বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
জন্মিলে মরিতে হবে, অমর কে কোথা কবে/ চিরস্থির কবে নীর, হায় রে, জীবন-নদে?’ বাংলা সাহিত্যের আধুনিক মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত শাশ্বত এই বাণী কবিতায় তুলে এনেছিলেন গভীর জীবন ভাবনা থেকেই। যার জন্ম আছে তাকে যে একদিন না একদিন মরতেই হবে তা নিয়ে বিকর্তের কোনও অবকাশ নেই।
কিন্তু কিছু কিছু মৃত্যু আছে যেগুলো মানুষের পিলে চমকে দেয়। মানুষ আতকে উঠে, আফসোস করে চলে যাওয়া মানুষটির জন্য। এর মধ্যে আছে ঘুমের ভেতর মৃত্যু। ঘুমের ভেতর মানুষের মৃত্যু কেন হয়- এ নিয়ে পাঁচটি কারণ নিচে তুলে ধরা হলো।
হৃদযন্ত্রজনিত সমস্যা- ঘুমন্ত অবস্থায় মানবদেহের রক্ত সঞ্চালন বেড়ে যায়। এ সময় হৃদযন্ত্রজনিত নানা সমস্যা দেখা যায়। ঘুমের মধ্যে কিছু বুঝে ওঠার আগেই স্ট্রোক করে অনেকেই মারা যান। আবার ঘুমের মধ্যে অনেকেই হৃদযন্ত্র সঠিকভাবে কাজ না করায় দম আটকে মারা যান।
মাত্রারিক্ত ওজন- যারা খুব মোটা কিংবা যাদের মেদ ভুরি খুব বেশি তাদের ঘুমের মধ্যে মৃত্যুর সম্ভাবনা বেশি থাকে।
নাক ডাকা- অনেকেই আছেন ঘুম আসতে না আসতেই গড়গড় করে নাক ডাকা শুরু করেন। যারা ঘুমের মধ্যে নাক ডাকেন তাদেরও থাকে মৃত্যুঝুঁকি। যাকে বলে স্লিপ অ্যাপনিয়া। এ সমস্যার কারণে ঘুমের ভেতর অকাল মৃত্যুর ঝুঁকি বাড়ে। এছাড়া স্লিপ ডিসঅর্ডারের মতো সমস্যাও ঘুমের মধ্যে মৃত্যুর ঝুঁকি বাড়ায়।
স্বপ্ন- অনেক সময় ঘুমের ভেতর মানুষ ভয়ানক কিছু স্বপ্ন দেখে। কিন্তু যদি তখন ঘুম ভেঙে যায় তবে ভালো। তা না হলে ভুলভাল স্বপ্নে ভয়ে মৃত্যু ঝুঁকি বাড়তে পারে।
কার্বন মনোক্সাইড- রাতের বেলায় ঘরের দরজা-জানালা বন্ধ করে ঘুমালে বদ্ধ ঘরে সহজেই কার্বন মনোক্সাইড তৈরি হয়। যা ঘুমের ভেতর দম বন্ধ হয়ে মৃত্যুর কারণ হতে পারে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।