মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
টাইম ট্রাভেল বাস্তবে সম্ভব হবে, বিজ্ঞানীরা এখনও তেমন আশার বাণী না শোনালেও, নানা সময়ে নানা লোক টাইম ট্রাভেলের ‘গল্প’ শুনিয়েছেন আমাদের। তাদেরই একজন আলেকজান্ডার স্মিথ। যিনি নিজেকে মার্কিন গোয়ন্দা সংস্থার সিআইএ-র টাইম ট্রাভেলের গোপন মিশনের অংশ বলে দাবি করেছেন। রোববার এক প্রতিবেদনে এই খবর জানিয়েছে ডেইলি মিরর।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বছর খানেক আগে একটা ইউটিউব ভিডিও আপলোড করে সিআইএ-র গোপন মিশন এবং টাইম ট্রাভেল নিয়ে নানা ‘তথ্য’ সামনে এসেছিলেন তিনি। স্মিথের দাবি, অনেক ভেবে সিআইএ-র গোয়েন্দারা স্থির করেন ছোট বাচ্চাকেই এই মিশনের অংশ করা হবে। যুক্তি ছিল, ছোটরা খুব তাড়াতাড়ি শিখে নেয়। টাইম ট্র ভেলের ধকল নাকি খুব সহজেই তাদের শরীর মানিয়ে নিতে পারবে বলে মনে করেছিল সিআইএ। তাদের কোষ বিভাজন অনেক বেশি হয়, এবং প্রতিটা কোষই খুব সক্রিয়। তাই ব্রেনে কোনও ক্ষতির আশঙ্কা কম। প্রচুর বাচ্চার ইন্টারভিউ নিয়েছিল সিআইএ। এর পরেই নাকি স্মিথকে বেছে নেয় তারা।
নিজের নাম ছাড়া স্মিথ অবশ্য নিজের সম্বন্ধে আর কিছুই প্রকাশ্যে আনেননি। তিনি শুধু টাইম ট্রাভেল সম্বন্ধেই জানিয়েছেন। তার দাবি, ১৯৮১ সালে তিনি নাকি টাইম ট্রাভেল করেছিলেন। আর পৌঁছে গিয়েছিলেন ২১১৮ সালে। অর্থাৎ ১৩৭ বছর এগিয়ে। তার দাবি, এটাই নাকি বিশ্বের প্রথম টাইম ট্রাভেলের ঘটনা। তিনি যা বলছেন, তার সত্যতা প্রমাণ করতে ‘ভবিষ্যতের ছবি’ও তিনি ইউটিউবে দেখিয়েছিলেন। সেটা আসলে একটি শহরের ছবি। ছবিটা বেশ ঝাপসা। দেখে মনে হচ্ছে, অদ্ভুত আকারের লম্বা লম্বা কতগুলো বাড়ি দাঁড়িয়ে। স্মিথের দাবি ছিল, ওগুলোই ভবিষ্যতের বাড়ি। আঁকাবাঁকা আকারের, সবুজ রঙের। তার দাবি, এই বাড়িগুলো বর্তমানের থেকে অনেক উন্নত প্রযুক্তির।
কিন্তু ছবিটা ঝাপসা, টাইম ট্রাভেলের জন্যই ছবিটা পরিষ্কার ওঠেনি। স্মিথ যে ছবিটা দেখিয়েছিলেন, সেটা তার তোলা ওই শহরের আসল ছবি নয়, নিজেই জানিয়েছিলেন এটা। ১৯৮১ সালে টাইম ট্রাভেল করে ফিরে আসার পরই সিআইএ-র গোয়েন্দারা তার কাছ থেকে আসল ছবিটা নিয়ে নেন। তার আগেই অবশ্য তার একটা কপি করে রেখেছিলেন স্মিথ। সেটাই ভিডিওতে দেখিয়েছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।