বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
পাবনায় পুলিশের সাথে কথিত বন্দুক যুদ্ধে আন্ত: জেলা ডাকাত দলের সদস্য ও পুলিশের তালিকাভুক্ত এক আসামী নিহত হয়েছেন।
পুলিশের দাবী করেছে, নিহত সাইফুল ইসলাম ওরফে গেদালাল পুলিশের তালিকাভূক্ত আসামী ছিল। পুলিশ দীর্ঘ দিন ধরে তাকে গ্রেফতারের চেষ্টা চালিয়ে আসছিল। গোপন সংবাদে জানতে পারে গেদা লাল সুজানগরে অবস্থান করছে। তাকে নিজ বাড়ির সামনে থেকে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃতের দেওয়া তথ্য অনুসারে পুলিশ ডাকাত দলের অপর সদস্য ও অন্ত্র উদ্ধারে তাকে সাথে নিয়ে অভিযানে যায়। ঐ উপজেলার হাসামপুর ঈদগাহ মাঠের সামনে মঙ্গলবার দিবাগত রাত আনুমানিক আড়াইটার দিকে পৌঁছালে পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে তার সহযোগিরা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছোঁড়ে পুলিশও পাল্টা গুলি চালায় ।পুলিশের গুলির কাছে ডাকাত দল টিকতে না পেরে পিছু হটে যায়। গুলিবিদ্ধ আহত সাইফুল ইসলাম ওরফে গেদাকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য সুজানগর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালে ভর্তি করা হয় । চিকিৎসাধীন অবস্থায় সে মারা যায়। পুলিশের সাথে ডাকাত দলের বন্দুক যুদ্ধের সময় এসআই মিনারুল ইসলাম, কনস্টেবল আমজাদ ও নুরুল ইসলাম আহত হন। তাঁদেরকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
পাবনার সুজানগর থানার সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার ফারহাদ হোসেন জানান, নিহত সাইফুল ইসলাম উপজেলার নরসিংহপুর গ্রামের হাবিবুর রহমান মোল্লার পুত্র। তার বিরুদ্ধে পাবনা ও মানিকগঞ্জ থানায় খুন, ধর্ষণ, অপহরণ ও ডাকাতি, বিষ্ফোরক আইনে মামলাসহ বেশ কয়েকটি অপরাধমূলক মামলা রয়েছে।
ঘটনাস্থল থেকে একটি শার্টারগান, দুই রাউন্ড গুলি, দুইটি গুলির খোসা, একটি হাঁসুয়া, একটি ড্যাগার, একটি কিরিচ, একটি প্লাস, দুইটি টর্চলাইট উদ্ধার করা হয়েছে ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।