Inqilab Logo

শুক্রবার ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২০ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

প্রধানমন্ত্রী পুলিশি হেফাজতে মৃত্যু নাকচ করলেন

বিবিসি বাংলাকে সাক্ষাৎকার

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ৭ আগস্ট, ২০১৯, ১২:০১ এএম

বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশটির আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারীর বাহিনীর হেফাজতে নির্যাতন ও অমানবিক কায়দায় অত্যাচারের গুরুতর অভিযোগ নাকচ করে দিয়েছেন। বিবিসি বাংলাকে দেয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, যে এক শ্রেণীর মানুষ হেফাজতে মৃত্যুর বিষয়ে ‘অপপ্রচার’ চালাচ্ছে এবং এরা সেই মানুষ যারা ‘সারাক্ষণ খুঁটিনাটি বিষয় নিয়ে আমাদের পেছনে’ লেগেই আছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বর্তমানে লন্ডন রয়েছেন। সেখানে তিনি বিবিসি ওয়ার্ল্ড সার্ভিসের সিনিয়র সাংবাদিক মানসী বড়–য়াকে দেয়া দীর্ঘ এক সাক্ষাৎকারে গণতন্ত্র, ডিসেম্বর মাসের নির্বাচন, পুলিশি হেফাজতে নির্যাতন, ডেঙ্গু পরিস্থিতি, পদ্মা সেতুতে কাটা মাথা সংক্রান্ত গুজব, বাংলাদেশের অর্থনীতির অবস্থা, ঋণখেলাপি হওয়ার সংস্কৃতি- এ রকম নানা ইস্যুতে কথা বলেছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সত্যিকথা বলতে কি, এ ধরনের কোনো মানসিকতা আমাদের নেই এবং আমরা সেটা করিও না।’ মানসী বড়–য়া বলেন, বাংলাদেশে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হেফাজতে নির্যাতনের ইতিহাস অনেক দিনের। এটি কোনো বিশেষ সরকারের আমলে যে ঘটেছে তা নয়।

কিন্তু বর্তমান সরকার এ ধরনের নির্যাতন বন্ধে কী ধরনের ব্যবস্থা নিয়েছে? জানতে চান তিনি। উত্তরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ঘটনাচক্রে কিছু (দু-একটি) ঘটনা ঘটতে পারে। বরং আপনি যদি গত ১০ বছরে আমাদের অবস্থানটা দেখেন- আমরা কিন্তু অপরাধ নিয়ন্ত্রণে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে পেরেছি। শেখ হাসিনা বলেন, আপনি আমার নিজের কথাটাই চিন্তা করেন- যখন আমি আমার বাবা-মা-ভাইদের সব হারালাম, খুনিদেরকে বিচার না করে ইনডেমনিটি দেয়া হলো, অর্থাৎ আপনি অপরাধকে প্রশ্রয় দিলেন।

এ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাকে বিচার পেতে ৩৫টি বছর অপেক্ষা করতে হয়েছে। যে দেশে অপরাধকে স্বীকৃতি দিয়েই একটা সামাজিক ব্যবস্থা গড়ে তোলা হয় সেই দেশে অপরাধ নিয়ন্ত্রণ করা অত্যন্ত কঠিন হয়ে যায়। তবে আমরা যেকোনো অপরাধের জন্য কঠোর আইন প্রয়োগের ব্যবস্থা নিয়েছি। এখন ঐভাবে কখনই হেফাজতে মৃত্যু হয় না বা নির্যাতনও যে খুব একটা করা হয়, তাও নয়। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আন্তর্জাতিকভাবে অপরাধীদের থেকে তথ্য সংগ্রহের যে কতগুলো নিয়ম রয়েছে- সেজন্য আমরা আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে পাঠিয়ে প্রশিক্ষণ দিয়ে নিয়ে আসি। তারা এজন্য যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ বহু দেশে থেকে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করছে।

তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক স্বীকৃত পদ্ধতিতেই অপরাধীদের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করা হয়। এর বাইরে কোনো কিছুই করা হয় না, এটা হলো বাস্তবতা। শেখ হাসিনা বলেন, দেশ স্বাধীন হওয়ার সাড়ে ৩ বছরের মধ্যেই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা করা হলো। এই কালচারটাই চলে এলো, এটাই প্রচলিত হলো।

তিনি বলেন, সে সময় দেশে সামরিক শাসন বলবৎ ছিল (কখনও সরাসরি আবার কখনও নাম পরিবর্তন করে) যেখানে ক্ষমতাটা ক্যান্টনমেন্টের ভেতরেই ছিল। সেখান থেকে ফিরিয়ে নিয়ে এসে দেশকে একটু সুষ্ঠু ধারায় ফিরিয়ে নিয়ে আসা একটা কঠিন দায়িত্ব, এই কঠিন দায়িত্বটা আমরা পালন করে যাচ্ছি।

শেখ হাসিনা বলেন, কাজেই এখন যারা সমালোচনা করছে তাদেরকে যদি আপনারা সুনির্দিষ্টভাবে জিজ্ঞাসা করেন, তাহলে, আমার মনে হয়, এ সম্পর্কে তারা খুব বেশি তথ্য দিতে পারবে না। একটা শ্রেণী আছে যারা দেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার বেশি করে চালাচ্ছে। দেশে অসাংবিধানিক এবং অস্বাভাবিক সরকার বা মার্শাল ল’ থাকলেই তাদের খুব লাভ হয়।

সম্প্রতি পুলিশি হেফাজতে আটক ব্যক্তিদের নির্যাতনের বিষয়ে জাতিসংঘের একটি কমিটি মুখোমুখি হয় বাংলাদেশ। ২০ বছর আগে বাংলাদেশ এই সম্পর্কিত একটি কনভেনশনে সই করে। কিন্তু সে বিষয়ে রাষ্ট্রীয় পর্যায় থেকে একটি প্রতিবেদন দিয়েছে মাত্র ক’দিন আগে। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ এক বিবৃতিতে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের সুপারিশ মেনে চলার আহ্বান জানিয়েছে।

বাংলাদেশের অর্থনীতি নিয়ে বিবিসি বাংলার প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন শেখ হাসিনা। তাকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, যেসব দেশ দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে বাংলাদেশ তাদের একটি, কিন্তু এর সুফল সব পর্যায়ের মানুষের কাছে পৌঁছাচ্ছে কি না? প্রধানমন্ত্রী বলেন, অবশ্যই পৌঁছাচ্ছে। সেভাবেই আমরা পরিকল্পনা নিয়েছি। ২০০৫ বা ২০০৬ সালের দিকে আমাদের দারিদ্র্যের হার ৪১ ভাগের ওপরে ছিল। আজকে সেটা ২১.৪ ভাগে নেমে এসেছে। মাত্র ১০ বছরের মধ্যে আমরা সেটা অর্জন করতে পেরেছি। মানুষের মাথাপিছু যেখানে ৪০০-৫০০ মার্কিন ডলার ছিল, আজকে সেখানে প্রায় ২ হাজার মার্কিন ডলারে সেটি উঠে এসেছে। প্রবৃদ্ধি আমরা এখন ৮.১ শতাংশ অর্জন করতে পেরেছি।

বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতে এখন বেশ নাজুক অবস্থায় আছে এবং ঋণখেলাপিরা হাজার হাজার কোটি টাকা নিয়ে তা আর ফেরত দিচ্ছে না- এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন যে যতটা প্রচার হয় বিষয়টা ততটা না।
ঋণ নিয়ে সেটা ফেরত না দেয়া- এই কালচারটাও আমাদের এখানে শুরু হয় মিলিটারি ডিক্টেটরদের আমলে। আমরা যখন ক্ষমতায় এসেছি আমরা চেষ্টা করেছি, আমরা অনেক টাকা উদ্ধার করেছি। তারপরও কিছু মানুষের প্রবণতা থাকে যে টাকা দিলে মনে হয় সেটি আর ফেরত দিতে হবে না।

বাংলাদেশে গণতন্ত্রের মান ও এর চর্চা কিভাবে হচ্ছে সে নিয়ে অনেক প্রশ্ন উঠেছে। বাংলাদেশে গণতন্ত্রের মান ও এর চর্চা কিভাবে হচ্ছে তা নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলে অনেক প্রশ্ন রয়েছে। বিষয়টি সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে শেখ হাসিনা বলেন, যে দেশে এখন ৪৪টি প্রাইভেট টেলিভিশন আছে এবং তারা স্বাধীনভাবে কাজ করছে। স্বাধীনতা না থাকলে তারা আমার বিরুদ্ধে বা সরকারের বিরুদ্ধে এত অপপ্রচার করছে কিভাবে।

গত ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনে অনেক কেন্দ্রে ১০০ শতাংশ ভোট পরেছে এবং এ নিয়ে যে সমালোচনা রয়েছে, সে বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, সেটা এখন কোনো কেন্দ্রে গোনার দিক থেকে হয়তো পেয়েছে। কোনো কেন্দ্রে হয়তো হতে পারে।
তিনি বলেন, কিন্তু আমাদের ট্রাইব্যুনাল আছে সেখানে মামলা করতে পারে, কোর্টে মামলা করতে পারে। নির্বাচন কমিশনেও মামলা করতে পারেন। তারা তদন্ত করে দেখছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, মানুষ যদি সত্যিই ভোট দিতে না পারত, তাহলে তাদের ডাকে সারা দিয়ে আন্দোলনে নামত এবং আমরা ক্ষমতায় থাকতে পারতাম না।

শেখ হাসিনা মনে করেন, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি মানুষের কাছে পৌঁছাচ্ছে। বাংলাদেশে এখন সবচেয়ে আলোচিত বিষয় ডেঙ্গু। ডেঙ্গু রোগের জীবাণুর বাহক এডিস মশার বিস্তার রোধে ঢাকার দুই সিটি কর্পোরেশনের গাফিলতির অভিযোগ উঠেছে। তবে সিটি কর্পোরেশনগুলো এডিস মশা সম্পর্কে একেবারেই কোনো ব্যবস্থা নেয়নি বা মশা নিয়ন্ত্রণকে আরও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হিসেবে গণ্য করে সময়মতো পদক্ষেপ নিতে বার্থ হয়েছে, এমন অভিযোগ মানছেন না প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

সংবাদমাধ্যমে ডেঙ্গু বিষয়ক খবর অনেক বেশি প্রকাশিত হচ্ছে এবং এর ফলে মানুষ আতঙ্কিত হয়ে পড়ছে, আর সেটাই সমস্যা সৃষ্টি করছে বলে তিনি মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, একটু উচ্চবিত্ত যারা সেসব জায়গাগুলোতেই এর প্রকোপ বেশি। আমাদের সব সময় লক্ষ্য থাকে বস্তি এলাকা, ড্রেন এসব দিকে। মশা মারা কিন্তু নিয়মিত একটা ব্যাপার।

শুধু সিটি কর্পোরেশনকে দোষ না দিয়ে সব মানুষকে সতর্কতা অবলম্বন করতে আহ্বানজানান তিনি। মশার ওষুধ কেনায় দুর্নীতির যে অভিযোগ উঠেছে, তাও তিনি নাকচ করে দিয়েছেন। শেখ হাসিনা বলেন, মশার ওষুধ কেনার ব্যাপারে টেন্ডার করা হয়। যারা টেন্ডারে উপযুক্ত হয়, তারা কিনে নিয়ে আসে এবং সেগুলো ব্যবহারও হয়। তবে কোন ওষুধ এডিস মশার ওপরে কাজ করে, সেই ব্যাপারে বিভক্তিকরণ করা হয়নি বা সেই ধরনের সতর্কতা ছিল না।

তাকে প্রশ্ন করা হয়ে যে সরকারি হিসাবেই বলা হচ্ছে, ডেঙ্গুতে আক্রান্তের সংখ্যা ২৫ হাজার ছাড়িয়ে গেছে এবং এর সংখ্যা আরও বড় হবে বলে অনেকে মনে করেন। তাই কিভাবে ভবিষ্যতে মশা নিয়ন্ত্রণ আরও সুষ্ঠুভাবে করা যায়?

এর জবাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জানান যে, এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে এবং সরকারের পাশাপাশি তার দল আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদেরকেও পরিচ্ছন্নতা অভিযান চালাতে আহ্বান করা হয়েছে। শুধু ঢাকা নয়, সমস্ত দেশেই একটা পরিচ্ছন্নতা অভিযান দরকার।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, কারো ঘরের কাছে বা ঘরে কোথাও যদি পানি জমা থাকে এবং সেখানে মশার লার্ভা তৈরি হয়, তবে তাদের জরিমানা করা হবে। মানুষ যদি আগামীর জন্য প্রস্তুত থাকে, তবে ভবিষ্যতে এমন পরিস্থিতি হবে না বলে মনে করেন তিনি।

পদ্মা সেতুতে মানুষের কাটা মাথা লাগার গুজব এবং এর জেরে ছেলে ধরা সন্দেহে গণপিটুনিতে বেশ ক’জন মানুষের মৃত্যু বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি গুজবে কান না দেয়ার জন্য সবার প্রতি আহ্বান জানান। যারা গুজব ছড়াচ্ছে, এ রকম কয়েকজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে তিনি জানান। পুলিশ ব্যবস্থা নিচ্ছে। আপনিই বলুন আজকের দিনে, পদ্মা সেতুতে কাটা মাথা ও রক্ত লাগবে বলে গুজব ছড়ানো হচ্ছে। রক্ত আর কাটা মাথা দিয়ে কি সেতু তৈরি হয়? এই গুজবটা যারা ছড়াচ্ছে, অপরাধী তো তারা। পদ্মা সেতুর ব্যাপারে শুরু থেকেই একটা চক্রান্ত ছিল বলে মন্তব্য করেন তিনি।



 

Show all comments
  • Anwar Abdullah ৭ আগস্ট, ২০১৯, ২:৩৫ এএম says : 0
    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাই ঠিক, আমি হাসিনার হয়েই কথা বলবো, ওর সামর্থে্ যা কুলিয়েছে, তার সবটাই করেছে, আমি হাসিনার সুস্হ্য ও দীর্ঘ জীবন কামনা করি
    Total Reply(0) Reply
  • Tanzit Ahsan ৭ আগস্ট, ২০১৯, ২:৩৭ এএম says : 0
    বাস্তবতা হচ্ছে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নেই, অন্যায়কে অন্যায় বলার মত পরিবেশ নেই, সরকারের সমালোচনা করা ও ন্যায্য অধিকার চাওয়া এখন রাষ্ট্রদ্রোহীতার সামিল, যার বাস্তব প্রমাণ আমরা প্রত্যক্ষ করেছি স্টুডেন্টসদের কোটা আন্দোলন ও নিরাপদ সড়ক আন্দোলনে।
    Total Reply(0) Reply
  • Rokshana Lily ৭ আগস্ট, ২০১৯, ২:৩৮ এএম says : 0
    কিছু লেখনের আগে দশবার ভাবতে হয় এমন লিখলে আমার এবং আমার পরিবারের উপর কি হতে পারে। আমি অন্তত কয়েকবার স্ট্যাটাস মুছে দিয়েছি কয়েকবার। আর এখন লিখিই না।
    Total Reply(0) Reply
  • Shawon Majharul ৭ আগস্ট, ২০১৯, ২:৪০ এএম says : 0
    নেত্রী আপনার কাছে কৃতজ্ঞ ঢাকা মেট্র রেল, পদ্মা সেতু সহ দেশব্যাপী অসংখ্য রাস্থা, সেতু, বিদ্যুৎ সহ দেশের ব্যাপক উন্নয়নকাজের। কিন্তু আপনার সকল অজর্ণ শেষ করে দিচ্ছে দলীয় কিছু দূরনীতিবাজ নেতা, এমপি, আর ছাএলীগ নামধারী কিছু ......। আমার মনে হয় কিছু নেতা কিছু বিষয়ে ভুল তথ্য দিয়ে আপনাকে জনগনের বিরুদ্ধে দাড় করাচ্ছে। যেমন কিছুদিন আগে গ্যাস এর দাম বারানো।
    Total Reply(0) Reply
  • জহির ৭ আগস্ট, ২০১৯, ২:৪১ এএম says : 0
    আপনাদের কাছে প্রশ্ন: বাংলাদেশে যতগুলো প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়া আছে তারা কি সব সত্য সংবাদ পরিবেশন করতে পারে ?
    Total Reply(0) Reply
  • Sayed Ahmed ৭ আগস্ট, ২০১৯, ২:৪৩ এএম says : 0
    কাশ্মীরী ভাই‌দের জন্য বাংলা‌দে‌শের অবস্থান কি?
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: বিবিসি


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ