পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দেশে সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও চরমপন্থীদের আর যেন আবির্ভাব ঘটতে না পারে সে বিষয়ে ডিসিদের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল। একই সঙ্গে মাদক নিয়ন্ত্রণে আরো কঠোর হতে বলা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সম্মেলন কক্ষে ডিসি সম্মেলনের পঞ্চম দিনের দ্বিতীয় অধিবেশন শেষে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, ডিসিদের ‘বিশেষ পুলিশ’ তো প্রয়োজন নেই। কারণ পুলিশ সদস্যরা সবসময় জেলা প্রশাসকদের সহযোগিতা করেন। এছাড়া ডিসিদের নির্দেশনায় পুলিশ সব জায়গায় কাজ করছেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন বলেন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় নিয়ে ডিসিরা কী অসুবিধা ভোগ করছেন ও কীভাবে কাজ করলে তারা আরো অধিক স্বচ্ছতার সঙ্গে কাজ করতে পারবেন সেসব বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। ডিসিরা যেগুলো বলেছেন সবগুলোই যুক্তিসঙ্গত। তিনি আরো বলেন, আমরা দেখেছি ইতোমধ্যে তা বাস্তবায়নের ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। যেগুলো বাকি রয়েছে সেগুলোও বাস্তবায়ন করে ফেলবো। প্রধানমন্ত্রীর নির্বাচনী অঙ্গীকার ‘আমার গ্রাম, আমার শহর’ এবং অন্যান্য কার্যক্রম ডিসিরা করছেন সেগুলো যেনো অব্যহত রাখেন সে বিষয়ে বলা হয়েছে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ডিসিরা প্রতিবছরই প্রধানমন্ত্রীর দিক-নির্দেশনা নেন এবং তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা জানান। মাদকের বিরুদ্ধ প্রধানমন্ত্রী যে জিরো টলারেন্সের কথা বলেছেন সেই জায়গায় ডিসিরা কাজ করবেন। আবার সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ যেভাবে আমরা দমন করে চলেছি, সেসব বিষয়ে তারা খেয়াল রাখবেন। যাতে করে আবার যেন সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ ও চরমপন্থীদের আবির্ভাব না ঘটে। মাদক নিয়ে আমাদের যে অভিযান চলছে এ অভিযানের সঙ্গে সঙ্গে ডিসিদের জনসচেতনতা বাড়ানোর জন্য বলা হয়েছে। এজন্য তারা স্কুল, ছাত্র-শিক্ষক জনতা সব পেশাজীবীদের এ সংগ্রামে সম্পৃক্ত করবেন সে আহŸান রেখেছি।
জেলা প্রশাসকেরা তাদের মোবাইল কোর্টের পরিধি বাড়ানোর জন্য সার্বক্ষণিক বিশেষায়িত একটি পুলিশ ফোর্স চেয়েছেন- এ বিষয়ে কিছু আলোচনা হয়েছে কি-না জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, মোবাইল কোর্টের পরিধি যেটা প্রয়োজন সেটা অলরেডি হয়ে গেছে। মাদক নিয়ন্ত্রণ আইন বলবৎ রয়েছে। সেজন্য মোবাইল কোর্টের আওতায় যতটুকু আনা হয়েছে সেটা নিয়েও কাজ হচ্ছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।