ফিরে আসেনি। এসএএম।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।