নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপ ২০১৯ ফাইনালে উপস্থিত ছিলেন ভারতের কিংবদন্তী ব্যাটসম্যান শচীন টেন্ডুলকার। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানেও ছিলেন শচীন টেন্ডুলকার। পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে শচীন ও বেন স্টোকসকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ট্রলের শিকার হয়েছেন শচীন টেন্ডুলকার।
ক্রিকেটে বিশ্বে সবচেয়ে বেশি সমর্থক ভারতের। প্রায় সবদেশেই তাদের সমর্থকদের সংখ্যা অনেক। শচীন শুধু ভারতেই নয়, সবদেশেই বেশ জনপ্রিয় তিনি। শুধু দেশের ক্রিকেটাররাই নয়, বাইরের দেশের অনেক ক্রিকেটারই তাকে আইডল মানেন।
সেই শচীনকে খোঁচা দিলে সেটি সহ্য হবে না, সেটিই স্বাভাবিক। রবিবার লর্ডসে ফাইনাল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয় ইংল্যান্ড ও নিউজিল্যান্ডের মধ্যকার। এই ম্যাচে ছিল নানা নাটক, রোমাঞ্চ। সব নাটকীয়তা শেষে শিরোপা উঠে ইংল্যান্ডের হাতেই। আর সেই ইংল্যান্ডকে শিরোপা জিততে বড় অবদান রাখেন বেন স্টোকস। ব্যাট হাতে একাই দলকে টেনে নিয়ে যান সুপার ওভার পর্যন্ত।
এমনকি সুপার ওভারেও ব্যাট হাতে নামেন স্টোকস। ম্যাচটি ইংল্যান্ড জয় পেলে স্বাভাবিকভাবেই ম্যাচ সেরার পুরস্কার উঠে স্টোকসের হাতে। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন শচীন টেন্ডুলকার। সেই অনুষ্ঠানে বেন স্টোকস ম্যাচ সেরার পুরস্কার নেন শচীনের হাত থেকে। শচীন ও স্টোকসের একটি ছবি শেয়ার করা হয় ক্রিকেট ওয়ার্ল্ড কাপের টুইটারে।
সেখানে খানিককা শচীনকে খোঁচা দিয়েই টুইট করা। ছবির ক্যাপশনে লেখা হয়, ‘সর্বকালের সেরা ক্রিকেটার এবং শচীন টেন্ডুলকার।’ অবশ্য পোস্টটি ভালোভাবে নেননি ভারতীয় সমর্থকরা। রীতিমত আইসিসির উপর চটেছেন তারা। টেন্ডুলকারের এমন অপমান সহ্য করতে পারেনি তারা। ক্যাপশনের সঙ্গে ইমোজি দিয়েই সেই পোস্টে শচীনকে অনেকটা ট্রলই করা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।