নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
এবারের বিশ্বকাপে নিঃসন্দেহে নিউজিল্যান্ডের সেরা খেলোয়াড় কেন উইলিয়ামসন। দলকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন, চাপের মুখে বুক চিতিয়ে রান করছেন, বোলিংয়ে পরিবর্তন এনে প্রতিপক্ষের উইকেট তুলে নিচ্ছেন, প্রয়োজনের মুহূর্তে ঠিকঠাকভাবে ক্যাচ ধরছেন- সবখানেই তার বিচরণ। বিশ্বকাপের ম্যান অব দ্য টুর্নামেন্ট হওয়ার দৌড়েও ছিলেন তিনি। ছন্দে থাকা উইলিয়ামসনের শেষটাও হলো রেকর্ডে রাঙা। বিশ্বকাপের এক আসরে অধিনায়ক হিসেবে সর্বোচ্চ রানের কীর্তি এখন নিউজিল্যান্ড অধিনায়কের।
২০০৭ সালে ১১ ইনিংসে ৬০.৮৮ গড়ে ৫৪৮ রান নিয়ে এতদিন কীর্তিটি একার করে রেখেছিলেন শ্রীলঙ্কার সাবেক অধিনায়ক মাহেলা জয়াবর্ধনে। গতকাল লর্ডসের ফাইনালে ব্যাট হাতে যখন নেমেছিলেন, লঙ্কান কিংবদন্তিকে টপকাতে কিউই দলপতির প্রয়োজন ছিল মাত্র এক রান। ধীর ব্যাটিংয়ের শুরুতেই পৌঁছে যান কাক্সিক্ষত ঠিকানায়। পেছনে ফেলে দেন ১৯৭৫ সাল থেকে বিশ্বকাপ মাতিয়ে আসা নামজাদা সব অধিনায়কদের। তবে খুব একটা রাঙাতে পারেননি মাইলফলকের ইনিংসটি। লিয়াম প্লাঙ্কেটেরে বলে আলতো ছোঁয়া দিতে গিয়ে উইকেটের পিছনে তালুবন্দী হয়েছেন জস বাটলারের হাতে। আম্পায়ার কুমার ধর্মসেনা ছিলেন অনিশ্চিত, প্রথমে দেননি সাড়া। পরে রিভউ নেয়ায় উইলিয়ামসন থেমেছেন ৩০ রানে। সব মিলিয়ে
এই তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে আছেন অস্ট্রেলিয়ার কিংবদন্তি রিকি পন্টিং। ২০০৭ সালে অজিদের টানা তৃতীয় শিরোপা জয়ের আসরে ৯ ইনিংসে ৬৭.৩৭ গড়ে ৫৩৯ রান করেছিলেন তিনি। এবারের বিশ্বকাপে ১০ ইনিংসে ৫০.৭০ গড়ে ৫০৭ রান করা অজি দলনেতা অ্যারন ফিঞ্চ আছেন তিন নম্বরে।
সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ৯৫ বলে ৬৭ রানের সময়োপযোগী ইনিংস খেলেন উইলিয়ামসন। ছুঁয়ে ফেলেন লঙ্কান জয়াবর্ধনেকে। তার আগে দক্ষিণ আফ্রিকার এবি ডি ভিলিয়ার্স (৪৮২ রান, ২০১৫ আসর), ভারতের সৌরভ গাঙ্গুলি (৪৬৫ রান, ২০০৩ আসর), শ্রীলঙ্কার কুমার সাঙ্গাকারা (৪৬৫ রান, ২০১১ আসর) ও স্বদেশী মার্টিন ক্রোর (৪৫৬ রান, ১৯৯২ আসর) মতো রথী-মহারথীদের পেছনে ফেলেন উইলিয়ামসন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।