পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ভিসি অধ্যাপক ফারজানা ইসলামের দুর্নীতির অভিযোগ তদন্তে প্রমাণিত হলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। গতকাল সচিবালয়ে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় তিনি এসব কথা বলেন।
কমিশন বাণিজ্যের অভিযোগ ওঠা জাবি ভিসির পদত্যাগের দাবির বিষয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসির বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ প্রমাণ হলে, নৈতিক স্খলনজনিত অভিযোগ এলে, সেটা যদি তদন্ত করে প্রমাণ হয়। তিনিও কোনো আইনের ঊর্ধ্বে নন। তিনি যদি কোনো অন্যায় করে থাকেন, এখানে যদি তার কোনো অপকর্মের সংশ্লিষ্টতা থাকে, তবে অবশ্যই তার বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেয়া হবে।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসির পদত্যাগ চেয়েছেন। এ প্রসঙ্গে সেতুমন্ত্রী বলেন, মির্জা ফখরুল তো প্রধানমন্ত্রীসহ সবারই পদত্যাগ চান। এ আর নতুন কী? আর দুর্নীতির কথা তাদের মুখে মানায় না। আওয়ামী লীগ শাসনামলে কোনো হাওয়া ভবন তৈরি হয়নি। সরকারের পাল্টা দফতর নেই। তাদের অতীত ইতিহাস ভুলে গেলে চলবে না। আয়নায় নিজের মুখ দেখেন।
সাংবাদিকদের আরেক প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, চীনের সহযোগিতা নেয়া মানে ভারতের সঙ্গে সম্পর্কহানি নয়। ভারত আমাদের প্রতিবেশী দেশ। তাদের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় আছে, থাকবে। আসামের বিষয়ে ভারত সরকার বাংলাদেশকে উদ্বিগ্ন না হওয়ার পরামর্শ দিয়েছে।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক হিসেবে আরেক মেয়াদে দায়িত্ব পালনের সম্ভাবনা নিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেছেন, আরেকবার আমি থাকব কি না এটা নির্ভর করছে নেত্রীর ওপর। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে আরো কয়েকজনের নামও আসছে- এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে ওবায়দুল কাদের বলেন, আমাদের পার্টির সভাপতি শেখ হাসিনা। আমাদের পার্টিতে বারবার যেটা হয় দলের কাউন্সিলররা সব সময় নেতৃত্ব নির্বাচনে নেত্রীর মাইন্ড সেটের ওপর সব কিছু ছেড়ে দেয়। জেনারেল সেক্রেটারি পদটি পার্টি প্রধানের নির্দেশনায় চলে। এখানে প্রার্থী হওয়ার অধিকার সবার আছে।
তিনি বলেন, নেত্রীর ইচ্ছার বাইরে আসলে কিছু হয় না। নেত্রী জেনারেল সেক্রেটারি হিসেবে যাকেই চয়েজ করেন আওয়ামী লীগের কর্মী-কাউন্সিলররা তার প্রতি ঝুঁকে পড়ে।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, আরেকবার আমি থাকব কি না এটা নির্ভর করে নেত্রীর ওপর। তিনি নতুন কিছুও ভাবতে পারেন। নতুন মুখও চাইতে পারেন। তিনি যদি বলেন থাকতে, থাকব। তিনি যদি বলেন দায়িত্বের পরিবর্তন হবে, আমার কোনো আপত্তি নেই।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।