মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
এনএসসিএন-আইএম বলেছে যে, নাগারা ভারতের সাথে একীভ‚ত হবে না, তবে দুটো আলাদা পরিচয় নিয়ে তারা ভারতের সাথে সহাবস্থানে থাকবে। নাগারা ভারতের সংবিধান মানে না, তবে নাগা ও ভারতীয়রা যোগ্যতার ভিত্তিতে সার্বভৌম ক্ষমতা ভাগাভাগি করবে। এক বিবৃতিতে এনএসসিএন-আইএম বলেছে, “সুবিধাবাদী, বিরোধী এবং ঝামেলা সৃষ্টিকারীÑ যারা কখনও সংগ্রাম করেনি, তারা এখন নিজেদের অংশ দাবি করছে, যখন সমাধান প্রায় কাছাকাছি চলে এসেছে। যে চাষের জন্য তারা কষ্ট করেনি, সেই ফসল তারা দাবি করছে। কিন্তু প্রশ্ন হলো Ñ বিশ্বস্ত যোদ্ধারা যখন প‚র্বের আর পশ্চিমে, উত্তরে আর দক্ষিণে আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লড়াই করেছিল, তখন তারা কোথায় ছিল? শত্রæর হাতে সংগ্রামরত দলগুলো যখন ব্যাপকভাবে নির্যাতিত হচ্ছিল, তখন তারা কোথায় ছিল? জাতীয় নেতারা যখন আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক মহলে প্রচারণা চালাচ্ছিল তখন তারা কোথায় ছিল? এনএসসিএন যখন ভারত সরকারের সাথে অস্ত্রবিরতিতে যান, তখন তারা কোথায় ছিল? এনএসসিএন যখন নাগালিমের চার কোনায় প্রতিটি ইস্যুতে গ্রামে গ্রামে গিয়ে মানুষের সাথে যোগাযোগ করেছে, তখন তারা কোথায় ছিল? শান্তি প্রক্রিয়ায় এখন কিসের ভিত্তিতে তারা অংশগ্রহণ দাবি করছে?” অস্ত্রবিরতির ব্যাপারে গেরিলা গ্রæপ এনএসসিএন-আইএম বলেছে, “দুই পক্ষের মধ্যে যেখানে কোন লড়াই নেই, সেখানে অস্ত্রবিরতি দাবি করা এবং আগ্রাসী পক্ষের সাথে আলোচনার দাবি করা, যেখানে আরেক পক্ষের কোন গণআন্দোলনই নেই, এগুলো সবই ইতিহাসের হাস্যকর উদাহরণ”। নির্মম বাস্তবতার স্বীকৃতি হিসেবে ভারতের তৎকালিন প্রধানমন্ত্রী নরসীমা রাও বলেছিলেন, “তোমরাই (এনএসসিএন) জনগণের প্রতিনিধিত্ব করো; ইস্যু তোমরাই এবং তোমরা তোমাদের প্রমাণ করেছো”। আমাদের আতো কিলোনসের (প্রধান মন্ত্রী) মুইভাহ তাকে বলেছিলেন অন্যদের সাথেও কথা বলতে। তিনি উল্টা বলেছিলেন, “কেন আমি তাদের সাথে কথা বলবো? তাদের সাথে কোন ইস্যু নেই। তারা আমার হাতেই আছে”। আমরা বিশ্বাস করি ভারতীয় নেতৃত্ব তাদের কথা রাখবে”। সরকার এখন ছয়টি নাগা জাতীয় রাজনৈতিক গ্রæপের (এনএনপিজি) সমন্বয়ে গঠিত ওয়ার্কিং কমিটি এবং নাগা শান্তি প্রক্রিয়া সম্পর্কিত নাগরিক অধিকার সংগঠনগুলোর সাথে আলোচনা করছে। এনএসসিএন-আইএম আরও বলেছে যে, গ্রামের প্রধান, নাগরিক সংগঠন, রাজনৈতিক দল ও চার্চসহ নাগা জণগোষ্ঠির প্রতিনিধিত্ব করে এনএসসিএন, যেখান ভারত রাষ্ট্র ও রাজ্যের প্রতিনিধিত্ব করে। ভারত সরকার ও এনএসসিএন-আইএম ২০১৫ সালে ফ্রেমওয়ার্ক চুক্তি স্বাক্ষর করে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এই ফ্রেমওয়ার্ক এগ্রিমেন্টটি একদিকে যুদ্ধবিধ্বস্ত ভারতীয় ও নাগাদের মিলনের জায়গা, অন্যদিকে, বিভক্ত নাগাদের একত্রিত হওয়ারও অভিন্ন জায়গা এই চুক্তি। এসএএম।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।