মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসা সম্ভবত মহাকাশে ঘটে যাওয়া প্রথম অপরাধের এক অভিযোগে তদন্ত শুরু করেছে। অভিযোগে বলা হয়েছে, একজন নভোচারী মহাশূন্য থেকে পৃথিবীতে তার এক সাবেক জীবনসঙ্গীর ব্যাংক অ্যাকাউন্টে বেআইনিভাবে ঢুকে পড়েছেন। খবর নিউ ইয়র্ক টাইমস।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মহাকাশচারী অ্যানি ম্যাক্লেইন আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন (আইএসএস) থেকে ঐ অ্যাকাউন্টে ঢোকার কথা স্বীকার করেন। কিন্তু দাবি করেন যে এর মাধ্যমে কোন আইন ভঙ্গ হয়নি। তার জীবনসঙ্গী সামার ওর্ডেন মার্কিন ফেডারেল ট্রেড কমিশনের কাছে এই বিষয়ে অভিযোগ করেছেন বলে জানা যাচ্ছে। এই ঘটনার পর ম্যাক্লেইন পৃথিবীতে ফিরে এসেছেন। তার আইনজীবীর মাধ্যমে তিনি নিউ ইয়র্ক টাইমসকে বলেছেন যে তিনি মহাকাশ থেকে সামার ওয়ার্ডেনের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলে দেখতে চেয়েছেন যে সেখানে সংসার এবং তাদের সন্তানের পেছনে খরচের জন্য যথেষ্ট টাকাপয়সা রয়েছে কী না।
ম্যাক্লেইন এবং মার্কিন বিমান বাহিনী গোয়েন্দা কর্মকর্তা মিজ ওয়ার্ডেন লেসবিয়ান দম্পতি ছিলেন। তারা ২০১৪ সালে বিয়ে করেন। কিন্তু ২০১৮ সালে মিজ ওয়ার্ডেন বিবাহ বিচ্ছেদের মামলা করেন। বেআইনিভাবে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলে দেখার অভিযোগ দায়েরের পর নাসার তদন্ত বিভাগ দু’জনের সাথেই যোগাযোগ করেছে।
আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন আইএসএস-এর মালিকানা পাঁচটি দেশের - যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, ইউরোপ, জাপান এবং ক্যানাডা। মহাশূন্যে যে কোন মহাকাশচারী এবং যন্ত্রপাতির ওপর এই দেশগুলোর নিজস্ব আইন কার্যকর হবে বলে আইনি কাঠামো তৈরি করা হয়েছে। সুতরাং কোন ক্যানাডিয়ান নাগরিক যদি মহাকাশে গিয়ে কোন অপরাধ ঘটান, তাহলে তিনি ক্যানাডিয়ান ফৌজদারি আইনের আওতায় পড়বেন। একইভাবে রুশ নভোচারীরা রাশিয়ার আইনের অধীন থাকবেন। মহাকাশে ইউরোপকে একটি দেশ হিসেবে দেখা হয়। সেখানে ইউরোপীয় আইন বলবৎ থাকবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।