পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল জানিয়েছেন, সব ধরনের সঞ্চয়পত্রে পাঁচ লাখ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগে উৎসে করের হার ১০ শতাংশ থেকে কমিয়ে পাঁচ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। নতুন করহার চলতি বছরের ১ জুলাই থেকেই কার্যকর হবে বলে গতকাল সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান। অর্থমন্ত্রী বলেন, সঞ্চয়পত্র যাদের জন্য তারা না পেয়ে ধনীরা এ সুবিধা পাচ্ছে। এজন্য শিগগরিই সঞ্চয়পত্র নিয়ে আলাদা প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে। সেখানে পাঁচ লাখের ওপরে যাদের বিনিয়োগ তারা ১০ শতাংশ উৎসে কর দিবে। এর নিচে বা ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারী ও পেনশনভোগীরা পাঁচ শতাংশ উৎসে কর দিবে। এদিকে সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগকারীদের আশা ছিল চূড়ান্ত বাজেটে না থাকলেও প্রধানমন্ত্রী ও অর্থমন্ত্রী জনস্বার্থে সঞ্চয়পত্রের মুনাফার উপর নতুন আরোপিত উৎসে কর এবং স্টক ডিভিডেন্ডের ওপর ১৫ শতাংশ কর দেয়ার বিষয়টি বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে বাদ দিবেন। বিশেষ করে দীর্ঘদিন থেকেই পুঁজিবাজারে আস্থার সঙ্কট। তাই সাধারণ মানুষের বিনিয়োগের আস্থার জায়গা ছিল সঞ্চয়পত্র। সঞ্চয়পত্রের গ্রাহক বিশেষ করে স্বল্প আয়ের মানুষ, পেনশনার ও গৃহিণীরা নতুন আরোপিত উৎসে কর আরোপে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন। নিয়মিত আয় উপার্জন নিয়ে ভাবনায় পড়ে গেছেন তারা। সকলের মধ্যে তীব্র অসন্তোষ বিরাজ করছে। কিন্তু গতকালের অর্থমন্ত্রীর বক্তব্যের পর সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগকারী সাধারণ মানুষের আশাও থাকলো না। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সাধারণ মানুষ থেকে সকলেরই আশা সঞ্চয়পত্রে নতুন আরোপিত উৎসে কর এবং স্টক ডিভিডেন্ডের ওপর ধার্যকৃত কর বাদ দেওয়া হোক। এছাড়াও বাজেটে জনস্বার্থে জমি রেজিস্ট্রেশন ফি কমিয়ে আনা এবং বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মত প্রবাসীদের রেমিট্যান্সে প্রণোদনা দেয়ার কথা বলা হয়েছে তা বাস্তবায়নের দাবি জানান বিশেষজ্ঞরা। তাদের মতে, চলতি অর্থবছরের বাজেট পাস হওয়ার পর মাস পেরিয়ে গেলেও আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় এখনো বাজেটে থাকা প্রবাসীদের রেমিট্যান্স পাঠানোর বিপরীতে ২ শতাংশ হারে প্রণোদনা এবং জমি রেজিস্ট্রেশন ফি কমিয়ে আনার বিষয়টি বাস্তবায়ন করতে পারেনি। অথচ গত ১ জুলাই থেকেই সঞ্চয়পত্রের লভ্যাংশের ওপর উৎসে কর এবং পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি স্টক ডিভিডেন্ডের ওপর ১৫ শতাংশ কর স্বয়ংক্রিয়ভাবে আদায় করে নিচ্ছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। যদিও অর্থমন্ত্রীর দেয়া চলতি অর্থবছরের (২০১৯-২০) বাজেটে রেমিট্যান্সের ওপর দুই শতাংশ হারে প্রণোদনার ঘোষণা ১ জুলাই থেকেই বাস্তবায়ন হবে বলে জানিয়েছেন আ হ ম মুস্তফা কামাল। গতকাল তিনি জানান, নীতিমালা না হওয়ায় এখনও এটি কার্যকর করতে পারেনি সরকার। তবে ১ জুলাই থেকে যারা রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন তাদের দুই শতাংশ হারে প্রণোদনা দেয়া হবে। তবে সামনে ঈদ, ঈদের আগে পরে প্রবাসীরা অধিক পরিমানে অর্থ পাঠান পরিবার ও ঈদ খরচের জন্য। আর তাই এখনো প্রণোদনা বাস্তবায়ন না হওয়ায় বিদেশীরা হুন্ডিতে উৎসাহিত হবে। তাই রেমিট্যান্সে নগদ প্রণোদনা দ্রুত বাস্তবায়নের কথা বলেছেন বিশেষজ্ঞরা।
সূত্র মতে, ২০১৯-২০ অর্থবছরের বাজেটে সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগে উৎসে করের হার পাঁচ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১০ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়। পরে পেনশনভোগীদের জন্য সঞ্চয়পত্রে পাঁচ লাখ টাকা পর্যন্ত করহার কমিয়ে পাঁচ শতাংশ বহাল রাখা হয়।
আ হ ম মুস্তফা কামাল সচিবালয়ে সাংবাদিকদের বলেন, বাজেটে পাসের পর সঞ্চয়পত্র নিয়ে অনেক বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছে। তাই সঞ্চয়পত্রে যাদের পাঁচ লাখ টাকা আছে, তাদের ক্ষেত্রে পাঁচ শতাংশ কর আর এর বেশি যারা রাখবেন তাদের ১০ শতাংশ উৎসে কর দিতে হবে। সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ করে গরিব বা স্বল্প আয়ের মানুষ। তাই এখাতে স্বচ্ছতার সঙ্গে কাজ করতে চাই। এ সুযোগ যাদের জন্য দেওয়া হচ্ছে তাদের জন্য এটা চলবে। পাঁচ লাখ টাকা যথেষ্ট না হলে পরর্তীতে চিন্তা-ভাবনা করা হবে।
অর্থমন্ত্রী বলেন, সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগে স্বচ্ছতা আনতে ডাটাবেজ তৈরি করা হচ্ছে। ডাটাবেজ দেখে কে কোথায় কত টাকা বিনিয়োগ করেছে তা নিশ্চিত হয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেব। সঞ্চয়পত্রে কোটি কোটি টাকার বিনিয়োগকারীদের জন্য শাস্তির বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ বিষয়ে আইনি কোনো বাধা না থাকায় শাস্তি দেওয়া সম্ভব না।
প্রস্তুতির অভাবে প্রবাসীদের পাঠানো অর্থের ওপর দুই শতাংশ হারে প্রণোদনা দেওয়া এখনও শুরু করা যায়নি জানিয়ে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, এটা আমরা বাজেটে পাস করেছি। কিন্ত সিস্টেম এখনো ডেভেলপ করতে পারিনি। প্রণোদনা দেওয়ার জন্য সিস্টেম আপডেট করতে আরও দুই থেকে তিন মাস সময় লাগবে।
চলতি অর্থবছরের বাজেট ঘোষণার সময় মন্ত্রী সব ধরনের সঞ্চয়পত্রের উৎসে কর ১০ শতাংশ কাটা হবে বলে জানিয়েছিলেন। পরে এনবিআরের এক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, পেনশনার সঞ্চয়পত্রে উৎসে কর পাঁচ শতাংশ হবে। সঞ্চয়পত্রের উৎসে কর নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তি তৈরি হয়। গতকাল সংবাদ সম্মেলনে এ বিষয়ে অবস্থান পরিষ্কার করলেন অর্থমন্ত্রী।
পাঁচ লাখ টাকার পরিমাণটা অনেক কম হয়ে যাচ্ছে-এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, সঞ্চয়পত্রের বিকল্প হিসেবে আমরা বন্ড মার্কেট নিয়ে আসব। ইন্ডিয়াতে সঞ্চয়পত্রের চেয়ে বন্ড মার্কেটে বিনিয়োগ বেশি। বন্ড মার্কেটটা চালু করতে পারলে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীসহ সবাই এতে বিনিয়োগ করে একটা নির্দিষ্ট মুনাফা পাবে। এ ক্ষেত্রে কোনো অপব্যবহার হবে না।
আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, আমি চাই মানুষ বন্ড মার্কেটে বেশি বেশি বিনিয়োগ করুক। বন্ড মার্কেটের অর্থ বছরে হাজারবার লেনদেন হয়। এ ক্ষেত্রে অর্থনীতি আরও বড় হবে। কিন্ত সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগে টাকা এক জায়গায় থেকে যায়। এখন পেনশনাররা সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগের জন্য উন্মুখ হয়ে থাকেন। তবে একটা সময় আসবে তারা নিজেরাই অর্থ সঞ্চয়পত্রে রাখবে না। কারণ, তাদের অন্য জায়গায় বেটার অফার দেয়া হবে।
এক প্রশ্নে জাবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, আমরা চাই না যে, মানুষ সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ করুক। আমরা চাই তারা ব্যাংকে বিনিয়োগ করুক। যেখানে বিনিয়োগ করলে অর্থনীতি শক্তিশালী হবে, আমরা সেখানেই বিনিয়োগ নিয়ে যেতে চাই। আর সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগে স্বচ্ছতা থাকে না। আমরাতো দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দিতে পারি না। আমরা এ ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা আনতে ডাটাবেজ তৈরি করেছি। ডাটাবেজ দেখে নিশ্চিত হবো-কে কোথায় কত টাকা বিনিয়োগ করেছে। তারপর পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেব। আগে যারা বিভিন্নভাবে সঞ্চয়পত্রে কোটি কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছে, তাদের জন্য কোনো শাস্তি কি দেয়া হবে-এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, যেহেতু বেশি বিনিয়োগ করতে পারবে না, এমন কোনো আইন ছিলো না, তাহেল কীভাবে তাদের আমরা শাস্তি দেব। তবে এ ক্ষেত্রে তারা ধরা পড়বে অন্য আইনে। এত টাকা পেল কই? এ জন্য তারা দুদকের জালে ধরা পড়বে।
এদিকে চলতি অর্থবছরের (২০১৯-২০) বাজেটে রেমিট্যান্সের ওপর দুই শতাংশ হারে প্রণোদনা দেয়ার ঘোষণা দেয়া হয়েছে। অথচ নীতিমালা না হওয়ায় এখনও এটি কার্যকর করতে পারেনি সরকার। তবে ১ জুলাই থেকে যারা রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন তাদের দুই শতাংশ হারে প্রণোদনা দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
অর্থমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, গত ৩০ জুন সংসদে বাজেট পাস হয়েছে। ১ জুলাই থেকে এটি কার্যকর হয়েছে। তবে এগুলোকে ফাংশনালের জন্য কিছু সময় লাগে। লিগ্যাল ওয়েতে রেমিট্যান্স বাড়ানো জন্য এ অর্থবছর থেকেই দুই শতাংশ নগদ প্রণোদনা দেয়া হবে। এটা আমরা বাজেটে পাস করেছি। কিন্ত সিস্টেম এখনও ডেভেলপ করতে পারিনি। প্রণোদনা দেয়ার জন্য সিস্টেম আপডেট করতে আরও দুই-তিন মাস সময় লাগবে।
আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, সামনে ঈদ অনেকেই ধারণা করছেন এখন দেশে রেমিট্যান্স পাঠালে তারা প্রণোদনা পাবেন না, এটা কিন্ত ঠিক না। এটা যেহেতু বাজেটে পাস হয়েছে সেহেতু এখন রেমিট্যান্স পাঠালেও দুই শতাংশ প্রণোদনা ছয় মাস পর হলেও পাবেন। এখন পাঠালেও পাবেন, পরে পাঠালেও পাবেন। অর্থাৎ ১ জুলাই থেকেই যারা রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন তারাই ২ শতাংশ হারে প্রণোদনা পাবেন। এক্ষেত্রে সিস্টেমটা ডেভেলপমেন্ট করতে আমরা দ্রুত কাজ করে যাচ্ছি।
অর্থমন্ত্রী বলেন, এটা নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক কাজ করছে। এক্ষেত্রে কোনো ট্যাক্স কাটা হবে না। কেউ ১০০ টাকা রেমিট্যান্স পাঠালে ১০২ টাকা পাবে। এক্ষেত্রে কোনো ধরনের ট্যাক্স বা সার্ভিস চার্জ কাটা হবে না।
এদিকে রেমিট্যান্সে প্রণোদনা দিলে এতে কী ধরনের প্রভাব পড়বে-বিষয়টি নিয়ে স¤প্রতি অর্থ মন্ত্রণালয়ের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে রেমিট্যান্সে নগদ প্রণোদনা দেয়া হলে হুন্ডি ব্যবসা নিরুৎসাহিত হবে। ফলে চলতি হিসাব তথা কারেন্ট অ্যাকাউন্ট ব্যালেন্সে ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়তা করবে। আরও বলা হয়, প্রণোদনা দেয়ার ফলে বছরে প্রায় ১৮ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স আসবে। এ ক্ষেত্রে প্রণোদনা বাবদ সরকারের ব্যয় হবে তিন হাজার ৬০ কোটি টাকা। তবে এ প্রতিবেদনে মূল চ্যালেঞ্জ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে-বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক ৭০-৮০ লাখ অ্যাকাউন্টে রেমিট্যান্সের প্রণোদনা বাবদ অর্থ পরিশোধের ব্যবস্থা করা।
এছাড়া ‘সবার জন্য আবাসন কেউ থাকবে না গৃহহীন’ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এ ঘোষণা বাস্তবায়নে প্রথম বাজেটে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল জমি রেজিস্ট্রেশন ফি কমিয়ে আবাসন খাতের জন্য সু-খবর নিয়ে এসেছেন। এতে একদিকে ফ্ল্যাটের ব্যবসা যেমন বাড়বে তেমনি সাধারণ ক্রেতারাও স্বস্তি পাবেন। মিথ্যা তথ্য দিয়েও জমি ক্রয় বন্ধ হবে। সরকারের রাজস্ব আয়ও বাড়বে। কিন্তু এখনো জনস্বার্থে সরকারের এ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হয়নি। এনবিআর থেকে ভূমি অফিসে এখনো এ ধরনের কোনো সার্কুলার জারি করা হয়নি। আর যে কারণে আগের নিয়মেই চলছে জমি রেজিস্ট্রেশন।
অর্থনৈতিক রিপোর্টারদের সংগঠনের (ইআরএফ) সাধারণ সম্পাদক এস এম রাশিদুল ইসলাম ইনকিলাবকে বলেন, পুঁজিবাজারসহ আর্থিক খাতে সাধারণ মানুষের আস্থা নেই। তিনি বলেন, বাজেটে সঞ্চয়পত্রের লভ্যাংশে ও স্টক ডেভিডেন্ডে কর বসানোর বিষয়টি অমানবিক। রাশিদুল ইসলাম বলেন, ব্যবসায়ীদের অনুকূলে বাজেটে যত সুবিধা দেয়া হয়েছে তা ইতোমধ্যে বাস্তবায়ন হয়েছে। অথচ সাধারণ মানুষের স্বার্থে নেয়া রেমিট্যান্সে প্রণোদনা এবং জমি নিবন্ধন ব্যয় কমানোর সিদ্ধান্তগুলো বাস্তবায়ন হচ্ছে না। এটা ভাবা যায় না।
রিহ্যাবের সভাপতি আলমগীর শামসুল আলামিন কাজল ইনকিলাবকে বলেন, জমি নিবন্ধন ব্যয় কমানোর বাজেটের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হলে আবাসন খাত ঘুরে দাঁড়াবে। ফ্ল্যাটের দাম কমবে। তাতে বিক্রি বাড়বে। সরকারও লাভবান হবে। তিনি জনস্বার্থে দ্রæত এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের দাবি জানান।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর খন্দকার ইব্রাহীম খালেদ বলেছেন, পুরনো সঞ্চয়পত্রে নতুন উৎসে কর হার ধার্য করা অনৈতিক। কারণ পুরনো সঞ্চয়পত্রের মেয়াদ শেষ হলেও সেই অর্থের কোনো সুবিধা গ্রাহক ভোগ করেননি। বরং সেই অর্থ সরকারের কাছে ছিল। ফলে, গ্রাহককে অতিরিক্ত সময়ের মুনাফা সুবিধা না দিয়ে দ্বিগুণ উৎসে কর ধার্য করা সম্পূর্ণ অনৈতিক।##
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।