রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
দুয়ারে কড়া নাড়ছে ঈদুল আজহা। কুরবানির জন্য লালন-পালন করা গরুগুলো বিক্রি করতে হবে ঈদের আগেই। তবেই না লাভের টাকা আসবে ঘরে। তাই শেষ সময়ে শ্রমিকদের ওপর নির্ভর না হয়ে পরিবারের সকলেই মিলে ব্যাতি ব্যস্ত সেবা যত্নসহ গরু মোটতাজাকরণে।
সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা ছাড়াই সম্পূর্ন ব্যক্তি উদ্যোগে গড়ে উঠেছে এমনি একটি খামার ঢাকার জেলার ধামরাই উপজেলার একেবারেই নিবৃতপল্লী লতিলনগর গ্রামের আমজাদ হোসেনের বাড়িতে। এ খামারে এক একটি গরুর ওজন হবে প্রায় ৫ মণ থেকে শুরু করে ৪০ মণ পর্যন্ত। সব মিলিয়ে ৪৬ টি ষাড় গরু রয়েছে খামারে। এ খামারের ভেতর ঢুকতেই ষাড়ের যে, হাকডাক তা হঠাৎ শুনলে ভয় পেতেই হবে। তবে খামারের মালিক আমজাদ হোসেন সামনে গেলে একেবাবেরই চুপচাপ হয়ে যায় গরুগুলো। এ খামারে গরুগুলো লালন-পালন করতে ৪ জন শ্রমিক রয়েছে। শ্রমিকদের পাশাপাশি নিজেদেরও পরিচর্যা করতে হয়। খামার মালিক আমজাদ হোসেন বলেন, ২ বছর আগে স্থানীয় হাট থেকে ছোট বড় বিভিন্ন জাতের ৪৬ টি গরু প্রায় ৮০ লাখ টাকা দিয়ে ক্রয় করি। ২ বছর ধরে স্থানীয় চিকিৎসকদের দিয়ে চিকিৎসা ও পরামর্শ নিয়ে নিজের মতো করে খামার গড়ে তুলেছি।
দেশীয় ব্যবস্থায় গরুগুলিকে লালন-পালন প্রসঙ্গে বলেন, গরুগুলোকে কাঁচা ঘাস খাওয়ানোর জন্য নিজস্ব ৬ বিঘা জমিতে ঘাস রোপন করেছি। এ ঘাসের পাশাপাশি প্রতিদিন কলা চোলা, খড়, ভুট্টা, আলু, মিষ্টি আলু, ভুষি, খুদ দিনে ৫ থেকে ৬ বার খাওয়ানো হয়। গরুগুলো বিশাল আকৃতির হওয়ায় তাদের শরির ঠান্ডা রাখতে ৪ থেকে ৫ বার গোসল করানো হয়। বিক্রির ব্যবস্থা সম্পর্কে জানতে চাইলে গরুর মালিক আমজাদ হোসেন বলেন, গরুগুলোকে হাটে নেওয়ার ইচ্ছা তেমন নেই। প্রতিদিন বাড়িতে গরু কিনতে ক্রেতা আসছে। আশাকরি বাড়ি থেকেই ভালো দামে বিক্রি করা যাবে। তাই বাড়তি কোন চিন্তা করছি না।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।